গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে গাইবান্ধা সদরের পুরাতন স্টেশন বাদিয়াখালী বাজারে এলাকাবাসীর ব্যানারে এই মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন ভুক্তভোগী বিপুল সাহা, দিদারুল ইসলাম, মো. ফিরোজ মিয়া, মো. মামুন মিয়া প্রমুখ। তাতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন বাদিয়াখালী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম রহমান সুমন ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী সংখ্যালঘুসহ সাধারণ জনগণের জমি দখল ও চাঁদাবাজি করছে। তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বিএনপি।
বক্তারা হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচারী হাসিনা পালিয়ে গেছে। দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করবে। কিন্তু মানুষের মাঝে অশান্তি সৃষ্টি করতে জমি দখল ও চাঁদাবাজদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এখনই লাগাম টেনে না ধরলে বিএনপির প্রতি সাধারণ জনগণের আস্থা ভেঙে পড়বে। তাই গোলাম রহমান সুমনকে দলীয় সকল পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
তবে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম রহমান সুমন সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিষয়ে আনা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা। যদি কেউ এসব প্রমাণ করতে পারে, তাহলে দল করা ছেড়ে দিব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাদিয়াখালী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ যারা সাধারণ মানুষের জমি দখল ও চাঁদাবাজি করছে, তারা দলে অনুপ্রবেশকারী। যারাই বিএনপির নাম ভাঙিয়ে এসব অপকর্ম করবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দলের প্রতি আহ্বান জানাই।’
গাইবান্ধায় বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে গাইবান্ধা সদরের পুরাতন স্টেশন বাদিয়াখালী বাজারে এলাকাবাসীর ব্যানারে এই মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন ভুক্তভোগী বিপুল সাহা, দিদারুল ইসলাম, মো. ফিরোজ মিয়া, মো. মামুন মিয়া প্রমুখ। তাতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন বাদিয়াখালী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম রহমান সুমন ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী সংখ্যালঘুসহ সাধারণ জনগণের জমি দখল ও চাঁদাবাজি করছে। তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বিএনপি।
বক্তারা হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচারী হাসিনা পালিয়ে গেছে। দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করবে। কিন্তু মানুষের মাঝে অশান্তি সৃষ্টি করতে জমি দখল ও চাঁদাবাজদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এখনই লাগাম টেনে না ধরলে বিএনপির প্রতি সাধারণ জনগণের আস্থা ভেঙে পড়বে। তাই গোলাম রহমান সুমনকে দলীয় সকল পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
তবে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম রহমান সুমন সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিষয়ে আনা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা। যদি কেউ এসব প্রমাণ করতে পারে, তাহলে দল করা ছেড়ে দিব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাদিয়াখালী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ যারা সাধারণ মানুষের জমি দখল ও চাঁদাবাজি করছে, তারা দলে অনুপ্রবেশকারী। যারাই বিএনপির নাম ভাঙিয়ে এসব অপকর্ম করবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দলের প্রতি আহ্বান জানাই।’
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে