লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতন করে পুলিশে সোপর্দ করা সেই নরসুন্দর পরিবারটি নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার তদন্তে এসে নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাসও দিয়েছেন রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন।
এর আগে গত রোববার লালমনিরহাট শহরের গোশালা বাজারের হানিফ পাগলার মোড়ের নিজেদের দোকানের সামনে মবের শিকার হন নরসুন্দর বাবা পরেশ চন্দ্র শীল ও ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীল। পরদিন তাঁদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, লালমনিরহাট পৌরসভার গোশলা বাজারের হানিফ পাগলা মোড়ে সেলুনের দোকানের আয়ে চলে পরেশ চন্দ্র শীলের পরিবার। ওই দোকানে কাজ করেন তাঁর ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীল। গত শুক্রবার দুপুরে ওই দোকানে কাজ করতে আসা এক তরুণের সঙ্গে হিন্দু ও মুসলিম ধর্ম নিয়ে উভয়ে রসিকতা শুরু করেন। যা নিয়ে একপর্যায়ে বিতর্ক বাঁধে এবং তা তাৎক্ষণিক মিটে যায় এবং কাজ করে নেন ওই তরুণ।
ওই তরুণ রোববার পুনরায় সেলুনে কাজ করানোর পর মজুরি ১০ টাকা কম দেন। যা নিয়ে আবারও তাঁদের মাঝে বিতর্ক হয় যা অমীমাংসিত থেকে যায়। পরে ওই তরুণ বিষ্ণু চন্দ্র শীলের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ তুলে স্থানীয়দের বলাবলি শুরু করেন। একপর্যায়ে স্থানীয়রা এসে নরসুন্দর বিষ্ণু চন্দ্র শীল ও তাঁর বাবাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে মব তৈরি করে।
পরে খবর পেয়ে সদর থানা-পুলিশ মব হামলার শিকার আহত নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসে এবং রাতে মামলা নিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখায়।
আজ বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধ থেকে তৌহিদি মুসলিম জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছে। পরিবারের সদস্যদের প্রতি কারও কোনো অভিযোগ নেই। তাই তাঁদের নিরাপত্তাহীনতারও কিছু নেই।
লালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতন করে পুলিশে সোপর্দ করা সেই নরসুন্দর পরিবারটি নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার তদন্তে এসে নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাসও দিয়েছেন রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন।
এর আগে গত রোববার লালমনিরহাট শহরের গোশালা বাজারের হানিফ পাগলার মোড়ের নিজেদের দোকানের সামনে মবের শিকার হন নরসুন্দর বাবা পরেশ চন্দ্র শীল ও ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীল। পরদিন তাঁদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, লালমনিরহাট পৌরসভার গোশলা বাজারের হানিফ পাগলা মোড়ে সেলুনের দোকানের আয়ে চলে পরেশ চন্দ্র শীলের পরিবার। ওই দোকানে কাজ করেন তাঁর ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীল। গত শুক্রবার দুপুরে ওই দোকানে কাজ করতে আসা এক তরুণের সঙ্গে হিন্দু ও মুসলিম ধর্ম নিয়ে উভয়ে রসিকতা শুরু করেন। যা নিয়ে একপর্যায়ে বিতর্ক বাঁধে এবং তা তাৎক্ষণিক মিটে যায় এবং কাজ করে নেন ওই তরুণ।
ওই তরুণ রোববার পুনরায় সেলুনে কাজ করানোর পর মজুরি ১০ টাকা কম দেন। যা নিয়ে আবারও তাঁদের মাঝে বিতর্ক হয় যা অমীমাংসিত থেকে যায়। পরে ওই তরুণ বিষ্ণু চন্দ্র শীলের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ তুলে স্থানীয়দের বলাবলি শুরু করেন। একপর্যায়ে স্থানীয়রা এসে নরসুন্দর বিষ্ণু চন্দ্র শীল ও তাঁর বাবাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে মব তৈরি করে।
পরে খবর পেয়ে সদর থানা-পুলিশ মব হামলার শিকার আহত নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসে এবং রাতে মামলা নিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখায়।
আজ বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধ থেকে তৌহিদি মুসলিম জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছে। পরিবারের সদস্যদের প্রতি কারও কোনো অভিযোগ নেই। তাই তাঁদের নিরাপত্তাহীনতারও কিছু নেই।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে