উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে লাইব্রেরিয়ান আছে কিন্তু লাইব্রেরি নেই। অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্বই নেই। কিছু কিছু বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কমনরুমের আলমারিতে কিছু বই থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের কোনো উপকারে আসে না।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১১৬টি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা রয়েছে এ উপজেলায়। এর মধ্যে ৫০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১০টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে রয়েছেন একজন করে লাইব্রেরিয়ান। এ ছাড়া ৫৬টি মাদ্রাসার মধ্যে ১৩ টিতে রয়েছে একজন করে লাইব্রেরিয়ান। শিক্ষা অফিস বলছে, ২০২১ সালে লাইব্রেরিয়ান পদটিকে গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান (সহকারী শিক্ষক) পদ সৃষ্টি করা হয়।
সরেজমিন উপজেলার একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে আলাদা কোনো লাইব্রেরির কক্ষ নেই। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্বই নেই।
উলিপুর আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, একটি কক্ষের অর্ধেক অংশ আলমারি দিয়ে বিভক্ত করা হয়েছে। একদিকে লাইব্রেরি অন্যদিকে ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। উলিপুর এমএস স্কুল এন্ড কলেজে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্ব নেই। শিক্ষকদের কমনরুমের আলমারির মধ্যে পুরোনো কিছু বই আছে। উলিপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সারি সারি ভবন থাকলেও নেই কোনো লাইব্রেরি। এ ছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোতে লাইব্রেরি নেই। ফলে দুই একটি বিদ্যালয়ে আংশিক লাইব্রেরি থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজে আসছে না। এতে করে জ্ঞান আহরণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
উলিপুর আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌস কবির জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে আংশিক লাইব্রেরি রয়েছে। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বছরের একবার সেশন ফি আদায় করার সময় লাইব্রেরি ফি বাবদ ১০ থেকে ১৫ টাকা আদায় করা হয়। সেই টাকা দিয়ে প্রতি বছর কিছু কিছু করে বই কেনা হয়। বিদ্যালয়গুলো লাইব্রেরি ফি নিলেও অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি নেই।
এই শিক্ষক আরও বলেন, বিদ্যালয়ের মঞ্জুরি নবায়নের শর্ত অনুযায়ী বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি থাকতে হবে এবং বইসংখ্যা কমপক্ষে দুই হাজারে উন্নতি করতে হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, প্রধান শিক্ষকের কক্ষে বা টিচার্স কমনরুমে দু-তিনটি আলমারির মধ্যে কিছু বই থাকে। আবার কোনো কোনো বিদ্যালয়ে সেটাও নেই। কিছু কিছু বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ নেই। সেখানে লাইব্রেরি জন্য আলাদা কক্ষ থাকার সুযোগ কোথায়।
কুড়িগ্রামের উলিপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে লাইব্রেরিয়ান আছে কিন্তু লাইব্রেরি নেই। অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্বই নেই। কিছু কিছু বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কমনরুমের আলমারিতে কিছু বই থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের কোনো উপকারে আসে না।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১১৬টি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা রয়েছে এ উপজেলায়। এর মধ্যে ৫০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১০টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে রয়েছেন একজন করে লাইব্রেরিয়ান। এ ছাড়া ৫৬টি মাদ্রাসার মধ্যে ১৩ টিতে রয়েছে একজন করে লাইব্রেরিয়ান। শিক্ষা অফিস বলছে, ২০২১ সালে লাইব্রেরিয়ান পদটিকে গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান (সহকারী শিক্ষক) পদ সৃষ্টি করা হয়।
সরেজমিন উপজেলার একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে আলাদা কোনো লাইব্রেরির কক্ষ নেই। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্বই নেই।
উলিপুর আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, একটি কক্ষের অর্ধেক অংশ আলমারি দিয়ে বিভক্ত করা হয়েছে। একদিকে লাইব্রেরি অন্যদিকে ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। উলিপুর এমএস স্কুল এন্ড কলেজে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে লাইব্রেরির কোনো অস্তিত্ব নেই। শিক্ষকদের কমনরুমের আলমারির মধ্যে পুরোনো কিছু বই আছে। উলিপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সারি সারি ভবন থাকলেও নেই কোনো লাইব্রেরি। এ ছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোতে লাইব্রেরি নেই। ফলে দুই একটি বিদ্যালয়ে আংশিক লাইব্রেরি থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজে আসছে না। এতে করে জ্ঞান আহরণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
উলিপুর আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌস কবির জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে আংশিক লাইব্রেরি রয়েছে। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বছরের একবার সেশন ফি আদায় করার সময় লাইব্রেরি ফি বাবদ ১০ থেকে ১৫ টাকা আদায় করা হয়। সেই টাকা দিয়ে প্রতি বছর কিছু কিছু করে বই কেনা হয়। বিদ্যালয়গুলো লাইব্রেরি ফি নিলেও অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি নেই।
এই শিক্ষক আরও বলেন, বিদ্যালয়ের মঞ্জুরি নবায়নের শর্ত অনুযায়ী বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি থাকতে হবে এবং বইসংখ্যা কমপক্ষে দুই হাজারে উন্নতি করতে হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম অধিকাংশ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, প্রধান শিক্ষকের কক্ষে বা টিচার্স কমনরুমে দু-তিনটি আলমারির মধ্যে কিছু বই থাকে। আবার কোনো কোনো বিদ্যালয়ে সেটাও নেই। কিছু কিছু বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ নেই। সেখানে লাইব্রেরি জন্য আলাদা কক্ষ থাকার সুযোগ কোথায়।
ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ১৫ কোটি টাকা খরচ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মডেল মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগেকারাগারে থাকা সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের জামিন ও মামলার কার্যক্রম বাতিল আবেদনের শুনানিতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার বিচারপতি জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে। পরে আদালত এই বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন...
১০ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষে শাহ আলম (২০) এক তরুণ নিহত হওয়ার পর পুরো এলাকা ঘিরে অভিযান চালিয়েছে যৌথবাহিনী। এতে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে দুপুরে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের মোহাম্মদপুর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
১১ মিনিট আগেমিয়ানমারের রাখাইনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির এক বাংলাদেশি সদস্য পালিয়ে দেশে চলে এসেছেন। আজ সোমবার সকালে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার বালুখালী সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।
১৩ মিনিট আগে