গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় দুই যুবদল নেতাকে মারধর, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেনের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। আজ শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার গাইবান্ধা-নাকাইহাট সড়কের বালুয়া বাজার এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন রামচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মো. রফিকুল ইসলাম, সদস্যসচিব সুমন মিয়া মন্টু, গাইবান্ধা সদর যুবদলের আহ্বায়ক ইউনুস আলী দুখু, সদস্যসচিব আল-আমিন, ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বাবু এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম, বিএনপি নেতা শাহারুল ইসলাম সুমন, জিল্লুর রহমানসহ অনেকেই।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেন প্রভাব খাঁটিয়ে সব ধরনের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। সর্বশেষ ৪ জানুয়ারি একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনি রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বাবু এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলামকে মারধর করেন।
মারধরের ঘটনায় শফিকুল ইসলাম বাবু বাদী হয়ে গাইবান্ধা সদর থানায় চেয়ারম্যান মোসাব্বিরের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা চেয়ারম্যানের এই কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেন।
বক্তারা আরও বলেন, চেয়ারম্যান মোসাব্বির বালুয়া বাজারের চাঞ্চল্যকর রোকন হত্যা মামলার অন্যতম আসামি। এই চেয়ারম্যান বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার পরও এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে আসছেন। তাঁর এসব কার্যকলাপের কারণে ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার।
মানববন্ধনে উপস্থিত এলাকাবাসী চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। তাঁরা জানান, যদি যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
অভিযোগের বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
গাইবান্ধায় দুই যুবদল নেতাকে মারধর, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেনের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। আজ শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার গাইবান্ধা-নাকাইহাট সড়কের বালুয়া বাজার এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন রামচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মো. রফিকুল ইসলাম, সদস্যসচিব সুমন মিয়া মন্টু, গাইবান্ধা সদর যুবদলের আহ্বায়ক ইউনুস আলী দুখু, সদস্যসচিব আল-আমিন, ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বাবু এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলাম, বিএনপি নেতা শাহারুল ইসলাম সুমন, জিল্লুর রহমানসহ অনেকেই।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেন প্রভাব খাঁটিয়ে সব ধরনের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। সর্বশেষ ৪ জানুয়ারি একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনি রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বাবু এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আমিনুল ইসলামকে মারধর করেন।
মারধরের ঘটনায় শফিকুল ইসলাম বাবু বাদী হয়ে গাইবান্ধা সদর থানায় চেয়ারম্যান মোসাব্বিরের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা চেয়ারম্যানের এই কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেন।
বক্তারা আরও বলেন, চেয়ারম্যান মোসাব্বির বালুয়া বাজারের চাঞ্চল্যকর রোকন হত্যা মামলার অন্যতম আসামি। এই চেয়ারম্যান বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার পরও এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে আসছেন। তাঁর এসব কার্যকলাপের কারণে ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার।
মানববন্ধনে উপস্থিত এলাকাবাসী চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। তাঁরা জানান, যদি যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
অভিযোগের বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বির হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৪ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে