সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ের কারখানায় কর্মরত অস্থায়ী ৫০০ কর্মচারীর চাকরির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী রোববার। এর মধ্যে নতুন করে জনবল নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। এতে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ৫০০ কর্মচারীর ভবিষ্যৎ। তাঁরা দাবি করছেন, তাঁদের চাকরি যেন স্থায়ী করা হয়।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ে কারখানার জনবলসংকটের কারণে ‘কাজ আছে, মজুরি আছে’ ভিত্তিতে খালাসি পদে ৫০০ জন কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী কুদরত-ই খুদার সুপারিশে সৈয়দপুর কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান এই নিয়োগ প্রদান করেন। এর মধ্যে চলতি বছর ৩০০ লোক নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে ২০০ শ্রমিক নিয়োগ করা হয়। দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে এসব শ্রমিক কাজ করেন। দিনে দিনে প্রশিক্ষিত হয়ে তাঁরা এখন রেলওয়ে কারখানায় দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে রেলপথ মন্ত্রণালয় অস্থায়ী এসব কর্মচারীকে ছাঁটাই করতে যাচ্ছে।
রেলওয়ের ঘোষণা অনুযায়ী অস্থায়ী এসব কর্মীর চাকরি শেষ হচ্ছে রোবাবর। এসব কর্মীকে বাদ দিয়ে ঠিকাদারের মাধ্যমে ওই পদগুলোতে নিয়োগের জন্য নেওয়া হয়েছে প্রস্তুতি। অনেক ঠিকাদার কর্মী স্থায়ী নিয়োগের বরাত পেতে মন্ত্রণালয়ে তদবির ও দৌড়ঝাঁপও শুরু করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় রেলওয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হলে বছরে অন্তত ২৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত গুনতে হবে রেলকে। এমনিতেই লোকসানে ধুঁকছে রেলওয়ে। এর ওপর দক্ষ জনবল বাদ দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নতুন লোকবল নিয়োগ দেওয়া হলে প্রশিক্ষণ ব্যয় বাড়বে।
আরমান হোসেন নামের এক অস্থায়ী কর্মচারী বলেন, ‘আমি রেলওয়ে ক্যারেজ শপে প্রায় তিন বছর ধরে কাজ করছি। আমার কাজ শিখতেই প্রায় দুই বছর লেগেছে। এখন শুনছি আমাদের বাদ দেওয়া হবে। কিন্তু নতুন লোক এলে তাঁকেও তো কাজ শিখতে প্রায় দুই বছর লাগবে। আর চাকরি হারিয়ে আমার মতো অনেকের পরিবারেই নেমে আসবে যন্ত্রণা।’
আরিফুল ইসলাম নামের আরেক কর্মচারী বলেন, ‘প্রায় এক বছর প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছি। চাকরি থেকে ছাঁটাই করলে বৃদ্ধ মা-বাবাসহ স্ত্রী ও ছোট দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে পথে নামতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হলে রেলওয়ের প্রায় ১৫ ভাগ ব্যয় বাড়বে। এর বাইরেও নানা খরচ যুক্ত হবে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সেই পথেই হাঁটছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ের কারখানায় কর্মরত অস্থায়ী ৫০০ কর্মচারীর চাকরির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী রোববার। এর মধ্যে নতুন করে জনবল নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। এতে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ৫০০ কর্মচারীর ভবিষ্যৎ। তাঁরা দাবি করছেন, তাঁদের চাকরি যেন স্থায়ী করা হয়।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ে কারখানার জনবলসংকটের কারণে ‘কাজ আছে, মজুরি আছে’ ভিত্তিতে খালাসি পদে ৫০০ জন কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী কুদরত-ই খুদার সুপারিশে সৈয়দপুর কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান এই নিয়োগ প্রদান করেন। এর মধ্যে চলতি বছর ৩০০ লোক নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে ২০০ শ্রমিক নিয়োগ করা হয়। দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে এসব শ্রমিক কাজ করেন। দিনে দিনে প্রশিক্ষিত হয়ে তাঁরা এখন রেলওয়ে কারখানায় দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে রেলপথ মন্ত্রণালয় অস্থায়ী এসব কর্মচারীকে ছাঁটাই করতে যাচ্ছে।
রেলওয়ের ঘোষণা অনুযায়ী অস্থায়ী এসব কর্মীর চাকরি শেষ হচ্ছে রোবাবর। এসব কর্মীকে বাদ দিয়ে ঠিকাদারের মাধ্যমে ওই পদগুলোতে নিয়োগের জন্য নেওয়া হয়েছে প্রস্তুতি। অনেক ঠিকাদার কর্মী স্থায়ী নিয়োগের বরাত পেতে মন্ত্রণালয়ে তদবির ও দৌড়ঝাঁপও শুরু করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় রেলওয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হলে বছরে অন্তত ২৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত গুনতে হবে রেলকে। এমনিতেই লোকসানে ধুঁকছে রেলওয়ে। এর ওপর দক্ষ জনবল বাদ দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নতুন লোকবল নিয়োগ দেওয়া হলে প্রশিক্ষণ ব্যয় বাড়বে।
আরমান হোসেন নামের এক অস্থায়ী কর্মচারী বলেন, ‘আমি রেলওয়ে ক্যারেজ শপে প্রায় তিন বছর ধরে কাজ করছি। আমার কাজ শিখতেই প্রায় দুই বছর লেগেছে। এখন শুনছি আমাদের বাদ দেওয়া হবে। কিন্তু নতুন লোক এলে তাঁকেও তো কাজ শিখতে প্রায় দুই বছর লাগবে। আর চাকরি হারিয়ে আমার মতো অনেকের পরিবারেই নেমে আসবে যন্ত্রণা।’
আরিফুল ইসলাম নামের আরেক কর্মচারী বলেন, ‘প্রায় এক বছর প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছি। চাকরি থেকে ছাঁটাই করলে বৃদ্ধ মা-বাবাসহ স্ত্রী ও ছোট দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে পথে নামতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হলে রেলওয়ের প্রায় ১৫ ভাগ ব্যয় বাড়বে। এর বাইরেও নানা খরচ যুক্ত হবে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সেই পথেই হাঁটছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
কৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ এলাকায় গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে কোটি কোটি টাকার পাথর লুটপাটের ঘটনায় ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাদাপাথরে লুটে আলোচনা-সমালোচনার সপ্তাহখানেক পর শুক্রবার বিকেলে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) মহাপরিচালক মো. আনোয়ারুল হাবীর বাদী হয়ে এই মামল
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটক করা নিয়ে বিজিবি ও এলাকাবাসী পাল্টাপাল্টি দাবি করেছে। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ টুটুলকে (৩০) আটক করে
৩ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৪ ঘণ্টা আগে