কাজীপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে ঘন কুয়াশায় কোল্ড ইনজুরিতে ক্ষতি হচ্ছে ইরি ও বোরো বীজতলা। চারা হলুদ বর্ণ ধারণ করেছে, কিছু কিছু জমিতে চারা মারাও যাচ্ছে। এমন অবস্থায় কৃষকের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। কোল্ড ইনজুরি কেটে না উঠলে বাজারে চারার দাম ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় জানায়, ২০২২-২৩ মৌসুমে উপজেলায় ১৩ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে ইরি ও বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য বীজতলা তৈরি করা হয়েছে মোট ৯৩০ হেক্টর। এর মধ্যে স্থানীয় জাতের ১০, হাইব্রিড ১১০ ও বোরো উফসী জাতের ৮১০ হেক্টর বীজতলা রয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বোরো মৌসুমের ধান আবাদের জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন কৃষকেরা। বীজ বপনের পর চারাগুলো তিন চার ইঞ্চি লম্বা হয়েছে। এরই মধ্যে প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের আলো না পাওয়ায় চারা হলুদ বর্ণ ধারণ করেছে। কোথাও কোথাও চারা মরতে শুরু করেছে।
মাথাইলচাপড় গ্রামের কৃষক আব্দুর রহমান বলেন, ‘বীজতলা তৈরি করে বপনের পর আবহাওয়া ভালোই ছিল। চারা সবুজ বর্ণ হয়েছিল। কিন্তু কয়দিনের তীব্র শীত আর কুয়াশায় হলুদ হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় চারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আছি।’
চালিতাডাঙ্গার আব্দুল কাদের বলেন, ‘ধানের চারা জাড়ে নষ্ট হয়া যাইত্যাছে। কী হরমু! চারা বড় তো হইতাছেই না, আরও হইলদ্যা হইতাছে। কত কত ভুইয়ে মইরা যাইতাছে।’
গাড়াবেড় গ্রামের কৃষক শুকুর আলী বলেন, ‘শীত তাড়াতাড়ি না কমলি চারা নষ্ট হয়ে যাইব। তা ছাড়া বেছন (চারা) কিনা গারা নাইগবো। দামও বাইরবো। তহন আবাদ কইমা আইসপো। আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হমু।’
কাজীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রকৃতির ওপর কারও হাত নেই। তবে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি, যাতে রঙিন পলিথিন দিয়ে সন্ধ্যায় বীজতলা ঢেকে রাখে, পরদিন সূর্য না ওঠা পর্যন্ত। আর বীজতলার বেডের ফাঁকা স্থানে পানি রাখতে বলা হয়েছে।’
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে ঘন কুয়াশায় কোল্ড ইনজুরিতে ক্ষতি হচ্ছে ইরি ও বোরো বীজতলা। চারা হলুদ বর্ণ ধারণ করেছে, কিছু কিছু জমিতে চারা মারাও যাচ্ছে। এমন অবস্থায় কৃষকের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। কোল্ড ইনজুরি কেটে না উঠলে বাজারে চারার দাম ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় জানায়, ২০২২-২৩ মৌসুমে উপজেলায় ১৩ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে ইরি ও বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য বীজতলা তৈরি করা হয়েছে মোট ৯৩০ হেক্টর। এর মধ্যে স্থানীয় জাতের ১০, হাইব্রিড ১১০ ও বোরো উফসী জাতের ৮১০ হেক্টর বীজতলা রয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বোরো মৌসুমের ধান আবাদের জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন কৃষকেরা। বীজ বপনের পর চারাগুলো তিন চার ইঞ্চি লম্বা হয়েছে। এরই মধ্যে প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের আলো না পাওয়ায় চারা হলুদ বর্ণ ধারণ করেছে। কোথাও কোথাও চারা মরতে শুরু করেছে।
মাথাইলচাপড় গ্রামের কৃষক আব্দুর রহমান বলেন, ‘বীজতলা তৈরি করে বপনের পর আবহাওয়া ভালোই ছিল। চারা সবুজ বর্ণ হয়েছিল। কিন্তু কয়দিনের তীব্র শীত আর কুয়াশায় হলুদ হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় চারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আছি।’
চালিতাডাঙ্গার আব্দুল কাদের বলেন, ‘ধানের চারা জাড়ে নষ্ট হয়া যাইত্যাছে। কী হরমু! চারা বড় তো হইতাছেই না, আরও হইলদ্যা হইতাছে। কত কত ভুইয়ে মইরা যাইতাছে।’
গাড়াবেড় গ্রামের কৃষক শুকুর আলী বলেন, ‘শীত তাড়াতাড়ি না কমলি চারা নষ্ট হয়ে যাইব। তা ছাড়া বেছন (চারা) কিনা গারা নাইগবো। দামও বাইরবো। তহন আবাদ কইমা আইসপো। আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হমু।’
কাজীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রকৃতির ওপর কারও হাত নেই। তবে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি, যাতে রঙিন পলিথিন দিয়ে সন্ধ্যায় বীজতলা ঢেকে রাখে, পরদিন সূর্য না ওঠা পর্যন্ত। আর বীজতলার বেডের ফাঁকা স্থানে পানি রাখতে বলা হয়েছে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৪ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১০ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৮ মিনিট আগে