বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুরে মৌসুমি ফল লিচু ও আম পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত বাঁশের ঝুড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মাহালী সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষেরা। শুরুতে চাহিদা কম থাকলেও অধিক হারে আম-লিচু পাকার সঙ্গে বেড়েছে ঝুড়ি কেনার চাহিদা। মাহালী পাড়ায় তাই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে ঝুড়ি তৈরির কাজ।
সংশ্লিষ্টরা বলছে, প্রতি বছর আম-লিচুর মৌসুমে এই এলাকা থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আম-লিচু পাঠানো হয়। এই আম-লিচু পরিবহনের জন্য বাঁশের তৈরি ঝুড়ি ব্যবহার করা হয়। উপজেলার কয়েকটি গ্রামে মাহালী সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষেরা সারা বছর বাঁশের বাতা ও কাঠি দিয়ে সাংসারিক কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি তৈরি করে থাকে। তবে জ্যৈষ্ঠ মাস এলে আম লিচু পাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কর্ম ব্যস্ততা বেড়ে যায়। এ সময় তাঁরা আম-লিচু পরিবহনের জন্য চাহিদা অনুযায়ী শত শত ঝুড়ি তৈরি করে থাকেন। চাহিদা বাড়লে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তৈরি করেন বাঁশের ঝুড়ি।
ঝুড়ি কিনতে আসা বিরামপুর পূর্বপাড়ার নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে লিচু পাঠানোর জন্য পরিবেশবান্ধব বাঁশের ঝুড়ি কিনতে মাহালী পাড়ায় এসেছি। প্লাস্টিকের ক্যারেটের চেয়ে বাঁশের ঝুড়ির দাম অনেক কম।’
বিরামপুর কুরিয়ারসহ অন্যান্য পরিবহন সার্ভিসে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে পাঠানোর জন্য বাঁশের তৈরি ঝুড়িতে ভরে আম ও লিচু সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন পরিবহনের মাধ্যমে বাঁশের ঝুড়িতে করে আম-লিচু পাঠানো হচ্ছে।
বিরামপুর পৌর এলাকার চাঁদপুর মাহালী পাড়ায় ঝুড়ি তৈরিতে মনোযোগী কমল হেমরম আজকের পত্রিকাকে জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বাঁশের দাম বেশি। প্রতিটি বাঁশ ১৮০-২০০ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। একটি বাঁশ দিয়ে তৈরি হয় ৫-৬টি ঝুড়ি তৈরি করা যায় এবং এতে সময় লাগে একদিন। প্রকারভেদ প্রতিটি ঝুড়ি বিক্রি হয় ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে এবং এই মৌসুমে বাঁশের ঝুড়ির চাহিদাও অনেক।
দিনাজপুরের বিরামপুরে মৌসুমি ফল লিচু ও আম পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত বাঁশের ঝুড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মাহালী সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষেরা। শুরুতে চাহিদা কম থাকলেও অধিক হারে আম-লিচু পাকার সঙ্গে বেড়েছে ঝুড়ি কেনার চাহিদা। মাহালী পাড়ায় তাই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে ঝুড়ি তৈরির কাজ।
সংশ্লিষ্টরা বলছে, প্রতি বছর আম-লিচুর মৌসুমে এই এলাকা থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আম-লিচু পাঠানো হয়। এই আম-লিচু পরিবহনের জন্য বাঁশের তৈরি ঝুড়ি ব্যবহার করা হয়। উপজেলার কয়েকটি গ্রামে মাহালী সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষেরা সারা বছর বাঁশের বাতা ও কাঠি দিয়ে সাংসারিক কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি তৈরি করে থাকে। তবে জ্যৈষ্ঠ মাস এলে আম লিচু পাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কর্ম ব্যস্ততা বেড়ে যায়। এ সময় তাঁরা আম-লিচু পরিবহনের জন্য চাহিদা অনুযায়ী শত শত ঝুড়ি তৈরি করে থাকেন। চাহিদা বাড়লে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তৈরি করেন বাঁশের ঝুড়ি।
ঝুড়ি কিনতে আসা বিরামপুর পূর্বপাড়ার নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে লিচু পাঠানোর জন্য পরিবেশবান্ধব বাঁশের ঝুড়ি কিনতে মাহালী পাড়ায় এসেছি। প্লাস্টিকের ক্যারেটের চেয়ে বাঁশের ঝুড়ির দাম অনেক কম।’
বিরামপুর কুরিয়ারসহ অন্যান্য পরিবহন সার্ভিসে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে পাঠানোর জন্য বাঁশের তৈরি ঝুড়িতে ভরে আম ও লিচু সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন পরিবহনের মাধ্যমে বাঁশের ঝুড়িতে করে আম-লিচু পাঠানো হচ্ছে।
বিরামপুর পৌর এলাকার চাঁদপুর মাহালী পাড়ায় ঝুড়ি তৈরিতে মনোযোগী কমল হেমরম আজকের পত্রিকাকে জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বাঁশের দাম বেশি। প্রতিটি বাঁশ ১৮০-২০০ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। একটি বাঁশ দিয়ে তৈরি হয় ৫-৬টি ঝুড়ি তৈরি করা যায় এবং এতে সময় লাগে একদিন। প্রকারভেদ প্রতিটি ঝুড়ি বিক্রি হয় ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে এবং এই মৌসুমে বাঁশের ঝুড়ির চাহিদাও অনেক।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে