উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে পৌর শহরেই ৬ নম্বর ওয়ার্ড (সদর) মুন্সিপাড়া এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে তারা এখন ঘর থেকে বের হতে পারছেন না।
এ ছাড়া পৌর শহরের কোটি টাকার একমাত্র গরুর হাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় হাটটি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার করে এখানে হাট বসে থাকে। । চারদিকে পানি জমে থাকায় নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় সবচেয়ে বেশি কষ্ট করছেন বয়স্ক, শিশু, শিক্ষার্থী ও অসুস্থ লোকজনেরা।
সরেজমিনে আজ সোমবার দুপুরে পৌরশহরের মুন্সিপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি বাড়িতেই পানি জমে আছে।
এলাকাবাসী নুর ইসলাম, কাশেম মিয়া, রানা মিয়া, হান্নান মিয়া, মল্লিকা বেগম, রফিকুল ইসলাম, মোস্তা মিয়া, সোবহান আলী, মোন্তা মিয়া, হারেজ আলী, শাহ জামাল, নুর কাশেম বলেন, আমাদের সবার বাড়িতেই পানি। কয়েকজনের ঘরের ভেতরের পানি ঢুকেছে। পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় চরম বিপাকে পড়েছি। অর্ধশতাধিক পরিবার আমরা পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি কোমর পানিতে তলিয়ে গেছে।
এলাকাবাসী মল্লিকা বেগম বলেন, ‘ঘরে পানি জমে থাকায় অন্যের বাড়িতে রাত কাটাচ্ছি। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার না থাকায় পুত্রবধূকে তাঁর পিতার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ছাড়া যাতায়াতের রাস্তাটি পানিতে তলিয়ে থাকায় কষ্ট বেড়েছে।’
এলাকাবাসী নুর আলম জানান, আমার পরিবারের ৫ জন সদস্য। বাচ্চারা খুবই ছোট। ঘরে পানি তাই অন্য একজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি।
উলিপুর মহারানি স্বর্ণময়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী একান্ত বলেন, ‘পানির জন্য বাড়ি থেকে বের হতে পারছি না। ঘরে মধ্যেও পানি।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মামুন সরকার মিঠু বলেন, ‘পানিবন্দী পরিবারগুলোর সঙ্গে দেখা করেছি। পানি নিষ্কাশনের জন্য কাজ শুরু করা হয়েছে। আশা করি তাদের দুর্ভোগ কমে যাবে। অপরিকল্পিতভাবে বাড়ি নির্মাণ করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’
কুড়িগ্রামের উলিপুরে পৌর শহরেই ৬ নম্বর ওয়ার্ড (সদর) মুন্সিপাড়া এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে তারা এখন ঘর থেকে বের হতে পারছেন না।
এ ছাড়া পৌর শহরের কোটি টাকার একমাত্র গরুর হাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় হাটটি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার করে এখানে হাট বসে থাকে। । চারদিকে পানি জমে থাকায় নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় সবচেয়ে বেশি কষ্ট করছেন বয়স্ক, শিশু, শিক্ষার্থী ও অসুস্থ লোকজনেরা।
সরেজমিনে আজ সোমবার দুপুরে পৌরশহরের মুন্সিপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি বাড়িতেই পানি জমে আছে।
এলাকাবাসী নুর ইসলাম, কাশেম মিয়া, রানা মিয়া, হান্নান মিয়া, মল্লিকা বেগম, রফিকুল ইসলাম, মোস্তা মিয়া, সোবহান আলী, মোন্তা মিয়া, হারেজ আলী, শাহ জামাল, নুর কাশেম বলেন, আমাদের সবার বাড়িতেই পানি। কয়েকজনের ঘরের ভেতরের পানি ঢুকেছে। পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় চরম বিপাকে পড়েছি। অর্ধশতাধিক পরিবার আমরা পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি কোমর পানিতে তলিয়ে গেছে।
এলাকাবাসী মল্লিকা বেগম বলেন, ‘ঘরে পানি জমে থাকায় অন্যের বাড়িতে রাত কাটাচ্ছি। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার না থাকায় পুত্রবধূকে তাঁর পিতার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ছাড়া যাতায়াতের রাস্তাটি পানিতে তলিয়ে থাকায় কষ্ট বেড়েছে।’
এলাকাবাসী নুর আলম জানান, আমার পরিবারের ৫ জন সদস্য। বাচ্চারা খুবই ছোট। ঘরে পানি তাই অন্য একজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি।
উলিপুর মহারানি স্বর্ণময়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী একান্ত বলেন, ‘পানির জন্য বাড়ি থেকে বের হতে পারছি না। ঘরে মধ্যেও পানি।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মামুন সরকার মিঠু বলেন, ‘পানিবন্দী পরিবারগুলোর সঙ্গে দেখা করেছি। পানি নিষ্কাশনের জন্য কাজ শুরু করা হয়েছে। আশা করি তাদের দুর্ভোগ কমে যাবে। অপরিকল্পিতভাবে বাড়ি নির্মাণ করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’
রাজশাহীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে পদ্মার পানি। ফুলে-ফেঁপে ওঠা পদ্মার পানি বিভাগীয় এই শহরের বিপৎসীমা থেকে মাত্র ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অবস্থায় শহরের টি-বাঁধে সাধারণ মানুষের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে দোকানপাট।
১৬ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে খুলনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেছে ডিবি পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলাটি করেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এসআই বিধান চন্দ্র রায়।
২৪ মিনিট আগের্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কাজ করছি। র্যাব বিলুপ্ত হবে কি না এ নিয়ে চিন্তাভাবনা করছি না। এটি সরকার দেখবে।’
৪৪ মিনিট আগেসিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রদলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন খান মোহাম্মদ সামি এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জুনেদুর রহমান জুনেদ। সোমবার কলেজ অডিটরিয়ামে দীর্ঘ ২১ বছর পর কাউন্সিলের মাধ্যমে ভোটারদের সরাসরি ভোটে তাঁরা নির্বাচিত হন। পরে সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে