নীলফামারী প্রতিনিধি
টানা পঞ্চমবারের মতো নীলফামারী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল রোববার রাতে নীলফামারী জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আসাদুজ্জামান নূর ১ লাখ ১৯ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৮৪ ভোট। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলী চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৪৩ ভোট। বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী মো. মোরছালীন ইসলাম কোনো ভোটই পাননি।
ফলাফল ঘোষণার পর এলাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘নীলফামারীবাসীর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার কোনো শেষ নাই। কারণ প্রত্যেকবার আমাকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে এবং দিন দিন এ সমর্থন বেড়েছে। আমিও চেষ্টা করেছি আমাদের দিক থেকে এবং আমাদের দলের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা নিয়ে এলাকার মানুষের উন্নয়ন করতে এবং তাতে আমি সক্ষম হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রান্তিক জেলা নীলফামারীর প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দৃষ্টি আছে বলেই আমরা কিন্তু ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছি। আজকে এখানে যেভাবে মানুষ আমাদের প্রতি আস্থা রাখল, এতে আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। মানুষের জীবনের মান আরও কত উন্নত করা যায়, শিক্ষার কতটা বিস্তৃতি ঘটানো যায়, কর্মসংস্থানের কতটা সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা যায় এগুলো নিয়ে ইনশা আল্লাহ আগামীতে কাজ করব।’
আসাদুজ্জামান নূর ১৯৬৩ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতিতে আসেন। ১৯৬৫ সালে তিনি নীলফামারী কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নূর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং দেশ স্বাধীনের পর কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন।
আসাদুজ্জামান নূর দীর্ঘদিন প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে নিজেকে বিরত রেখে সংস্কৃতি কর্মী হিসেবে নানা সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে নিয়োজিত ছিলেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের সঙ্গে আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ২০০২ সালে দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পান। এরপর ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
নূর নীলফামারী-২ আসন থেকে ২০০১ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তারপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রিসভায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পান আসাদুজ্জামান নূর।
টানা পঞ্চমবারের মতো নীলফামারী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল রোববার রাতে নীলফামারী জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আসাদুজ্জামান নূর ১ লাখ ১৯ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৮৪ ভোট। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলী চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৪৩ ভোট। বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী মো. মোরছালীন ইসলাম কোনো ভোটই পাননি।
ফলাফল ঘোষণার পর এলাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘নীলফামারীবাসীর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার কোনো শেষ নাই। কারণ প্রত্যেকবার আমাকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে এবং দিন দিন এ সমর্থন বেড়েছে। আমিও চেষ্টা করেছি আমাদের দিক থেকে এবং আমাদের দলের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা নিয়ে এলাকার মানুষের উন্নয়ন করতে এবং তাতে আমি সক্ষম হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রান্তিক জেলা নীলফামারীর প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দৃষ্টি আছে বলেই আমরা কিন্তু ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছি। আজকে এখানে যেভাবে মানুষ আমাদের প্রতি আস্থা রাখল, এতে আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। মানুষের জীবনের মান আরও কত উন্নত করা যায়, শিক্ষার কতটা বিস্তৃতি ঘটানো যায়, কর্মসংস্থানের কতটা সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা যায় এগুলো নিয়ে ইনশা আল্লাহ আগামীতে কাজ করব।’
আসাদুজ্জামান নূর ১৯৬৩ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতিতে আসেন। ১৯৬৫ সালে তিনি নীলফামারী কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নূর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং দেশ স্বাধীনের পর কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন।
আসাদুজ্জামান নূর দীর্ঘদিন প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে নিজেকে বিরত রেখে সংস্কৃতি কর্মী হিসেবে নানা সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে নিয়োজিত ছিলেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের সঙ্গে আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ২০০২ সালে দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পান। এরপর ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
নূর নীলফামারী-২ আসন থেকে ২০০১ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তারপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রিসভায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পান আসাদুজ্জামান নূর।
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সব প্রার্থীকে সনদ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনরত বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামানের পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। আজ রোববার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেইঞ্জিনের হেডলাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার পথ মোবাইল ফোনের টর্চের আলোতে পাড়ি দিয়েছে তিতাস কমিউটার ট্রেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসেম আলী (৩৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গোড়ের পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেসম্প্রতি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে নিয়োগের বিষয়ে নাহিদ রাব্বি নামের একজন চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে ঘুষ লেনদেনের কথা স্পষ্টভাবে উঠে আসে।
৩৯ মিনিট আগে