নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
নাগেশ্বরীতে দেখা দিয়েছে প্রমত্তা দুধকুমার নদের ব্যাপক ভাঙন। এ নদের ভাঙনের তীব্রতায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তীরে বসবাসকারী মানুষজন। ভাঙন এতটাই তীব্র যে তীরবর্তী গাছপালা কেটে ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়ার আগেই তা ভেঙে ভেসে গেছে। এতে সবকিছু হারিয়ে বিলাপ করছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গত কয়েক দিনে বৃষ্টিপাত এবং উজানের পাহারী ঢলে বেড়েছে এ নদের পানি। তীব্র হয়েছে স্রোতের প্রবাহ। এই স্রোত আঘাত হানছে কিনারে। এতে দেখা দিচ্ছে ফাটল এবং ধসে যাচ্ছে ফসলি জমি, বসতভিটা, ঘরবাড়ি ও স্থায়ী স্থাপনা।
গত তিন দিনে নদে বিলীন হয়ে গেছে বামনডাঙা ইউনিয়নের মালিয়ানী গ্রামের শহিদুল ইসলাম, সফিকুল ইসলাম, আব্দুল ওহাব, দুলাল ব্যাপারী, টগরু, কলিমুদ্দিন, মর্জিনা খাতুন, আনছারহাটের ওহাব দরবেশ, দুলাল মিয়া, সাহেবউল্লাহ, সেকেন্দার আলী, হোসেন আলী, আবুল মিয়া, সর্দারটারী গ্রামের আতাউর রহমান, আজহারুল ইসলাম, আজিজার রহমান, আমজাদ হোসেন, আজিজুল ইসলামের বাড়ি। শুধু তাই নয়, কালীগঞ্জ ইউনিয়নের কুমড়িয়ারপাড় গ্রামের অনন্ত কুমার, মফিজুল হক, ভবেন চন্দ্র ও নাছিমা পারভীনের বাড়িও নদে বিলীন হয়ে যায়।
বেরুবাড়ী ইউনিয়নের খেলারভিটা গ্রামের আব্দুল জব্বার, রাজেন্দ্র নাথ, নুর ইসলাম, ইসলামপুর গ্রামের সফিকুল ইসলাম, চররহমানের কুটি গ্রামের মুসামিয়া, আল আমীন, শহিদুল ইসলামসহ অনেকের বাড়ি গিলে খেয়েছে এ দুধকুমার। এ ছাড়া কুমেদপুর, নামারচর, শালমারা, মৈশালপাড়ার অনেক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। ঘরবাড়ি ছাড়াও আনছারহাট মসজিদ, ঈদগাহ মাঠ ও একটি ফেডারেশন ঘরও বিলীন হয়ে যায়। সর্বস্ব হারিয়ে বিলাপ করছেন ভুক্তভোগীরা। গত তিন দিনে দুধকুমার ভেঙেছে ওই সব এলাকায় প্রায় ৫০টি ঘরবাড়ি।
ভাঙনের শিকার কয়েকজন বলেন, দুধকুমার নদ আমাদের নিঃস্ব করেছে। প্রতিবছর ভাঙনে আমরা ধীরে ধীরে গরিব ও অভাবী হয়ে গেছি। এখন কি করব ভেবে পাচ্ছি না।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ওমর ফারুক বলেন, আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে দুধকুমার নদে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। এসব এলাকায় ভাঙনরোধে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
নাগেশ্বরীতে দেখা দিয়েছে প্রমত্তা দুধকুমার নদের ব্যাপক ভাঙন। এ নদের ভাঙনের তীব্রতায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তীরে বসবাসকারী মানুষজন। ভাঙন এতটাই তীব্র যে তীরবর্তী গাছপালা কেটে ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়ার আগেই তা ভেঙে ভেসে গেছে। এতে সবকিছু হারিয়ে বিলাপ করছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গত কয়েক দিনে বৃষ্টিপাত এবং উজানের পাহারী ঢলে বেড়েছে এ নদের পানি। তীব্র হয়েছে স্রোতের প্রবাহ। এই স্রোত আঘাত হানছে কিনারে। এতে দেখা দিচ্ছে ফাটল এবং ধসে যাচ্ছে ফসলি জমি, বসতভিটা, ঘরবাড়ি ও স্থায়ী স্থাপনা।
গত তিন দিনে নদে বিলীন হয়ে গেছে বামনডাঙা ইউনিয়নের মালিয়ানী গ্রামের শহিদুল ইসলাম, সফিকুল ইসলাম, আব্দুল ওহাব, দুলাল ব্যাপারী, টগরু, কলিমুদ্দিন, মর্জিনা খাতুন, আনছারহাটের ওহাব দরবেশ, দুলাল মিয়া, সাহেবউল্লাহ, সেকেন্দার আলী, হোসেন আলী, আবুল মিয়া, সর্দারটারী গ্রামের আতাউর রহমান, আজহারুল ইসলাম, আজিজার রহমান, আমজাদ হোসেন, আজিজুল ইসলামের বাড়ি। শুধু তাই নয়, কালীগঞ্জ ইউনিয়নের কুমড়িয়ারপাড় গ্রামের অনন্ত কুমার, মফিজুল হক, ভবেন চন্দ্র ও নাছিমা পারভীনের বাড়িও নদে বিলীন হয়ে যায়।
বেরুবাড়ী ইউনিয়নের খেলারভিটা গ্রামের আব্দুল জব্বার, রাজেন্দ্র নাথ, নুর ইসলাম, ইসলামপুর গ্রামের সফিকুল ইসলাম, চররহমানের কুটি গ্রামের মুসামিয়া, আল আমীন, শহিদুল ইসলামসহ অনেকের বাড়ি গিলে খেয়েছে এ দুধকুমার। এ ছাড়া কুমেদপুর, নামারচর, শালমারা, মৈশালপাড়ার অনেক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। ঘরবাড়ি ছাড়াও আনছারহাট মসজিদ, ঈদগাহ মাঠ ও একটি ফেডারেশন ঘরও বিলীন হয়ে যায়। সর্বস্ব হারিয়ে বিলাপ করছেন ভুক্তভোগীরা। গত তিন দিনে দুধকুমার ভেঙেছে ওই সব এলাকায় প্রায় ৫০টি ঘরবাড়ি।
ভাঙনের শিকার কয়েকজন বলেন, দুধকুমার নদ আমাদের নিঃস্ব করেছে। প্রতিবছর ভাঙনে আমরা ধীরে ধীরে গরিব ও অভাবী হয়ে গেছি। এখন কি করব ভেবে পাচ্ছি না।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ওমর ফারুক বলেন, আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে দুধকুমার নদে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। এসব এলাকায় ভাঙনরোধে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
ভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
২০ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মিজানুর রহমান সুজন খান (৪৮) নামে এক চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালক সুজন খান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৫ ঘণ্টা আগে