আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর প্রতিনিধি
সন্ধ্যার পর থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় চারপাশ। রাত পেরিয়ে সকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে যেন শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে তীব্র হিমেল হাওয়া। ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দেওয়ায় বিপর্যস্ত জনজীবন।
গত টানা পাঁচ দিন ধরে উত্তরের জেলা দিনাজপুরে সূর্যের দেখা নেই বললেই চলে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় কাজে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া মানুষেরা। সন্ধ্যার পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউই। রাস্তাঘাটে কমে গেছে যানবাহনও।
আজ শুক্রবার সকালে দিনাজপুর শহরের দক্ষিণ লালবাগ এলাকার একটি ভাপা পিঠার দোকানে কথা প্রসঙ্গে ফরিদ হোসেন (৫০) নামে একজন বলেন, ‘ভোটের পরের দিন থাকি যে ঠান্ডা শুরু হইছে, রাইদের দেখাই না পাওয়া যায়। এত ঠান্ডাত কামও করা যাছেনা। তিন দিন থাকি কাম নাই। এইদিক যে জিনিসের দাম, হামার দিন তো চলে না।’
জেলা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। বাতাসের গতি ছিল ০১ থেকে ০৩ নট। দিনাজপুরে ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ থেকে এই ঠান্ডা বাতাস ও কুয়াশা শুরু হলেও গত সোমবার দুপুরের পর থেকে আর সেই অর্থে রোদের দেখা মেলেনি।
শহরের কালীতলা এলাকায় অটোচালক শহিদ বলেন, ‘শুক্রবার সকালে কিছু ভাড়া পাওয়া যায়। কিন্তু আজ ঠান্ডার কারণে রাস্তায় মানুষেরই দেখা নেই। ভাড়া পাব কোথায়? দুই ঘণ্টায় ভাড়া পেয়েছি ৭৫ টাকা।’
দিনাজপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, আবহাওয়া পৌষের শেষ ও মাঘের আগমনী বার্তা দিচ্ছে। চলতি সপ্তাহে একটি মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে। আগামী ১৭-১৮ তারিখে বৃষ্টিপাতেরও সম্ভাবনা আছে। আগামী কয়েক দিনের তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবে না।
এদিকে তীব্র ঠান্ডার কারণে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক লোকজন বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বেড়েছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যাও। দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী বলেন, ‘হঠাৎ করেই ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। চলাফেরায় সবাইকে সাবধান হতে হবে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা লাগানো একেবারেই যাবে না। গরম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে। পাশাপাশি কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।’
সন্ধ্যার পর থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় চারপাশ। রাত পেরিয়ে সকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে যেন শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে তীব্র হিমেল হাওয়া। ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দেওয়ায় বিপর্যস্ত জনজীবন।
গত টানা পাঁচ দিন ধরে উত্তরের জেলা দিনাজপুরে সূর্যের দেখা নেই বললেই চলে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় কাজে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া মানুষেরা। সন্ধ্যার পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউই। রাস্তাঘাটে কমে গেছে যানবাহনও।
আজ শুক্রবার সকালে দিনাজপুর শহরের দক্ষিণ লালবাগ এলাকার একটি ভাপা পিঠার দোকানে কথা প্রসঙ্গে ফরিদ হোসেন (৫০) নামে একজন বলেন, ‘ভোটের পরের দিন থাকি যে ঠান্ডা শুরু হইছে, রাইদের দেখাই না পাওয়া যায়। এত ঠান্ডাত কামও করা যাছেনা। তিন দিন থাকি কাম নাই। এইদিক যে জিনিসের দাম, হামার দিন তো চলে না।’
জেলা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। বাতাসের গতি ছিল ০১ থেকে ০৩ নট। দিনাজপুরে ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ থেকে এই ঠান্ডা বাতাস ও কুয়াশা শুরু হলেও গত সোমবার দুপুরের পর থেকে আর সেই অর্থে রোদের দেখা মেলেনি।
শহরের কালীতলা এলাকায় অটোচালক শহিদ বলেন, ‘শুক্রবার সকালে কিছু ভাড়া পাওয়া যায়। কিন্তু আজ ঠান্ডার কারণে রাস্তায় মানুষেরই দেখা নেই। ভাড়া পাব কোথায়? দুই ঘণ্টায় ভাড়া পেয়েছি ৭৫ টাকা।’
দিনাজপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, আবহাওয়া পৌষের শেষ ও মাঘের আগমনী বার্তা দিচ্ছে। চলতি সপ্তাহে একটি মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে। আগামী ১৭-১৮ তারিখে বৃষ্টিপাতেরও সম্ভাবনা আছে। আগামী কয়েক দিনের তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবে না।
এদিকে তীব্র ঠান্ডার কারণে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক লোকজন বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বেড়েছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যাও। দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডাক্তার এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী বলেন, ‘হঠাৎ করেই ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। চলাফেরায় সবাইকে সাবধান হতে হবে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা লাগানো একেবারেই যাবে না। গরম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে। পাশাপাশি কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে