মারুফ কিবরিয়া, রংপুর থেকে
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিপুল ভোটে হেরে জামানত হারাতে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া। তিনি ছাড়া আরও ৯ প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো প্রার্থী যদি প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পান, সে ক্ষেত্রে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিষয়টি আইনে আছে। আমি এখন বাইরে। তাই বিস্তারিত বলতে পারছি না।’
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। এই নির্বাচনে মোট ভোট পড়ে ২ লাখ ৮০ হাজার ৯৭২টি বা ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এতে জাতীয় পার্টির মুস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা ১ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান জামান পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৮৯২ ভোট।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া পেয়েছেন ২২ হাজার ৩০৬টি বা ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোট। তিনি যদি ২২ হাজার ৪৭৮ ভোট পেতেন, তাহলে জামানত ফেরত পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারতেন। ১৭২ ভোটের জন্য জামানত হারাতে যাচ্ছেন তিনি।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচনী বিধিমালা ২০১০-এর ৪৪ নম্বর ধারায় বলা আছে, ‘কোনো প্রার্থী নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশ (আট ভাগের এক ভাগ ভোটের কম) অপেক্ষা কম ভোট পেলে তাঁর জামানতের টাকা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে।’
জাতীয় পার্টির প্রার্থী ছাড়াও বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান (১০৫৪৯ ভোট), জাকের পার্টির খোরশেদ আলম (৫৮০৯ ভোট), খেলাফত মজলিসের তৌহিদুর রহমান মন্ডল (২৮৬৪ ভোট), স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান (২৬৭৯ ভোট) এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের প্রার্থী শরিফার রহমান (৫১৫৬ ভোট) জামানত হারাতে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী লতিফুর রহমান পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৮৩ ভোট। তিনি তাঁর জামানত ফেরত পাবেন।
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিপুল ভোটে হেরে জামানত হারাতে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া। তিনি ছাড়া আরও ৯ প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো প্রার্থী যদি প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পান, সে ক্ষেত্রে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিষয়টি আইনে আছে। আমি এখন বাইরে। তাই বিস্তারিত বলতে পারছি না।’
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। এই নির্বাচনে মোট ভোট পড়ে ২ লাখ ৮০ হাজার ৯৭২টি বা ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এতে জাতীয় পার্টির মুস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা ১ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান জামান পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৮৯২ ভোট।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া পেয়েছেন ২২ হাজার ৩০৬টি বা ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোট। তিনি যদি ২২ হাজার ৪৭৮ ভোট পেতেন, তাহলে জামানত ফেরত পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারতেন। ১৭২ ভোটের জন্য জামানত হারাতে যাচ্ছেন তিনি।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচনী বিধিমালা ২০১০-এর ৪৪ নম্বর ধারায় বলা আছে, ‘কোনো প্রার্থী নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের এক-অষ্টমাংশ (আট ভাগের এক ভাগ ভোটের কম) অপেক্ষা কম ভোট পেলে তাঁর জামানতের টাকা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে।’
জাতীয় পার্টির প্রার্থী ছাড়াও বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান (১০৫৪৯ ভোট), জাকের পার্টির খোরশেদ আলম (৫৮০৯ ভোট), খেলাফত মজলিসের তৌহিদুর রহমান মন্ডল (২৮৬৪ ভোট), স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান (২৬৭৯ ভোট) এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের প্রার্থী শরিফার রহমান (৫১৫৬ ভোট) জামানত হারাতে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী লতিফুর রহমান পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৮৩ ভোট। তিনি তাঁর জামানত ফেরত পাবেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩০ মিনিট আগে