গাইবান্ধা প্রতিনিধি
তীব্র শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধা। রংপুর আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ সোমবার সকাল ৯টায় গাইবান্ধার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু এরই মধ্যেই গাইবান্ধা জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তা।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে আলোচনা সাপেক্ষে সেই জেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা যাবে।
শিক্ষা অফিস বলছে, আজ সকালে মোবাইল ফোনে গুগল ওয়েদারে তারা তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামতে দেখে বিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে বিভাগীয় আবহাওয়াবিদ বলছেন, তাপমাত্রা আজ ১০ ডিগ্রির নিচে নামেনি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়ে একটি চিঠি ইস্যু করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘দেশের শৈত্যপ্রবাহ চলমান থাকায় গাইবান্ধা জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হওয়ায় জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এমতাবস্থায় সোমবার (২২ জানুয়ারি) ও মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) গাইবান্ধা জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হলো।’
আবহাওয়া অফিসের হিসাবে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ওপরে থাকার পরও কেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা জেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আরশাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সকাল ৬টা ও পৌনে ৮টায় গুগলে জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে পেয়েছি। সে কারণেই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় আজ ও আগামীকাল পাঠদান বন্ধ করা হয়েছে।’
তবে রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘গাইবান্ধা জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। আজ ১০ ডিগ্রির নিচে গাইবান্ধার তাপমাত্রা নামেনি।’
এদিকে তীব্র শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে গাইবান্ধার জনজীবন। ঠান্ডা বাতাসের কারণে সকাল ১০টা পর্যন্ত শহরে তেমন লোকজন চোখে পড়েনি। লোকজন প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। যাত্রী-সংকটে বিপাকে পড়েছেন রিকশাচালকেরা, কাজ পাচ্ছেন না দিনমজুরেরা।
তীব্র শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধা। রংপুর আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ সোমবার সকাল ৯টায় গাইবান্ধার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু এরই মধ্যেই গাইবান্ধা জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তা।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে আলোচনা সাপেক্ষে সেই জেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা যাবে।
শিক্ষা অফিস বলছে, আজ সকালে মোবাইল ফোনে গুগল ওয়েদারে তারা তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামতে দেখে বিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে বিভাগীয় আবহাওয়াবিদ বলছেন, তাপমাত্রা আজ ১০ ডিগ্রির নিচে নামেনি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়ে একটি চিঠি ইস্যু করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘দেশের শৈত্যপ্রবাহ চলমান থাকায় গাইবান্ধা জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হওয়ায় জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এমতাবস্থায় সোমবার (২২ জানুয়ারি) ও মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) গাইবান্ধা জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হলো।’
আবহাওয়া অফিসের হিসাবে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ওপরে থাকার পরও কেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাইবান্ধা জেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আরশাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সকাল ৬টা ও পৌনে ৮টায় গুগলে জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে পেয়েছি। সে কারণেই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় আজ ও আগামীকাল পাঠদান বন্ধ করা হয়েছে।’
তবে রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘গাইবান্ধা জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। আজ ১০ ডিগ্রির নিচে গাইবান্ধার তাপমাত্রা নামেনি।’
এদিকে তীব্র শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে গাইবান্ধার জনজীবন। ঠান্ডা বাতাসের কারণে সকাল ১০টা পর্যন্ত শহরে তেমন লোকজন চোখে পড়েনি। লোকজন প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। যাত্রী-সংকটে বিপাকে পড়েছেন রিকশাচালকেরা, কাজ পাচ্ছেন না দিনমজুরেরা।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৫ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৯ মিনিট আগে