পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
মাসখানেক আগে মাটি কাটার সময় গোলাকার একটি বস্তু পান লেবু মিয়া (২৫) নামে এক যুবক। এত দিন গুপ্তধন ভেবে বিছানার; এমনকি বালিশের নিচেও রেখেছিলেন তিনি। একপর্যায়ে সেটি ভাঙার চেষ্টাও করেন। কিন্তু ব্যর্থ হন। পরে বুঝতে পারেন এটি বোমাজাতীয় কিছু হবে। তখন স্থানীয় বিজিবিকে জানালে তারা গিয়ে সেটি উদ্ধার করে থানা-পুলিশকে দিয়েছে। লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিজিবি ও পুলিশ জানায়, বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর সীমান্তের ৮৮৩ নম্বর প্রধান পিলার থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের সানিয়াজান নদীর তীরে মাটি কাটার সময় পুরোনো গোলাকার একটি বস্তু পান ওই এলাকার মোফাজ উদ্দিনের ছেলে লেবু। তিনি গুপ্তধন ভেবে গোপনে বাড়িতে নিয়ে বসতঘরে শোয়ার স্থানে, বিছানার চাদর ও বালিশের নিচে রাখেন। এভাবে এক মাস বিভিন্ন স্থানে রেখে ভেঙে দেখার চেষ্টা করেন লেবু ও তাঁর পরিবারের লোকজন।
ভাঙতে না পেরে একপর্যায়ে বোমা হতে পারে মনে হতেই গত রোববার রাতে নবীনগর বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার হাবিলদার মজিবুর রহমানকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানান তাঁরা। ক্যাম্প কমান্ডার বিষয়টি ৬১ বিজিবি (তিস্তা-২) ব্যাটালিয়নের অধিনায়ককে অবহিত করেন। তিনি (অধিনায়ক) বিষয়টির ব্যাপারে পাটগ্রাম থানা-পুলিশকে জানাতে বলেন। পরে ক্যাম্প কমান্ডার পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ রাতেই লেবুর বাড়িতে গিয়ে পুরোনো গ্রেনেড নিশ্চিত হয়ে থানায় নিয়ে আসে। বর্তমানে থানা হেফাজতে রয়েছে গ্রেনেডটি। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেনেডটি মুক্তিযুদ্ধের আগেকার।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুজ্জামান সরকার বলেন, ‘গ্রেনেডটি বর্তমানে থানায় আমাদের হেফাজতে আছে। অনেক পুরোনো এটি। মরিচা ধরে প্রায় শেষ। যিনি পেয়েছেন তিনি গুপ্তধন মনে করে পিটিয়েও কিছু করতে পারেননি। পরে বিজিবিকে জানিয়েছিলেন। অফিশিয়ালি যোগাযোগ করে সেনাবাহিনী, র্যাব বোমা নিষ্ক্রিয় দলের মাধ্যমে এটি নিষ্ক্রিয় করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাসখানেক আগে মাটি কাটার সময় গোলাকার একটি বস্তু পান লেবু মিয়া (২৫) নামে এক যুবক। এত দিন গুপ্তধন ভেবে বিছানার; এমনকি বালিশের নিচেও রেখেছিলেন তিনি। একপর্যায়ে সেটি ভাঙার চেষ্টাও করেন। কিন্তু ব্যর্থ হন। পরে বুঝতে পারেন এটি বোমাজাতীয় কিছু হবে। তখন স্থানীয় বিজিবিকে জানালে তারা গিয়ে সেটি উদ্ধার করে থানা-পুলিশকে দিয়েছে। লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিজিবি ও পুলিশ জানায়, বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর সীমান্তের ৮৮৩ নম্বর প্রধান পিলার থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের সানিয়াজান নদীর তীরে মাটি কাটার সময় পুরোনো গোলাকার একটি বস্তু পান ওই এলাকার মোফাজ উদ্দিনের ছেলে লেবু। তিনি গুপ্তধন ভেবে গোপনে বাড়িতে নিয়ে বসতঘরে শোয়ার স্থানে, বিছানার চাদর ও বালিশের নিচে রাখেন। এভাবে এক মাস বিভিন্ন স্থানে রেখে ভেঙে দেখার চেষ্টা করেন লেবু ও তাঁর পরিবারের লোকজন।
ভাঙতে না পেরে একপর্যায়ে বোমা হতে পারে মনে হতেই গত রোববার রাতে নবীনগর বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার হাবিলদার মজিবুর রহমানকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানান তাঁরা। ক্যাম্প কমান্ডার বিষয়টি ৬১ বিজিবি (তিস্তা-২) ব্যাটালিয়নের অধিনায়ককে অবহিত করেন। তিনি (অধিনায়ক) বিষয়টির ব্যাপারে পাটগ্রাম থানা-পুলিশকে জানাতে বলেন। পরে ক্যাম্প কমান্ডার পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ রাতেই লেবুর বাড়িতে গিয়ে পুরোনো গ্রেনেড নিশ্চিত হয়ে থানায় নিয়ে আসে। বর্তমানে থানা হেফাজতে রয়েছে গ্রেনেডটি। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেনেডটি মুক্তিযুদ্ধের আগেকার।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুজ্জামান সরকার বলেন, ‘গ্রেনেডটি বর্তমানে থানায় আমাদের হেফাজতে আছে। অনেক পুরোনো এটি। মরিচা ধরে প্রায় শেষ। যিনি পেয়েছেন তিনি গুপ্তধন মনে করে পিটিয়েও কিছু করতে পারেননি। পরে বিজিবিকে জানিয়েছিলেন। অফিশিয়ালি যোগাযোগ করে সেনাবাহিনী, র্যাব বোমা নিষ্ক্রিয় দলের মাধ্যমে এটি নিষ্ক্রিয় করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১০ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে