নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে চিত্তবিনোদন পার্ক স্বপ্নপুরীতে দ্বিতীয় দফা অভিযান চালিয়েছে ঢাকা বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এতে চিড়িয়াখানার কিউরেটরের জিম্মায় রাখা ৫৫টি প্রাণীর মধ্যে ৫১টি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন বন্য প্রাণী পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আস সাদিক ও অসীম মল্লিক।
এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি প্রথম দফায় অভিযান চালিয়ে স্বপ্নপুরী পার্কের চিড়িয়াখানা থেকে ২২ প্রজাতির ৭৪টি বন্য প্রাণী জব্দ করে বন বিভাগ। এর মধ্যে ১৯টি প্রাণী সরিয়ে নিলেও ৫৫ প্রাণী চিড়িয়াখানার কিউরেটরের জিম্মায় রাখা হয়েছিল।
বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ঢাকার পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আস সাদিক আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনাজপুরের স্বপ্নপুরী পার্কে অবৈধভাবে রাখা বন্য প্রাণী জব্দ করতে গতকাল দ্বিতীয় ধাপে অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে ৫৫ বন্য প্রাণীর মধ্যে ২৮টি প্রাণী (১৭টি সাম্বার হরিণ, পাঁচটি মায়া হরিণ, পাঁচটি রাজ ধনেশ ও একটি পাকড়াও ধনেশ) কক্সবাজারের চকরিয়া ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক এবং পাঁচটি এশিয়াটিক কালো ভালুক গাজীপুরের সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাকি ২২টির মধ্যে চারটি কুমির স্বপ্নপুরীতে পালনের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ১৮টি প্রাণী (১১টি বানর, ৩টি শজারু, ৩টি কচ্ছপ ও ১টি ভোঁদড়) নিকটস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়।
সামাজিক বন বিভাগ দিনাজপুরের সহকারী বন সংরক্ষক মোছা নুরুন্নাহার জানান, বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী অনুমোদনহীনভাবে বন্য প্রাণী সংগ্রহ, প্রদর্শন ও সংরক্ষণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ।
বন অধিদপ্তর সব অবৈধ মিনি চিড়িয়াখানা বন্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। অবৈধভাবে বন্য প্রাণী আটকে রাখার তথ্য নিকটস্থ বন বিভাগ বা বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটকে জানানোর জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের জুনিয়র ওয়াইল্ডলাইফ স্কাউট মো. সাদেকুল ইসলাম, গাজীপুর সাফারি পার্কের কর্মকর্তা শেখ জসিমসহ বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে চিত্তবিনোদন পার্ক স্বপ্নপুরীতে দ্বিতীয় দফা অভিযান চালিয়েছে ঢাকা বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এতে চিড়িয়াখানার কিউরেটরের জিম্মায় রাখা ৫৫টি প্রাণীর মধ্যে ৫১টি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন বন্য প্রাণী পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আস সাদিক ও অসীম মল্লিক।
এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি প্রথম দফায় অভিযান চালিয়ে স্বপ্নপুরী পার্কের চিড়িয়াখানা থেকে ২২ প্রজাতির ৭৪টি বন্য প্রাণী জব্দ করে বন বিভাগ। এর মধ্যে ১৯টি প্রাণী সরিয়ে নিলেও ৫৫ প্রাণী চিড়িয়াখানার কিউরেটরের জিম্মায় রাখা হয়েছিল।
বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ঢাকার পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আস সাদিক আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনাজপুরের স্বপ্নপুরী পার্কে অবৈধভাবে রাখা বন্য প্রাণী জব্দ করতে গতকাল দ্বিতীয় ধাপে অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে ৫৫ বন্য প্রাণীর মধ্যে ২৮টি প্রাণী (১৭টি সাম্বার হরিণ, পাঁচটি মায়া হরিণ, পাঁচটি রাজ ধনেশ ও একটি পাকড়াও ধনেশ) কক্সবাজারের চকরিয়া ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক এবং পাঁচটি এশিয়াটিক কালো ভালুক গাজীপুরের সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাকি ২২টির মধ্যে চারটি কুমির স্বপ্নপুরীতে পালনের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ১৮টি প্রাণী (১১টি বানর, ৩টি শজারু, ৩টি কচ্ছপ ও ১টি ভোঁদড়) নিকটস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়।
সামাজিক বন বিভাগ দিনাজপুরের সহকারী বন সংরক্ষক মোছা নুরুন্নাহার জানান, বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী অনুমোদনহীনভাবে বন্য প্রাণী সংগ্রহ, প্রদর্শন ও সংরক্ষণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ।
বন অধিদপ্তর সব অবৈধ মিনি চিড়িয়াখানা বন্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। অবৈধভাবে বন্য প্রাণী আটকে রাখার তথ্য নিকটস্থ বন বিভাগ বা বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটকে জানানোর জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের জুনিয়র ওয়াইল্ডলাইফ স্কাউট মো. সাদেকুল ইসলাম, গাজীপুর সাফারি পার্কের কর্মকর্তা শেখ জসিমসহ বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
৪ ঘণ্টা আগে