মো. মেহেদী হাসান, দিনাজপুর (ফুলবাড়ী) প্রতিনিধি
দেশের একমাত্র উৎপাদনশীল দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। খনিটি দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি খনি এলাকার বাসিন্দাদের। এ যেন বাতির নিচেই অন্ধকার। খনিতে ২০-২৫ বছর ধরে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী চাকরি করলেও খনি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আজও তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয়নি। ২০০৯ সালে চুক্তি অনুযায়ী কর্মকর্তা নিয়োগ হলেও কর্মচারী নিয়োগে শুরু হয় টালবাহানা।
আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ৮৭ জন কর্মচারীকে তিন মাসের মধ্যে স্থায়ী নিয়োগের কথা থাকলেও খনি কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাতে তা বাস্তবায়ন করছে না বলে অভিযোগ কর্মচারীদের। নিয়োগে বিলম্বের কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন তাঁরা। এরই মধ্যে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিয়োগ না পেলে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন আদালতের রায়প্রাপ্ত কর্মচারীরা।
কর্মচারীদের অভিযোগ, সময়ক্ষেপণ করে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা কয়লার প্রফিট বোনাস নিজেদের পকেটে ভরছেন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে কর্মচারীদের বঞ্চিত করে আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে খনিতে কর্মরত ২৭৬ জন কর্মচারী পৃথক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য আন্দোলন করছেন। আদালতের রায় পাওয়া ৮৭ জন কর্মচারী আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে চাকরিতে স্থায়ী নিয়োগ না পেলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন।
আউটসোর্সিং অস্থায়ী কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে মাস্টাররোল ও ক্যাজুয়াল ভিত্তিতে যাঁরা নিয়োগ পান, তাঁদের স্থায়ী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েও বাস্তবায়ন করা হয়নি। বরং ২০০৯ সালের পর থেকে কোনো কর্মচারীকেই স্থায়ী করা হয়নি। অথচ এ সময়ের মধ্যে চারবার কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, অনুমোদিত কাঠামো অনুযায়ী ২ হাজার ৬৭৪ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও তা কমিয়ে ৯১২ জন করা হয়েছে। বর্তমানে খনিতে ১৫৪ জন স্থায়ী কর্মকর্তা থাকলেও স্থায়ী কর্মচারী আছেন মাত্র ২২ জন। স্থায়ী কর্মকর্তারা যেখানে প্রফিট বোনাস, ফেস বোনাস, ইনসেনটিভ, ইনক্রিমেন্ট, মাইনিং ভাতা, শিক্ষাসহায়ক ভাতা, লাঞ্চ সাবসিডি ও বিনোদন ভাতা পাচ্ছেন, সেখানে আউটসোর্সিং কর্মীরা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানালেও কোনো সমাধান মেলেনি।
জানা গেছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডে (বিসিএমসিএল) আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী ২০-২৫ বছর ধরে কাজ করে আসছেন। কয়লাখনির কারণে জমি অধিগ্রহণের ফলে তাঁদের অনেকেই বসতভিটা, ফসলি জমি, মসজিদ, মাদ্রাসা এমনকি বাপ-দাদার কবরস্থান পর্যন্ত হারিয়েছেন। ২০০৯ সালের ১৫ মে বিসিএমসিএল কর্তৃপক্ষ এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সমঝোতা স্মারকের ৮ ধারায় ক্ষতিগ্রস্তদের কয়লাখনিতে চাকরির ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সরকারি নীতিমালা শিথিল করে চাকরি প্রদানের সুপারিশ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। প্রথম থেকেই এই কোম্পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের স্থায়ী নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত আউটসোর্সিং কর্মচারী হিসেবে রেখে সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
খনি কর্তৃপক্ষ আইনি মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা দেখিয়ে সময়ক্ষেপণের নতুন নতুন ফন্দি আঁটে। আইনি মতামত গ্রহণের জন্য বিসিএমসিএল থেকে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পেট্রোবাংলায়, পেট্রোবাংলা থেকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে মার্চ মাসে আইন ও বিচার বিভাগের মতামত চেয়ে নথি পাঠালে এ বছরের ২৯ জুন আদালতের আদেশ বাস্তবায়নের বাধ্যবাধতা রয়েছে বলে মতামত প্রদান করেন আইন ও বিচার বিভাগ। এ মতামতের পর কর্মচারীরা আশার আলো দেখলেও খনি কর্তৃপক্ষের দাম্ভিকতা ও নিত্যনতুন অজুহাতে শঙ্কিত তাঁরা।
এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির কর্মচারীদের পক্ষে করা মামলার বাদী মো. সোহেল রানা বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে আমরা চরম বৈষম্যের শিকার। সব আইনিপ্রক্রিয়া শেষ হলেও
এখন পর্যন্ত নিয়োগ প্রদানে গড়িমসি করছে কর্তৃপক্ষ।’
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মোহাম্মদ ছানা উল্লাহ জানান, আউটসোর্সিং কর্মচারীদের নিয়োগপ্রক্রিয়াটি চলমান রয়েছে। হাইকোর্ট তিন মাসের মধ্যে নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিলেও আইনি জটিলতায় তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। সেই মামলা এখনো চলমান।
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে কর্মচারীরা ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে স্থায়ী নিয়োগ না দিলে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা আবেদন যাচাই-বাছাই করছি।’
দেশের একমাত্র উৎপাদনশীল দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। খনিটি দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি খনি এলাকার বাসিন্দাদের। এ যেন বাতির নিচেই অন্ধকার। খনিতে ২০-২৫ বছর ধরে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী চাকরি করলেও খনি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আজও তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয়নি। ২০০৯ সালে চুক্তি অনুযায়ী কর্মকর্তা নিয়োগ হলেও কর্মচারী নিয়োগে শুরু হয় টালবাহানা।
আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ৮৭ জন কর্মচারীকে তিন মাসের মধ্যে স্থায়ী নিয়োগের কথা থাকলেও খনি কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাতে তা বাস্তবায়ন করছে না বলে অভিযোগ কর্মচারীদের। নিয়োগে বিলম্বের কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন তাঁরা। এরই মধ্যে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিয়োগ না পেলে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন আদালতের রায়প্রাপ্ত কর্মচারীরা।
কর্মচারীদের অভিযোগ, সময়ক্ষেপণ করে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা কয়লার প্রফিট বোনাস নিজেদের পকেটে ভরছেন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে কর্মচারীদের বঞ্চিত করে আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে খনিতে কর্মরত ২৭৬ জন কর্মচারী পৃথক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য আন্দোলন করছেন। আদালতের রায় পাওয়া ৮৭ জন কর্মচারী আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে চাকরিতে স্থায়ী নিয়োগ না পেলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন।
আউটসোর্সিং অস্থায়ী কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে মাস্টাররোল ও ক্যাজুয়াল ভিত্তিতে যাঁরা নিয়োগ পান, তাঁদের স্থায়ী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েও বাস্তবায়ন করা হয়নি। বরং ২০০৯ সালের পর থেকে কোনো কর্মচারীকেই স্থায়ী করা হয়নি। অথচ এ সময়ের মধ্যে চারবার কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, অনুমোদিত কাঠামো অনুযায়ী ২ হাজার ৬৭৪ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও তা কমিয়ে ৯১২ জন করা হয়েছে। বর্তমানে খনিতে ১৫৪ জন স্থায়ী কর্মকর্তা থাকলেও স্থায়ী কর্মচারী আছেন মাত্র ২২ জন। স্থায়ী কর্মকর্তারা যেখানে প্রফিট বোনাস, ফেস বোনাস, ইনসেনটিভ, ইনক্রিমেন্ট, মাইনিং ভাতা, শিক্ষাসহায়ক ভাতা, লাঞ্চ সাবসিডি ও বিনোদন ভাতা পাচ্ছেন, সেখানে আউটসোর্সিং কর্মীরা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানালেও কোনো সমাধান মেলেনি।
জানা গেছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডে (বিসিএমসিএল) আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী ২০-২৫ বছর ধরে কাজ করে আসছেন। কয়লাখনির কারণে জমি অধিগ্রহণের ফলে তাঁদের অনেকেই বসতভিটা, ফসলি জমি, মসজিদ, মাদ্রাসা এমনকি বাপ-দাদার কবরস্থান পর্যন্ত হারিয়েছেন। ২০০৯ সালের ১৫ মে বিসিএমসিএল কর্তৃপক্ষ এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সমঝোতা স্মারকের ৮ ধারায় ক্ষতিগ্রস্তদের কয়লাখনিতে চাকরির ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সরকারি নীতিমালা শিথিল করে চাকরি প্রদানের সুপারিশ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। প্রথম থেকেই এই কোম্পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের স্থায়ী নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত আউটসোর্সিং কর্মচারী হিসেবে রেখে সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
খনি কর্তৃপক্ষ আইনি মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা দেখিয়ে সময়ক্ষেপণের নতুন নতুন ফন্দি আঁটে। আইনি মতামত গ্রহণের জন্য বিসিএমসিএল থেকে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পেট্রোবাংলায়, পেট্রোবাংলা থেকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে মার্চ মাসে আইন ও বিচার বিভাগের মতামত চেয়ে নথি পাঠালে এ বছরের ২৯ জুন আদালতের আদেশ বাস্তবায়নের বাধ্যবাধতা রয়েছে বলে মতামত প্রদান করেন আইন ও বিচার বিভাগ। এ মতামতের পর কর্মচারীরা আশার আলো দেখলেও খনি কর্তৃপক্ষের দাম্ভিকতা ও নিত্যনতুন অজুহাতে শঙ্কিত তাঁরা।
এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির কর্মচারীদের পক্ষে করা মামলার বাদী মো. সোহেল রানা বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে আমরা চরম বৈষম্যের শিকার। সব আইনিপ্রক্রিয়া শেষ হলেও
এখন পর্যন্ত নিয়োগ প্রদানে গড়িমসি করছে কর্তৃপক্ষ।’
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মোহাম্মদ ছানা উল্লাহ জানান, আউটসোর্সিং কর্মচারীদের নিয়োগপ্রক্রিয়াটি চলমান রয়েছে। হাইকোর্ট তিন মাসের মধ্যে নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিলেও আইনি জটিলতায় তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। সেই মামলা এখনো চলমান।
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে কর্মচারীরা ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে স্থায়ী নিয়োগ না দিলে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা আবেদন যাচাই-বাছাই করছি।’
এ সময় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে কথা বলতে চাইলে দলটির কয়েকজন নেতা বলতে থাকেন, ‘এসব নিয়ে নিউজ করা যাবে না। এতে দলের বদনাম হবে।’ ওই সময় তাঁদের সামনেই বাড়ির মালিক ফাতেমা আহমেদ বলতে থাকেন, তিনি চার মাসের ভাড়া পাবেন। তাঁকে ভাড়া দেওয়া হয়নি। ভাড়ার টাকা দিয়েই তিনি সংসার চালান। ভাড়া না পেয়ে বিপদে পড়েছেন।
৭ মিনিট আগেকক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীর পাড় থেকে এক ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার চিংড়িজোনের চিলখালী কাটাবুনিয়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেআজ শনিবার ফরিদপুরে ‘মাদারস অব জুলাই’ অনুষ্ঠানে কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন শহরের পূর্ব খাবাসপুর এলাকার শামসু মোল্যার স্ত্রী মেঘলা বেগম। গত বছর ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ফরিদপুরে নিহত হন শামসু। ফরিদপুর জেলা প্রশাসন এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের ওপর হামলার চেষ্টার অভিযোগে এক ক্লিনিকের মালিককে আটক করা হয়েছে। আজ শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে সিরাজ খান ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে