ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় জাল দলিলে জমি দখলের অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন আবু ছায়েদ, আব্দুল মজিদ, রাজ্জাক বসুনিয়া, আলম হোসেন ও কলিমুদ্দিন।
এ সময় ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়েন আবু ছায়েদ। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর মৌজার ২ একর ৮৩ শতক জমির মালিক আবু ছায়েদ, আহসান উদ্দিন চৌধুরী ও প্রদীপ কুমার রায়। ২০২১ সালে তাঁরা এম শামিমুজ্জামান নামের একজনের কাছ থেকে ওই জমি কেনেন। যার দলিল নম্বর ৭২২/২১।
কিন্তু সিরাজুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা জাল দলিল তৈরি করে ওই জমির মালিকানা দাবি করেন। যার দলিল নম্বর-১০৮৭/৬১। দলিল সম্পন্ন হয়েছে ১৯৬১ সালে। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রে সিরাজুলের জন্ম তারিখ ৭ জুলাই ১৯৬৬।
ভুক্তভোগী জমির মালিকেরা নিজেদের প্রতারিত মনে করে নীলফামারী আমলি আদালতে দলিলের সঠিকতা যাচাইয়ে মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ডিমলা থানাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। পুলিশের তদন্তে দেখা যায়, নীলফামারী সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও রংপুর জেলা মহাফেজখানায় ১০৮৭ নম্বর দলিলটির কোনো অস্তিত্ব নেই। দলিলটির জাবেদা নকলের ছায়া কপিতে সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরের সঙ্গে মিল নেই। তাতে প্রতীয়মান হয় যে, জাবেদা নকলটিও সঠিক নয়।
ডিমলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এম শামিমুজ্জামান ওই জমির প্রকৃত মালিক ছিলেন। তাঁর নামে হাল রেকর্ডও (সর্বশেষ খতিয়ান) হয়েছিল এবং ৭২২/২১ নম্বর দলিলটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
এদিকে আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় সিরাজুল ইসলাম ও প্রতারক চক্র প্রভাব খাটিয়ে তাঁদের মালিকানার জমি দখলের চেষ্টা করছেন। জমি দখলের উদ্দেশ্যে তাঁদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের বর্তমান ও পুরোনো আমলের দলিল, সিলমোহর ও স্বাক্ষর নকল করে জাল দলিল তৈরি করে দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের জমি দখল করে আসছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়। তাঁদের মতো অনেকের জমি দখল করে নেওয়া হচ্ছে। প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ সময় অপরাধীদের বিচার দাবি করা হয়।
ভুক্তভোগী জমির মালিকদের একজন আলম হোসেন বলেন, ‘আমার ৭১ শতক জমি জাল দলিল করে দখল করে খাচ্ছেন সিরাজুল ইসলাম। তাঁর নেতৃত্বে এলাকায় একটি ভূমিদস্যু চক্র গড়ে উঠেছে। আমার মতো অনেকের জমি-জমা এভাবে জোর করে নিয়ে গেছে তারা।’
তবে সিরাজুল ইসলাম সব অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি ওই জমির প্রকৃত মালিক এবং দীর্ঘদিন ধরে ভোগদখল করে আসছি। আদালতে মামলা নিষ্পত্তি না করে উল্টো তারাই আমার জমি দখল করে নিয়েছে।’
নীলফামারীর ডিমলায় জাল দলিলে জমি দখলের অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন আবু ছায়েদ, আব্দুল মজিদ, রাজ্জাক বসুনিয়া, আলম হোসেন ও কলিমুদ্দিন।
এ সময় ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়েন আবু ছায়েদ। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর মৌজার ২ একর ৮৩ শতক জমির মালিক আবু ছায়েদ, আহসান উদ্দিন চৌধুরী ও প্রদীপ কুমার রায়। ২০২১ সালে তাঁরা এম শামিমুজ্জামান নামের একজনের কাছ থেকে ওই জমি কেনেন। যার দলিল নম্বর ৭২২/২১।
কিন্তু সিরাজুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা জাল দলিল তৈরি করে ওই জমির মালিকানা দাবি করেন। যার দলিল নম্বর-১০৮৭/৬১। দলিল সম্পন্ন হয়েছে ১৯৬১ সালে। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রে সিরাজুলের জন্ম তারিখ ৭ জুলাই ১৯৬৬।
ভুক্তভোগী জমির মালিকেরা নিজেদের প্রতারিত মনে করে নীলফামারী আমলি আদালতে দলিলের সঠিকতা যাচাইয়ে মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ডিমলা থানাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। পুলিশের তদন্তে দেখা যায়, নীলফামারী সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও রংপুর জেলা মহাফেজখানায় ১০৮৭ নম্বর দলিলটির কোনো অস্তিত্ব নেই। দলিলটির জাবেদা নকলের ছায়া কপিতে সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরের সঙ্গে মিল নেই। তাতে প্রতীয়মান হয় যে, জাবেদা নকলটিও সঠিক নয়।
ডিমলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এম শামিমুজ্জামান ওই জমির প্রকৃত মালিক ছিলেন। তাঁর নামে হাল রেকর্ডও (সর্বশেষ খতিয়ান) হয়েছিল এবং ৭২২/২১ নম্বর দলিলটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
এদিকে আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় সিরাজুল ইসলাম ও প্রতারক চক্র প্রভাব খাটিয়ে তাঁদের মালিকানার জমি দখলের চেষ্টা করছেন। জমি দখলের উদ্দেশ্যে তাঁদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের বর্তমান ও পুরোনো আমলের দলিল, সিলমোহর ও স্বাক্ষর নকল করে জাল দলিল তৈরি করে দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের জমি দখল করে আসছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়। তাঁদের মতো অনেকের জমি দখল করে নেওয়া হচ্ছে। প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ সময় অপরাধীদের বিচার দাবি করা হয়।
ভুক্তভোগী জমির মালিকদের একজন আলম হোসেন বলেন, ‘আমার ৭১ শতক জমি জাল দলিল করে দখল করে খাচ্ছেন সিরাজুল ইসলাম। তাঁর নেতৃত্বে এলাকায় একটি ভূমিদস্যু চক্র গড়ে উঠেছে। আমার মতো অনেকের জমি-জমা এভাবে জোর করে নিয়ে গেছে তারা।’
তবে সিরাজুল ইসলাম সব অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি ওই জমির প্রকৃত মালিক এবং দীর্ঘদিন ধরে ভোগদখল করে আসছি। আদালতে মামলা নিষ্পত্তি না করে উল্টো তারাই আমার জমি দখল করে নিয়েছে।’
সহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
৫ মিনিট আগেনাটোর-বগুড়া মহাসড়কে সিংড়ার শেরকোল এলাকায় ধানের ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির সময় বিএনপি নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছেন সেনাবাহিনী সদস্যরা। আটককৃতরা হলেন শেরকোল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ আহমেদ ও জয়নাল আবেদীনের অনুসারী মিলন হোসেন। আটকের পর তাদেরকে...
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে