সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ১৪টি কলেজের মধ্যে আটটিতেই অধ্যক্ষ নেই। চলছে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি ডিগ্রি ও পাঁচটি সংযুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক কলেজ। দীর্ঘদিন ধরে ওই সব প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকলেও নিয়োগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলায় কলেজ রয়েছে ১৪টি। এর মধ্যে রয়েছে ৩টি ডিগ্রি ও ১১টি সংযুক্ত উচ্চমাধ্যমিক কলেজ। এগুলোর মধ্যে উপজেলার প্রাচীনতম বিদ্যাপীঠ সৈয়দপুর সরকারি কলেজ ১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকারিকরণ হয় ২০১৮ সালে। বর্তমানে কলেজটিতে পাঁচটি বিষয়ে অনার্স চালু রয়েছে। এই কলেজের অধ্যক্ষ মো. হাফিজুর রহমান ২০১৭ সালের ১৪ জুন অবসরে যান। তখন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে কলেজটিতে দায়িত্ব পালন করেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক মো. সাখাওয়াৎ হোসেন খোকন। তিনি অবসরে গেলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পান উপাধ্যক্ষ নার্জিজ বানু।
পরে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার আব্দুল মান্নান। মাত্র দেড় বছর না যেতেই তিনিও বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন আসাদুজ্জামান। এ ছাড়া সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পালন করছেন কলেজের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক সাবিনা সালাম এবং কামারপুকুর ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন অরুণ কুমার দাস। গত কয়েক বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে চলছে কলেজ দুটি।
অন্যদিকে, সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে মো. শফিয়ার রহমান, সৈয়দপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মো. রাজিব উদ্দিন বাবু, লক্ষ্মণপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম রেজা, কয়াগোলাহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজে সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মো. মাসুম ও সাতপাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. লতিফুর রহমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।
এ বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষরা বলেন, ‘করোনা মহামারিসহ নানা কারণে অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে শিগগির নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে।
সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক ও উচ্চ মধ্যমিক শাখা) রেহেনা ইয়াসমিন বলেন, অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পরিষদ। তাই এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। আর কলেজের বিষয়টি সরাসরি দেখে রংপুর বিভাগীয় শিক্ষা অফিস।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ১৪টি কলেজের মধ্যে আটটিতেই অধ্যক্ষ নেই। চলছে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি ডিগ্রি ও পাঁচটি সংযুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক কলেজ। দীর্ঘদিন ধরে ওই সব প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকলেও নিয়োগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলায় কলেজ রয়েছে ১৪টি। এর মধ্যে রয়েছে ৩টি ডিগ্রি ও ১১টি সংযুক্ত উচ্চমাধ্যমিক কলেজ। এগুলোর মধ্যে উপজেলার প্রাচীনতম বিদ্যাপীঠ সৈয়দপুর সরকারি কলেজ ১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকারিকরণ হয় ২০১৮ সালে। বর্তমানে কলেজটিতে পাঁচটি বিষয়ে অনার্স চালু রয়েছে। এই কলেজের অধ্যক্ষ মো. হাফিজুর রহমান ২০১৭ সালের ১৪ জুন অবসরে যান। তখন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে কলেজটিতে দায়িত্ব পালন করেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক মো. সাখাওয়াৎ হোসেন খোকন। তিনি অবসরে গেলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পান উপাধ্যক্ষ নার্জিজ বানু।
পরে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার আব্দুল মান্নান। মাত্র দেড় বছর না যেতেই তিনিও বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন আসাদুজ্জামান। এ ছাড়া সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পালন করছেন কলেজের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক সাবিনা সালাম এবং কামারপুকুর ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন অরুণ কুমার দাস। গত কয়েক বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে চলছে কলেজ দুটি।
অন্যদিকে, সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে মো. শফিয়ার রহমান, সৈয়দপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মো. রাজিব উদ্দিন বাবু, লক্ষ্মণপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম রেজা, কয়াগোলাহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজে সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মো. মাসুম ও সাতপাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. লতিফুর রহমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।
এ বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষরা বলেন, ‘করোনা মহামারিসহ নানা কারণে অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে শিগগির নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে।
সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক ও উচ্চ মধ্যমিক শাখা) রেহেনা ইয়াসমিন বলেন, অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পরিষদ। তাই এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। আর কলেজের বিষয়টি সরাসরি দেখে রংপুর বিভাগীয় শিক্ষা অফিস।
১৯৬০ সালে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির ভুজপুরে ২ হাজার ৬৬০ একর উঁচু-নিচু পাহাড়ি জমিতে গড়ে ওঠে নেপচুন চা-বাগান। এখানে কাজ করেন প্রায় ১ হাজার ৪০০ শ্রমিক। তাঁদের পদচারণায় নেপচুনের সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশ থেকে বিদেশে। গত বছর (জানুয়ারি–ডিসেম্বর ২০২৪) এ বাগানে উৎপাদন হয়েছে ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৬০০ কেজি চা।
৬ মিনিট আগে২০১৮ সালে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন ৩৭ জেলা শহরে পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় মুন্সিগঞ্জ শহরের হাটলক্ষ্মীগঞ্জ এলাকায় পানি শোধনাগার নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় ৩ হাজার ৩০০ বর্গফুট আয়তনের জায়গায় নির্মিত পানি শোধনাগারটির পরিকল্পনার মধ্যে ছিল পাশের ধলেশ্বরী নদী থেকে প্রতি ঘণ্টায় ৩ লাখ ৫০ হাজার
১২ মিনিট আগেসাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরীর কয়েকটি বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে পটুয়াখালী শহরের শেরেবাংলা সড়কে নিজ বাসভবন সুরাইয়া...
২৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ায় শফিকুল ইসলাম (৫৫) নামের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। একটি মাদকের মামলায় ৯ আগস্ট থেকে হাজতি হিসেবে শফিকুল ইসলাম কারাগারে ছিলেন। রোববার বিকেলে বুকে ব্যথা অনুভব হলে শফিকুলকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২৯ মিনিট আগে