বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কের যধুর মোড়ে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের দুজন দুই যানবাহনের চালক। নিহত অপরজন বাসের যাত্রী।
আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সাড়ে তিন ঘণ্টা সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে রাস্তার দুপাশে শত শত গাড়ি আটকে যায়। সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশের সহযোগিতায় যান চলাচল শুরু হয়।
নিহতরা হলেন—ঢাকা কোচ হেরিটেজ স্লিপারের চালক আব্দুল করিম (৩০)। তিনি পঞ্চগড় জেলার দেবিগঞ্জ উপজেলার ভাবলাগঞ্জের বাসিন্দা আমজাদ হোসেনের ছেলে। অপরজন দাদা–নাতি পরিবহন নামের ট্রাকের চালক আনোয়ার হোসেন। তিনি পঞ্চগড়ের আহাম্মেদনগর বাজারের বাসিন্দা রফিকুল ইসলামের ছেলে।
নিহত বাসযাত্রী হাসিনা বেগম (৬০) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশৈংকল উপজেলার সন্ধ্যারাই এলাকার বাসিন্দা এ.এম. রেজাউল করিমের স্ত্রী।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী এনামুল জানান, সকাল ৮টার দিকে ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওগামী হেরিটেজ স্লিপার কোচটি যধুর মোড় এলাকায় ঘোরানোর পথে রং সাইডে ছিল। সে সময় ঠাকুরগাঁও থেকে দিনাজপুরগামী ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটে।
সংবাদ পেয়ে বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল গফুর, বীরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও ১০ মাইল হাইওয়ে পুলিশ সার্জন শেখ আরিফিন ইমরোজ বাহিনী নিয়ে হাজির হন। হতাহতদের উদ্ধার ও সড়ক থেকে দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক সরানোর কাজ করেন তাঁরা। সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর জানান, ঘটনাস্থলে তিনজন মারা গেছেন। আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।
বীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ইসমাইল হোসেন জানান, ২০ জন আহত ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ৭ জনের অবস্থা গুরুতর। তাঁদের দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৫/৬ জন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। বাকিরা বীরগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কের যধুর মোড়ে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের দুজন দুই যানবাহনের চালক। নিহত অপরজন বাসের যাত্রী।
আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সাড়ে তিন ঘণ্টা সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে রাস্তার দুপাশে শত শত গাড়ি আটকে যায়। সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশের সহযোগিতায় যান চলাচল শুরু হয়।
নিহতরা হলেন—ঢাকা কোচ হেরিটেজ স্লিপারের চালক আব্দুল করিম (৩০)। তিনি পঞ্চগড় জেলার দেবিগঞ্জ উপজেলার ভাবলাগঞ্জের বাসিন্দা আমজাদ হোসেনের ছেলে। অপরজন দাদা–নাতি পরিবহন নামের ট্রাকের চালক আনোয়ার হোসেন। তিনি পঞ্চগড়ের আহাম্মেদনগর বাজারের বাসিন্দা রফিকুল ইসলামের ছেলে।
নিহত বাসযাত্রী হাসিনা বেগম (৬০) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশৈংকল উপজেলার সন্ধ্যারাই এলাকার বাসিন্দা এ.এম. রেজাউল করিমের স্ত্রী।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী এনামুল জানান, সকাল ৮টার দিকে ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওগামী হেরিটেজ স্লিপার কোচটি যধুর মোড় এলাকায় ঘোরানোর পথে রং সাইডে ছিল। সে সময় ঠাকুরগাঁও থেকে দিনাজপুরগামী ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটে।
সংবাদ পেয়ে বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল গফুর, বীরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও ১০ মাইল হাইওয়ে পুলিশ সার্জন শেখ আরিফিন ইমরোজ বাহিনী নিয়ে হাজির হন। হতাহতদের উদ্ধার ও সড়ক থেকে দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক সরানোর কাজ করেন তাঁরা। সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর জানান, ঘটনাস্থলে তিনজন মারা গেছেন। আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।
বীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ইসমাইল হোসেন জানান, ২০ জন আহত ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ৭ জনের অবস্থা গুরুতর। তাঁদের দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৫/৬ জন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। বাকিরা বীরগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪২ মিনিট আগে