হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
সরকার ভোজ্যতেলের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করে নিলেও দিনাজপুরের হিলিতে বাড়তি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। সেই সঙ্গে চাহিদামতো বোতলজাত তেল মিলছে না। রমজান মাসের আগেই তেলের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন ক্রেতারা। দেশের বিভিন্ন পাইকারি তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে নতুন তেল আসেনি। তাই আগে বাড়তি দামে কিনে আনা তেল বেশি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বিক্রেতারা।
হিলি বাজারে তেল কিনতে আসা রবিউল ইসলাম বলেন, আগে যে তেল ৮৪ থেকে ৮৮ টাকা লিটার ছিল, এখন সেটি বাড়তে বাড়তে ১৮০ টাকা লিটার হয়েছে। আমরা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, কীভাবে চলব আর কীভাবে এতদাম দিয়ে তেল কিনে খাব? আমাদের আয় সীমিত। এখনো করোনার ধকলের কারণে কাজ খুঁজে পাচ্ছি না। তার মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি।
তেল কিনতে আসা মানিক মিয়া বলেন, আমরা শুনেছি সরকার ১৩৬ টাকা কেজি তেলের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। আমরা বাজারে গিয়ে সেই দামে তো তেল পাচ্ছি না। আমাদের ১৮০ টাকা কেজি দরে তেল কিনতে হচ্ছে। দামের কারণে তেল কিনতে মন না চাইলেও প্রয়োজনের খাতিরে কিনতে হচ্ছে। তবে খুব কষ্ট হচ্ছে। দ্রুত যেন তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হয় সরকারের কাছে এটি আমাদের দাবি। না হলে রমজান মাসে আমাদের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যাবে।
হিলি বাজারের খুচরা তেল বিক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, সরকার তেলের যে মূল্য ঘোষণা করেছেন আমরা এখনো সেই নতুন দামে তেল কিনতে পারছি না। যার কারণে আমাদের আগের মূল্যে কেনা তেল ১৬৫ টাকায় বিক্রি করছি। বর্তমানে নতুন করে তেল না আসায় আগের যা আছে সেগুলোই বিক্রি করা হচ্ছে।
হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নূর-এ আলম বলেন, যারা তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করেন আমরা সে সমস্ত দোকানে গিয়ে তাঁদের মজুত পরীক্ষা করেছি। কোনো ব্যবসায়ী যাতে অতিরিক্ত মূল্যে তেল বিক্রি না করে সেটি আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি।
নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য নিয়ে কেউ যদি লাভের আশায় কোনো ধরনের কারসাজি করে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
সরকার ভোজ্যতেলের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করে নিলেও দিনাজপুরের হিলিতে বাড়তি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। সেই সঙ্গে চাহিদামতো বোতলজাত তেল মিলছে না। রমজান মাসের আগেই তেলের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন ক্রেতারা। দেশের বিভিন্ন পাইকারি তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে নতুন তেল আসেনি। তাই আগে বাড়তি দামে কিনে আনা তেল বেশি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বিক্রেতারা।
হিলি বাজারে তেল কিনতে আসা রবিউল ইসলাম বলেন, আগে যে তেল ৮৪ থেকে ৮৮ টাকা লিটার ছিল, এখন সেটি বাড়তে বাড়তে ১৮০ টাকা লিটার হয়েছে। আমরা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, কীভাবে চলব আর কীভাবে এতদাম দিয়ে তেল কিনে খাব? আমাদের আয় সীমিত। এখনো করোনার ধকলের কারণে কাজ খুঁজে পাচ্ছি না। তার মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি।
তেল কিনতে আসা মানিক মিয়া বলেন, আমরা শুনেছি সরকার ১৩৬ টাকা কেজি তেলের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। আমরা বাজারে গিয়ে সেই দামে তো তেল পাচ্ছি না। আমাদের ১৮০ টাকা কেজি দরে তেল কিনতে হচ্ছে। দামের কারণে তেল কিনতে মন না চাইলেও প্রয়োজনের খাতিরে কিনতে হচ্ছে। তবে খুব কষ্ট হচ্ছে। দ্রুত যেন তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হয় সরকারের কাছে এটি আমাদের দাবি। না হলে রমজান মাসে আমাদের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যাবে।
হিলি বাজারের খুচরা তেল বিক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, সরকার তেলের যে মূল্য ঘোষণা করেছেন আমরা এখনো সেই নতুন দামে তেল কিনতে পারছি না। যার কারণে আমাদের আগের মূল্যে কেনা তেল ১৬৫ টাকায় বিক্রি করছি। বর্তমানে নতুন করে তেল না আসায় আগের যা আছে সেগুলোই বিক্রি করা হচ্ছে।
হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নূর-এ আলম বলেন, যারা তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করেন আমরা সে সমস্ত দোকানে গিয়ে তাঁদের মজুত পরীক্ষা করেছি। কোনো ব্যবসায়ী যাতে অতিরিক্ত মূল্যে তেল বিক্রি না করে সেটি আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি।
নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য নিয়ে কেউ যদি লাভের আশায় কোনো ধরনের কারসাজি করে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
দুর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গাজীপুরের দুটি সাবরেজিস্ট্রি অফিস। গাজীপুর সদর ও গাজীপুর যুগ্ম সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর অডিট করার কথা থাকলেও ১০ বছর ধরে অফিস দুটি অডিট হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযানেও উঠে এসেছে অভিযোগের সত্যতা।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী একটি মহল। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পানিপ্রবাহ। বাড়ছে কৃষি ও পরিবেশ বিপর্যয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছে অসাধু চক্রটি। তবে এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক ও জনপদের শত কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ খাবার হোটেল। এগুলো ট্রাক হোটেল নামে পরিচিত। আর এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের কারবার চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার আলোচিত কলেজছাত্রী লামিয়া আক্তার ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি ইমরান মুন্সিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেল ৫টার দিকে বরিশাল জেলার এয়ারপোর্ট থানা এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পটুয়াখালী জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগে