নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারী মেডিকেল কলেজ বন্ধ বা স্থানান্তরের ষড়যন্ত্র চলছে—এমন অভিযোগে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন হয়েছে। নীলফামারীর সর্বস্তরের জনগণ ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আজ বৃহস্পতিবার শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, নীলফামারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে কোনো ধরনের অনিয়ম বা ষড়যন্ত্র মেনে নেওয়া হবে না। এই প্রতিষ্ঠান নীলফামারীবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন। এটি বন্ধ করে দেওয়া বা অন্য জেলায় স্থানান্তরের চেষ্টা করা হলে তাঁরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবেন। নীলফামারীর মানুষ তাঁদের অধিকার রক্ষার জন্য রাস্তায় নামতে প্রস্তুত।
আন্দোলনকারীরা সরকারের প্রতি দ্রুত কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস ও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল নির্মাণের দাবি জানান। যাতে নীলফামারীর জনগণ চিকিৎসা ও শিক্ষার পূর্ণ সুবিধা ভোগ করতে পারেন। আন্দোলনকারীরা স্পষ্টভাবে জানান, তাঁরা নীলফামারী মেডিকেল কলেজের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র মেনে নেবেন না এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচি দিতে পিছপা হবেন না।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২৬ আগস্ট নীলফামারী মেডিকেল কলেজসহ চারটি নতুন মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেয় সরকার। পরে ৩০ আগস্ট নীলফামারী মেডিকেল কলেজ পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন পায়। একই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান খুলনা মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলাম শাহ। পরে ১৫ অক্টোবর প্রথম ব্যাচের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নীলফামারী ডায়াবেটিক হাসপাতালের নতুন ভবনে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়।
নীলফামারী মেডিকেল কলেজ বন্ধ বা স্থানান্তরের ষড়যন্ত্র চলছে—এমন অভিযোগে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন হয়েছে। নীলফামারীর সর্বস্তরের জনগণ ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আজ বৃহস্পতিবার শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, নীলফামারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে কোনো ধরনের অনিয়ম বা ষড়যন্ত্র মেনে নেওয়া হবে না। এই প্রতিষ্ঠান নীলফামারীবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন। এটি বন্ধ করে দেওয়া বা অন্য জেলায় স্থানান্তরের চেষ্টা করা হলে তাঁরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবেন। নীলফামারীর মানুষ তাঁদের অধিকার রক্ষার জন্য রাস্তায় নামতে প্রস্তুত।
আন্দোলনকারীরা সরকারের প্রতি দ্রুত কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস ও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল নির্মাণের দাবি জানান। যাতে নীলফামারীর জনগণ চিকিৎসা ও শিক্ষার পূর্ণ সুবিধা ভোগ করতে পারেন। আন্দোলনকারীরা স্পষ্টভাবে জানান, তাঁরা নীলফামারী মেডিকেল কলেজের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র মেনে নেবেন না এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচি দিতে পিছপা হবেন না।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২৬ আগস্ট নীলফামারী মেডিকেল কলেজসহ চারটি নতুন মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেয় সরকার। পরে ৩০ আগস্ট নীলফামারী মেডিকেল কলেজ পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন পায়। একই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান খুলনা মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলাম শাহ। পরে ১৫ অক্টোবর প্রথম ব্যাচের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নীলফামারী ডায়াবেটিক হাসপাতালের নতুন ভবনে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৬ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে