শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য তুষার, চাটমোহর (পাবনা)
সোনালি আঁশ খ্যাত পাট চাষে একসময় ভাটা পড়েছিল চাটমোহরে। দাম কমে যাওয়ায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন অনেক কৃষক। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় আবারও আগ্রহ তৈরি হয়েছে কৃষকদের মধ্যে। চলতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে চাটমোহরের ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন বিলে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার বাম্পার ফলনের আশা করছেন চাষিরা। ফলে নতুন করে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন তাঁরা।
চাটমোহর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি খরিপ-১ মৌসুমে উপজেলার ৮ হাজার ৯৬০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮০ হেক্টর বেশি। পাট চাষে উৎসাহ দিতে সরকারের পক্ষ থেকে ১ হাজার ১০০ কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করেছে কৃষি বিভাগ। পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় সেচখরচও বাড়েনি এবং অনুকূল আবহাওয়ার কারণে রোগ-পোকার আক্রমণ তুলনামূলক কম হয়েছে। কৃষি বিভাগ মনে করছে, বাজারে ভালো দাম পেলে লাভবান হবেন কৃষকেরা, যা ভবিষ্যতে পাটের চাষ আরও বাড়াতে সহায়ক হবে।
ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বালুদিয়ার গ্রামের চাষি জিয়ারুল হক বলেন, ‘গত বছর পাঁচ বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছিলাম। মোটামুটি দাম পাওয়ায় লোকসান হয়নি। এবার ৮ বিঘা জমিতে আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে ভালো লাভ হবে।’
মথুরাপুর ইউনিয়নের ভাদড়া গ্রামের চাষি তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘পাট চাষে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় জাগ দেওয়ার জায়গা পাওয়া। অনেক সময় দূরে জাগ দিতে গিয়ে খরচ বেড়ে যায়। তবে এবার বর্ষা আগেই শুরু হওয়ায় সেই সমস্যাও হয়নি। আশা করছি এবার দাম ভালো পাব। আমরা স্বপ্ন দেখছি, পাট চাষে আমাদের মতো কৃষকদের সুদিন ফিরবে।’
চাটমোহর উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সাঈদ বলেন, ‘পাট চাষে চাটমোহরের কৃষকদের মধ্যে সুদিন ফিরেছে। সরকার প্রণোদনা দেওয়ায় কৃষকেরা উপকৃত হয়েছেন। পাটজাত পণ্যের ব্যবহার উৎসাহিত হওয়ায় এর কদরও বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বাজারমূল্যও। তবে কৃষক যাতে কাঙ্ক্ষিত দাম পায়, সে জন্য বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুন্তলা ঘোষ বলেন, ‘চাটমোহরে দিনে দিনে পাটের চাষ বাড়ছে। এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে। কৃষি বিভাগ উন্নত জাতের পাট চাষে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা ভালো ফলন পাচ্ছেন। এখন ভালো দাম নিশ্চিত করা গেলে তাঁদের আগ্রহ আরও বাড়বে এবং তাঁরা লাভবান হবেন।’
সোনালি আঁশ খ্যাত পাট চাষে একসময় ভাটা পড়েছিল চাটমোহরে। দাম কমে যাওয়ায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন অনেক কৃষক। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় আবারও আগ্রহ তৈরি হয়েছে কৃষকদের মধ্যে। চলতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে চাটমোহরের ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন বিলে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার বাম্পার ফলনের আশা করছেন চাষিরা। ফলে নতুন করে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন তাঁরা।
চাটমোহর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি খরিপ-১ মৌসুমে উপজেলার ৮ হাজার ৯৬০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮০ হেক্টর বেশি। পাট চাষে উৎসাহ দিতে সরকারের পক্ষ থেকে ১ হাজার ১০০ কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করেছে কৃষি বিভাগ। পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় সেচখরচও বাড়েনি এবং অনুকূল আবহাওয়ার কারণে রোগ-পোকার আক্রমণ তুলনামূলক কম হয়েছে। কৃষি বিভাগ মনে করছে, বাজারে ভালো দাম পেলে লাভবান হবেন কৃষকেরা, যা ভবিষ্যতে পাটের চাষ আরও বাড়াতে সহায়ক হবে।
ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বালুদিয়ার গ্রামের চাষি জিয়ারুল হক বলেন, ‘গত বছর পাঁচ বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছিলাম। মোটামুটি দাম পাওয়ায় লোকসান হয়নি। এবার ৮ বিঘা জমিতে আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। ন্যায্য দাম পেলে ভালো লাভ হবে।’
মথুরাপুর ইউনিয়নের ভাদড়া গ্রামের চাষি তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘পাট চাষে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় জাগ দেওয়ার জায়গা পাওয়া। অনেক সময় দূরে জাগ দিতে গিয়ে খরচ বেড়ে যায়। তবে এবার বর্ষা আগেই শুরু হওয়ায় সেই সমস্যাও হয়নি। আশা করছি এবার দাম ভালো পাব। আমরা স্বপ্ন দেখছি, পাট চাষে আমাদের মতো কৃষকদের সুদিন ফিরবে।’
চাটমোহর উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সাঈদ বলেন, ‘পাট চাষে চাটমোহরের কৃষকদের মধ্যে সুদিন ফিরেছে। সরকার প্রণোদনা দেওয়ায় কৃষকেরা উপকৃত হয়েছেন। পাটজাত পণ্যের ব্যবহার উৎসাহিত হওয়ায় এর কদরও বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বাজারমূল্যও। তবে কৃষক যাতে কাঙ্ক্ষিত দাম পায়, সে জন্য বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুন্তলা ঘোষ বলেন, ‘চাটমোহরে দিনে দিনে পাটের চাষ বাড়ছে। এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে। কৃষি বিভাগ উন্নত জাতের পাট চাষে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা ভালো ফলন পাচ্ছেন। এখন ভালো দাম নিশ্চিত করা গেলে তাঁদের আগ্রহ আরও বাড়বে এবং তাঁরা লাভবান হবেন।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
২৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার চরাঞ্চল তেকানীতে সাড়ে তিন কিলোমিটার মাটির বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২৪ সালের মার্চে। স্থানীয়দের দাবির পর আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়ের মৌখিক নির্দেশে এ কাজ শুরু হয়।
৭ ঘণ্টা আগে