নীলফামারী প্রতিনিধি
ইভ টিজিংকে কেন্দ্র করে নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আজ বৃহস্পতিবার কলেজ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, কয়েকজন বখাটে কলেজ গেটের পাশে একটি চায়ের দোকানে বসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ইভ টিজিং করে আসছিল। এ ঘটনা জানতে পেয়ে কলেজের অন্য শিক্ষার্থীরা চায়ের দোকান উচ্ছেদ করতে যায়। এ সময় দোকানদার ও স্থানীয়দের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা এক জোট হয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। তখন শিক্ষার্থীরাও তাদের পাল্টা ধাওয়া দেয়। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন।
আহত শিক্ষার্থী মেরাজ, মহিব ও আদনান জানান, ইভ টিজিং নিয়ে এক মাস আগেই দোকানদারকে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি কোনো কর্ণপাতই করেনি। আজকে আবারও যখন আমাদের দুজন সহপাঠীকে উত্ত্যক্ত করা হয়, তখন আমরা গিয়ে বিষয়টি জানতে চাই। দোকানদারসহ বখাটেরা আমাদের ওপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করে।
দোকান মালিক আতিয়ার রহমান জানান, তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর থেকে সেখানে চায়ের দোকান করছেন। ইভটিজিংয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ছাত্ররা হঠাৎ করে এসে তার দোকানের বেঞ্চ-টেবিল ও খাবারের পণ্যগুলো রাস্তায় ফেলে দেয়। এ সময় স্থানীয় লোকজন বাধা দিয়েছেন।
জানতে চাইলে কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজ গেটের পাশে ওই দোকানে মাদক বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। তা ছাড়া বখাটেরা ওই দোকানে বসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের উত্ত্যক্ত করে।
আজ দুপুরে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় শিক্ষার্থীরা দোকানদারকে অন্যত্র যাওয়ার কথা বললে স্থানীয় বখাটে যুবকেরা ছাত্রদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় কলেজের তিন শিক্ষার্থীকে আটক করলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। পরে প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষকেরা গিয়ে আটক ছাত্রদের উদ্ধার করে কলেজে নিয়ে আসে।’
সৈয়দপর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফইম উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। পরে কলেজের হলরুমে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে কলেজের সামনে ফুটপাতে গড়ে ওঠা চায়ের দোকানটি সরিয়ে দেওয়া হয়।’
ইভ টিজিংকে কেন্দ্র করে নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আজ বৃহস্পতিবার কলেজ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, কয়েকজন বখাটে কলেজ গেটের পাশে একটি চায়ের দোকানে বসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ইভ টিজিং করে আসছিল। এ ঘটনা জানতে পেয়ে কলেজের অন্য শিক্ষার্থীরা চায়ের দোকান উচ্ছেদ করতে যায়। এ সময় দোকানদার ও স্থানীয়দের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা এক জোট হয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। তখন শিক্ষার্থীরাও তাদের পাল্টা ধাওয়া দেয়। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন।
আহত শিক্ষার্থী মেরাজ, মহিব ও আদনান জানান, ইভ টিজিং নিয়ে এক মাস আগেই দোকানদারকে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি কোনো কর্ণপাতই করেনি। আজকে আবারও যখন আমাদের দুজন সহপাঠীকে উত্ত্যক্ত করা হয়, তখন আমরা গিয়ে বিষয়টি জানতে চাই। দোকানদারসহ বখাটেরা আমাদের ওপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করে।
দোকান মালিক আতিয়ার রহমান জানান, তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর থেকে সেখানে চায়ের দোকান করছেন। ইভটিজিংয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ছাত্ররা হঠাৎ করে এসে তার দোকানের বেঞ্চ-টেবিল ও খাবারের পণ্যগুলো রাস্তায় ফেলে দেয়। এ সময় স্থানীয় লোকজন বাধা দিয়েছেন।
জানতে চাইলে কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজ গেটের পাশে ওই দোকানে মাদক বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। তা ছাড়া বখাটেরা ওই দোকানে বসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের উত্ত্যক্ত করে।
আজ দুপুরে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় শিক্ষার্থীরা দোকানদারকে অন্যত্র যাওয়ার কথা বললে স্থানীয় বখাটে যুবকেরা ছাত্রদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় কলেজের তিন শিক্ষার্থীকে আটক করলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। পরে প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষকেরা গিয়ে আটক ছাত্রদের উদ্ধার করে কলেজে নিয়ে আসে।’
সৈয়দপর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফইম উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। পরে কলেজের হলরুমে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে কলেজের সামনে ফুটপাতে গড়ে ওঠা চায়ের দোকানটি সরিয়ে দেওয়া হয়।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে