সুন্দরগঞ্জ ও গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার এক নারীর সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে মো. সাদ্দাম আলী (২৯) নামে এক ‘জ্বীনের বাদশাকে’ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোবিন্দপুর নলডাঙ্গা গ্রামের চর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে স্বর্ণালংকার, পুতুল, নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ও সিম জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত সাদ্দাম আলী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বগুলাগাড়ী গ্রামের মুক্তার হোসেনের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, উপজেলার ছাপরহাটি ইউনিয়নের দক্ষিণ মরুয়াদহ গ্রামের মো. বানিজ মিয়ার স্ত্রী মোছা. আকলিমা বেগমের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন কথিত ওই জ্বীনের বাদশা। গত এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ থেকে বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন সময়ে মোবাইল ফোনে আলাপ হয় তাদের দুজনের মধ্যে। শুরুতে জ্বীনের বাদশা নিজেকে মহাস্থান গড়ের শাহ্ সুলতানের মাজার থেকে কথা বলছেন বলে দাবি করে বলেন, ‘মা তুমি অনেক পুণ্যের কাজ করেছ এবং সে কারণে তুমি অনেক ভাগ্যবতী। মা তুমি সতী নারী হিসেবে মা ফাতেমা (রাঃ) এর সহিত বেহেশতে যাবে। তোমাকে আল্লাহ পছন্দ করে ৭টি গুপ্তধনের হাড়ি দিয়েছে। এই জন্য তোমাকে কিছু শর্ত মানতে হবে। প্রথমেই একটি জায়নামাজ অথবা পবিত্র কোরআন শরীফ কেনা বাবদ ৬৬০ টাকা দিতে হবে।’ এ ভাবে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিকাশে সর্বমোট ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন প্রতারক চক্র।
ওসি আরও জানান, সর্বশেষ গত ১৫ এপ্রিল ২ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও জোড়া হাতের বালা নেন প্রতারক চক্র আকলিমার কাছ থেকে। বিনিময়ে সিমেন্ট ও পিতলের তৈরি সোনালী রঙের একটি পুতুল দেন আকলিমা বেগমকে। তখনো প্রতারক চক্রের প্রতি বিশ্বাস ছিল আকলিমা বেগমের। পরে তিনি দেখেন পুতুলটি স্বর্ণের নয় বরং সিমেন্ট ও পিতলের। তখন আকলিমা বেগম পুলিশের শরণাপন্ন হন। পুলিশ টাকা নেওয়া বিকাশ নম্বরগুলো পর্যালোচনা করে চক্রের সক্রিয় সদস্য সাদ্দামকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ পরিদর্শক কেএম আজমিরুজ্জামান বলেন, ‘স্বর্ণালংকারের মধ্যে হাতের বালা ২ টি, নগদ ১২ হাজার টাকা, ব্যবহৃত ৫টি মোবাইল ফোন এবং ১৯টি সিম কার্ড জব্দ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার এক নারীর সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে মো. সাদ্দাম আলী (২৯) নামে এক ‘জ্বীনের বাদশাকে’ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোবিন্দপুর নলডাঙ্গা গ্রামের চর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে স্বর্ণালংকার, পুতুল, নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ও সিম জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত সাদ্দাম আলী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বগুলাগাড়ী গ্রামের মুক্তার হোসেনের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, উপজেলার ছাপরহাটি ইউনিয়নের দক্ষিণ মরুয়াদহ গ্রামের মো. বানিজ মিয়ার স্ত্রী মোছা. আকলিমা বেগমের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন কথিত ওই জ্বীনের বাদশা। গত এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ থেকে বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন সময়ে মোবাইল ফোনে আলাপ হয় তাদের দুজনের মধ্যে। শুরুতে জ্বীনের বাদশা নিজেকে মহাস্থান গড়ের শাহ্ সুলতানের মাজার থেকে কথা বলছেন বলে দাবি করে বলেন, ‘মা তুমি অনেক পুণ্যের কাজ করেছ এবং সে কারণে তুমি অনেক ভাগ্যবতী। মা তুমি সতী নারী হিসেবে মা ফাতেমা (রাঃ) এর সহিত বেহেশতে যাবে। তোমাকে আল্লাহ পছন্দ করে ৭টি গুপ্তধনের হাড়ি দিয়েছে। এই জন্য তোমাকে কিছু শর্ত মানতে হবে। প্রথমেই একটি জায়নামাজ অথবা পবিত্র কোরআন শরীফ কেনা বাবদ ৬৬০ টাকা দিতে হবে।’ এ ভাবে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিকাশে সর্বমোট ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন প্রতারক চক্র।
ওসি আরও জানান, সর্বশেষ গত ১৫ এপ্রিল ২ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন ও জোড়া হাতের বালা নেন প্রতারক চক্র আকলিমার কাছ থেকে। বিনিময়ে সিমেন্ট ও পিতলের তৈরি সোনালী রঙের একটি পুতুল দেন আকলিমা বেগমকে। তখনো প্রতারক চক্রের প্রতি বিশ্বাস ছিল আকলিমা বেগমের। পরে তিনি দেখেন পুতুলটি স্বর্ণের নয় বরং সিমেন্ট ও পিতলের। তখন আকলিমা বেগম পুলিশের শরণাপন্ন হন। পুলিশ টাকা নেওয়া বিকাশ নম্বরগুলো পর্যালোচনা করে চক্রের সক্রিয় সদস্য সাদ্দামকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ পরিদর্শক কেএম আজমিরুজ্জামান বলেন, ‘স্বর্ণালংকারের মধ্যে হাতের বালা ২ টি, নগদ ১২ হাজার টাকা, ব্যবহৃত ৫টি মোবাইল ফোন এবং ১৯টি সিম কার্ড জব্দ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে