কাজীপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
কাতার বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচের আর্জেন্টিনা-ফ্রান্সের খেলা দেখতে পাশের বাড়িতে গেছেন পরিবারের সবাই। এরই মধ্যে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগে ছড়িয়ে পড়ে পুরো ঘরে। মুহূর্তেই ছাই হয়ে যায় টিনশেডের তিনটি ঘর। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার সোনামুখী ইউনিয়নের রৌহাবাড়ীর আব্দুস সোবহানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা করে। এ সময় ওই পরিবারকে ৬০ কেজি চাল, দুটি শাড়ি, দুটি লুঙ্গি, গামছা ও ১০টি কম্বল প্রদান করা হয়। এদিকে স্থানীয়দের সহায়তায় ছাপরাঘর নির্মাণের কাজ চলছে।
স্থানীরা জানান, গত রোববার রাতে বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচ দেখতে পাশের বাড়িতে যান কৃষক আব্দুস সোবহানের পরিবারের সবাই। আনুমানিক রাত ১১টার দিকে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে তাঁর বাড়িতে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে তিনটি টিনশেড ঘরে। খবর পেয়ে কাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ছুটে আসে। প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে তারা। ততক্ষণে তিনটি ঘর ও একটি ছাগল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র কৃষক আব্দুস সোবহান বলেন, ‘আমার আর কিছুই থাইকল না। কাপড়চোপড় সব পুইড়ে গেছে। থাকার জায়গাও নাই আর। এই ঠান্ডার মধ্যে কী করমু এহন!’
এ ব্যাপারে সোনামুখী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান আলী খান বলেন, ‘বাড়িতে কেউ ছিল না। সবাই ফুটবল খেলা দেখতে অন্য বাড়িতে গিয়েছিল। সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সোবহানকে ৩০ কেজি চাল প্রদান করা হয়েছে।’
কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবারটি খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছয়জন সদস্য পরনের একটা কাপড় ছাড়া কিছুই ছিল না তাদের। আমরা সহায়তা করেছি। ডিসি স্যার বাড়ি নির্মাণের জন্য টিন প্রদানসহ প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।’
কাতার বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচের আর্জেন্টিনা-ফ্রান্সের খেলা দেখতে পাশের বাড়িতে গেছেন পরিবারের সবাই। এরই মধ্যে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগে ছড়িয়ে পড়ে পুরো ঘরে। মুহূর্তেই ছাই হয়ে যায় টিনশেডের তিনটি ঘর। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার সোনামুখী ইউনিয়নের রৌহাবাড়ীর আব্দুস সোবহানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা করে। এ সময় ওই পরিবারকে ৬০ কেজি চাল, দুটি শাড়ি, দুটি লুঙ্গি, গামছা ও ১০টি কম্বল প্রদান করা হয়। এদিকে স্থানীয়দের সহায়তায় ছাপরাঘর নির্মাণের কাজ চলছে।
স্থানীরা জানান, গত রোববার রাতে বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচ দেখতে পাশের বাড়িতে যান কৃষক আব্দুস সোবহানের পরিবারের সবাই। আনুমানিক রাত ১১টার দিকে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে তাঁর বাড়িতে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে তিনটি টিনশেড ঘরে। খবর পেয়ে কাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ছুটে আসে। প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে তারা। ততক্ষণে তিনটি ঘর ও একটি ছাগল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র কৃষক আব্দুস সোবহান বলেন, ‘আমার আর কিছুই থাইকল না। কাপড়চোপড় সব পুইড়ে গেছে। থাকার জায়গাও নাই আর। এই ঠান্ডার মধ্যে কী করমু এহন!’
এ ব্যাপারে সোনামুখী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান আলী খান বলেন, ‘বাড়িতে কেউ ছিল না। সবাই ফুটবল খেলা দেখতে অন্য বাড়িতে গিয়েছিল। সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সোবহানকে ৩০ কেজি চাল প্রদান করা হয়েছে।’
কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবারটি খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছয়জন সদস্য পরনের একটা কাপড় ছাড়া কিছুই ছিল না তাদের। আমরা সহায়তা করেছি। ডিসি স্যার বাড়ি নির্মাণের জন্য টিন প্রদানসহ প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৩ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
৯ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৭ মিনিট আগে