নীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি
‘জয় বাংলা–জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান না দেওয়ায় নীলফামারীতে সৈয়দপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়েছে কলেজ শাখা ছাত্রলীগ। আজ রোববার তালা ঝোলানোর পাশাপাশি কলেজের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশ থেকে অবিলম্বে কলেজের অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি করা হয়েছে।
এর আগে কলেজে ৭ মার্চের অনুষ্ঠানে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান না দেওয়ার অভিযোগ তুলে কিছুদিন ধরে অধ্যক্ষের অপসারণে দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে ছাত্রলীগ। এরই ধারাবাহিকতায় আজ অধ্যক্ষের অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
এ সময় কলেজ অধ্যক্ষের কক্ষের দরজায় ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু না বলায় অধ্যক্ষের কক্ষে তালা’ স্লোগান সংবলিত পোস্টার লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে আরও লেখা হয়েছে, ‘চলছে লড়াই চলবে, ছাত্রলীগ লড়বে।’
পরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে অধ্যক্ষের কক্ষের সামনে সমাবেশ হয়। এতে বক্তব্য দেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহ আলম রনি ও সাধারণ সম্পাদক মো. আকাশ সরদার।
সমাবেশে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের অনুষ্ঠানে জয় বাংলা— জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া হয়নি। তাঁরা কলেজ অধ্যক্ষ ড. আতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগও তোলেন। সমাবেশ থেকে তাঁরা অবিলম্বে অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতিয়ার রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, ‘সরকারি কাজে আমি ঢাকায় অবস্থান করছি। আমার অফিস কক্ষে তালা ঝোলানোর বিষয়টি শুনেছি।’
অধ্যক্ষ বলেন, ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ কলেজের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম না। ওই দিন আমি সরকারি একটি প্রশিক্ষণের প্রশিক্ষক হিসেবে রংপুর অবস্থান করছিলাম। অথচ আমার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক অভিযোগ তোলা হচ্ছে। আর প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে কলেজের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে যা যা করণীয় তা আমি করব।’
‘জয় বাংলা–জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান না দেওয়ায় নীলফামারীতে সৈয়দপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়েছে কলেজ শাখা ছাত্রলীগ। আজ রোববার তালা ঝোলানোর পাশাপাশি কলেজের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশ থেকে অবিলম্বে কলেজের অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি করা হয়েছে।
এর আগে কলেজে ৭ মার্চের অনুষ্ঠানে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান না দেওয়ার অভিযোগ তুলে কিছুদিন ধরে অধ্যক্ষের অপসারণে দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে ছাত্রলীগ। এরই ধারাবাহিকতায় আজ অধ্যক্ষের অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
এ সময় কলেজ অধ্যক্ষের কক্ষের দরজায় ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু না বলায় অধ্যক্ষের কক্ষে তালা’ স্লোগান সংবলিত পোস্টার লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে আরও লেখা হয়েছে, ‘চলছে লড়াই চলবে, ছাত্রলীগ লড়বে।’
পরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে অধ্যক্ষের কক্ষের সামনে সমাবেশ হয়। এতে বক্তব্য দেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহ আলম রনি ও সাধারণ সম্পাদক মো. আকাশ সরদার।
সমাবেশে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের অনুষ্ঠানে জয় বাংলা— জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া হয়নি। তাঁরা কলেজ অধ্যক্ষ ড. আতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগও তোলেন। সমাবেশ থেকে তাঁরা অবিলম্বে অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতিয়ার রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, ‘সরকারি কাজে আমি ঢাকায় অবস্থান করছি। আমার অফিস কক্ষে তালা ঝোলানোর বিষয়টি শুনেছি।’
অধ্যক্ষ বলেন, ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ কলেজের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম না। ওই দিন আমি সরকারি একটি প্রশিক্ষণের প্রশিক্ষক হিসেবে রংপুর অবস্থান করছিলাম। অথচ আমার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক অভিযোগ তোলা হচ্ছে। আর প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে কলেজের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে যা যা করণীয় তা আমি করব।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৪ ঘণ্টা আগে