ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ঈদের তৃতীয় দিনে শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর দুই পাড়ে শত শত দর্শনার্থী ভিড় করেছে। এ উপজেলায় দর্শনীয় স্থান না থাকায় ভ্রমণপিপাসু মানুষের অবসরে আনন্দ উদ্যাপনের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে এই সেতুর দুই তীর।
ঈদের দিন বিকেল থেকে আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে সেতুর দুই পাড়ে জনসমাগম হয়। উত্তরাঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু শেখ হাসিনা ধরলা সেতু উপজেলা সদর থেকে আড়াই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খানিকটা বিনোদন ও ভালো লাগার অনুভূতি ভাগাভাগি করতে প্রতি ঈদে এখানে মানুষের ঢল নামে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুর দুই পাড়ে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে নারী-পুরুষ, কিশোর-কিশোরীরা পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবার কেউ কেউ ভ্যান, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, সাইকেল, মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন যানবাহনে সেতুর মাঝখানে দাঁড়িয়ে বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ছবি ও সেলফি তুলছে।
দূর-দূরান্ত থেকে আসা শত শত দর্শনার্থীর জন্য ধরলা সেতুর পশ্চিম পাড়ে অর্ধশতাধিক ডিঙি নৌকা প্রস্তুত থাকায় অনেকে নদী পারাপার হচ্ছে। সেতুর দুই পাড়ে ১৫টি ফুচকা, চানাচুর, আইসক্রিমের দোকানের পাশাপাশি চুড়ি, ফিতা, বেলুনসহ বিভিন্ন দোকান পসরা সাজিয়ে বসেছে।
পাশের লালমনিরহাট জেলা সদরের সাপটানা গ্ৰামের লাবণ্য বেগম ও বর্ণ খাতুন বলেন, ‘ঈদের পর থেকে নানা ব্যস্ততা ও বৃষ্টির কারণে কোথাও বেড়াতে যেতে পারিনি। আজ কয়েকজন বান্ধবী মিলে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর পাড়ে এসেছি। সারা দিন বৃষ্টির পর বিকেলের আবহাওয়াটা খুবই ভালো লাগল। আমরা সবাই মিলে অনেক ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করছি। ধরলায় ডিঙি নৌকায় ঘুরেছি। ধরলার পাড়ে মনোমুগ্ধকর পরিবেশটা ভিডিও কলে স্বজনদের দেখিয়েছি। সব মিলিয়ে সময়টা খুবই ভালো কেটেছে।’
কুড়িগ্রাম সদরের সারডোব এলাকার বিপুল মিয়া বেলাল ও ফুলবাড়ীর কাশিয়াবাড়ী এলাকার হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘সেতুর ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া ও ধরলায় ডিঙি নৌকা করে প্রিয়জনদের সঙ্গে ঘুরতে খুবই ভালো লাগছে।’
বাঁধে বসে গল্প-আড্ডায় মেতে ওঠা উপজেলার নন্দীরকুটি গ্ৰামের রুবেল, মাহফুজ ও হরিকান্ত বলেন, সেতু পাড়ে পর্যটন স্পট নির্মাণের পাশাপাশি সেতুর দুই পাড়ে ধরলার তীর রক্ষা বাঁধের দুই পাশে বসার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদ-পরবর্তী সময়ে শত শত দর্শনার্থী শেখ হাসিনা ধরলা সেতু পাড়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করছে। তাদের নিরাপত্তা ও ঈদ আনন্দ উপভোগ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের টহল রয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো ঘটনা এড়াতে ও আগন্তুকদের বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ঈদের তৃতীয় দিনে শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর দুই পাড়ে শত শত দর্শনার্থী ভিড় করেছে। এ উপজেলায় দর্শনীয় স্থান না থাকায় ভ্রমণপিপাসু মানুষের অবসরে আনন্দ উদ্যাপনের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে এই সেতুর দুই তীর।
ঈদের দিন বিকেল থেকে আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে সেতুর দুই পাড়ে জনসমাগম হয়। উত্তরাঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু শেখ হাসিনা ধরলা সেতু উপজেলা সদর থেকে আড়াই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খানিকটা বিনোদন ও ভালো লাগার অনুভূতি ভাগাভাগি করতে প্রতি ঈদে এখানে মানুষের ঢল নামে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুর দুই পাড়ে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে নারী-পুরুষ, কিশোর-কিশোরীরা পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবার কেউ কেউ ভ্যান, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, সাইকেল, মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন যানবাহনে সেতুর মাঝখানে দাঁড়িয়ে বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ছবি ও সেলফি তুলছে।
দূর-দূরান্ত থেকে আসা শত শত দর্শনার্থীর জন্য ধরলা সেতুর পশ্চিম পাড়ে অর্ধশতাধিক ডিঙি নৌকা প্রস্তুত থাকায় অনেকে নদী পারাপার হচ্ছে। সেতুর দুই পাড়ে ১৫টি ফুচকা, চানাচুর, আইসক্রিমের দোকানের পাশাপাশি চুড়ি, ফিতা, বেলুনসহ বিভিন্ন দোকান পসরা সাজিয়ে বসেছে।
পাশের লালমনিরহাট জেলা সদরের সাপটানা গ্ৰামের লাবণ্য বেগম ও বর্ণ খাতুন বলেন, ‘ঈদের পর থেকে নানা ব্যস্ততা ও বৃষ্টির কারণে কোথাও বেড়াতে যেতে পারিনি। আজ কয়েকজন বান্ধবী মিলে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর পাড়ে এসেছি। সারা দিন বৃষ্টির পর বিকেলের আবহাওয়াটা খুবই ভালো লাগল। আমরা সবাই মিলে অনেক ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করছি। ধরলায় ডিঙি নৌকায় ঘুরেছি। ধরলার পাড়ে মনোমুগ্ধকর পরিবেশটা ভিডিও কলে স্বজনদের দেখিয়েছি। সব মিলিয়ে সময়টা খুবই ভালো কেটেছে।’
কুড়িগ্রাম সদরের সারডোব এলাকার বিপুল মিয়া বেলাল ও ফুলবাড়ীর কাশিয়াবাড়ী এলাকার হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ‘সেতুর ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া ও ধরলায় ডিঙি নৌকা করে প্রিয়জনদের সঙ্গে ঘুরতে খুবই ভালো লাগছে।’
বাঁধে বসে গল্প-আড্ডায় মেতে ওঠা উপজেলার নন্দীরকুটি গ্ৰামের রুবেল, মাহফুজ ও হরিকান্ত বলেন, সেতু পাড়ে পর্যটন স্পট নির্মাণের পাশাপাশি সেতুর দুই পাড়ে ধরলার তীর রক্ষা বাঁধের দুই পাশে বসার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদ-পরবর্তী সময়ে শত শত দর্শনার্থী শেখ হাসিনা ধরলা সেতু পাড়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করছে। তাদের নিরাপত্তা ও ঈদ আনন্দ উপভোগ নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের টহল রয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো ঘটনা এড়াতে ও আগন্তুকদের বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
নওগাঁর ধামইরহাটে সহাসড়ক থেকে শাহাদাত হোসেন (২৮) নামের এক যুবককের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ধানতারা মোড়ের দক্ষিণে ধামইরহাট-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৯ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৯ ঘণ্টা আগে