পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
তীব্র শীতেও দফায় দফায় বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিং চলছে রংপুরের পীরগাছায়। শীতে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকলেও বেড়েছে লোডশেডিং। কয়েক দিন ধরে দিনে ৮-৯ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এতে বোরো আবাদ বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অবস্থা এমন হয়েছে যে, বিদ্যুৎ অফিসেও ডিজেলচালিত জেনারেটর ব্যবহার করা হচ্ছে।
পল্লী বিদ্যুতের পীরগাছা বিভাগীয় অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুতের মোট গ্রাহক রয়েছেন ৮৮ হাজার ৯৭৭ জন। এর মধ্যে আবাসিক ৮০ হাজার ২৪৩, বাণিজ্যিক ৪ হাজার ৮২১ এবং সেচ গ্রাহক রয়েছেন ২ হাজার ১৩০ জন। আর ১ হাজার ৭৮৩ জন গ্রাহক রয়েছেন কল-কারখানা, স্কুল-কলেজ ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানের।
প্রতিদিন এসব গ্রাহকের বিপরীতে দিনে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৯ মেগাওয়াট। কিন্তু বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে ১৩ মেগাওয়াট। ফলে প্রতিদিন ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং করছে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা সাব-স্টেশন।
এদিকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা বিভাগীয় অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে জেনারেটর চালানো হচ্ছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ২০-২২ বার লোডশেডিং হয়েছে। বিদ্যুৎ আসা-যাওয়ার মধ্যেই ছিল।
স্থানীয় বাসিন্দা ফারুখ হোসেন ও আব্দুর রশিদ বলেন, ‘চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের শুরুতেই যেভাবে লোডশেডিং হচ্ছে তা আগের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বিদ্যুৎ আসছে আর যাচ্ছে। একনাগাড়ে এক ঘণ্টাও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা সেচ পাম্প নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছি।’
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের বাসিন্দা মোরশেদ সরকার, লাবলু মিয়া বলেন, ‘লোডশেডিংয়ের মাত্রা শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। গত কয়েক দিন থেকে দিনে ও রাতে ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। শীত মৌসুমে এমন লোডশেডিং আগে কখনো দেখিনি।’
উপজেলা সদরের সাইফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, রাজু মিয়া বলেন, ‘গরমের সময়ে তীব্র লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায় একেবারে মন্দা ছিল। এখন শীত মৌসুমেও লোডশেডিং চলছে। দিনের বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকছে না। এ কারণে কোনো কাজ করতে পারছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা বিভাগীয় অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘চাহিদার চেয়ে বরাদ্দ কম থাকায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে। উৎপাদন কম থাকায় বরাদ্দ কম বলে জানতে পেরেছি।’
তীব্র শীতেও দফায় দফায় বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিং চলছে রংপুরের পীরগাছায়। শীতে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকলেও বেড়েছে লোডশেডিং। কয়েক দিন ধরে দিনে ৮-৯ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এতে বোরো আবাদ বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অবস্থা এমন হয়েছে যে, বিদ্যুৎ অফিসেও ডিজেলচালিত জেনারেটর ব্যবহার করা হচ্ছে।
পল্লী বিদ্যুতের পীরগাছা বিভাগীয় অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুতের মোট গ্রাহক রয়েছেন ৮৮ হাজার ৯৭৭ জন। এর মধ্যে আবাসিক ৮০ হাজার ২৪৩, বাণিজ্যিক ৪ হাজার ৮২১ এবং সেচ গ্রাহক রয়েছেন ২ হাজার ১৩০ জন। আর ১ হাজার ৭৮৩ জন গ্রাহক রয়েছেন কল-কারখানা, স্কুল-কলেজ ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানের।
প্রতিদিন এসব গ্রাহকের বিপরীতে দিনে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৯ মেগাওয়াট। কিন্তু বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে ১৩ মেগাওয়াট। ফলে প্রতিদিন ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং করছে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা সাব-স্টেশন।
এদিকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা বিভাগীয় অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে জেনারেটর চালানো হচ্ছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ২০-২২ বার লোডশেডিং হয়েছে। বিদ্যুৎ আসা-যাওয়ার মধ্যেই ছিল।
স্থানীয় বাসিন্দা ফারুখ হোসেন ও আব্দুর রশিদ বলেন, ‘চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের শুরুতেই যেভাবে লোডশেডিং হচ্ছে তা আগের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বিদ্যুৎ আসছে আর যাচ্ছে। একনাগাড়ে এক ঘণ্টাও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা সেচ পাম্প নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছি।’
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের বাসিন্দা মোরশেদ সরকার, লাবলু মিয়া বলেন, ‘লোডশেডিংয়ের মাত্রা শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। গত কয়েক দিন থেকে দিনে ও রাতে ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। শীত মৌসুমে এমন লোডশেডিং আগে কখনো দেখিনি।’
উপজেলা সদরের সাইফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, রাজু মিয়া বলেন, ‘গরমের সময়ে তীব্র লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায় একেবারে মন্দা ছিল। এখন শীত মৌসুমেও লোডশেডিং চলছে। দিনের বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকছে না। এ কারণে কোনো কাজ করতে পারছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর পীরগাছা বিভাগীয় অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘চাহিদার চেয়ে বরাদ্দ কম থাকায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে। উৎপাদন কম থাকায় বরাদ্দ কম বলে জানতে পেরেছি।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে