চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাঠ থেকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার হওয়া লাশটি স্বপ্না আক্তার জেসমিনের (৩২)। সুদের টাকা লেনদেনের জেরে তাঁকে হত্যার পর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার চারজনের মধ্যে একজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁর বরাত দিয়ে পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে, গতকাল সোমবার থেকে আজ মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নিহত স্বপ্না আক্তার জেসমিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌর এলাকার আলীনগর এলাকার বাসিন্দা মো. কুতুব উদ্দিনের (৪০) স্ত্রী। এই দম্পতির ৬ ও ১২ বছরের দুই ছেলে রয়েছে।
গত ৬ জানুয়ারি রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার মহাডাঙ্গা এলাকার মাঠে আগুনে দগ্ধ অবস্থায় স্বপ্না আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ৮ জানুয়ারি স্বপ্নার বড় ভাই হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় পরিপ্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হাসুয়া ও অন্যান্য আলামতসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলায় গ্রেপ্তার চারজন হলেন–শরিফুল ইসলাম, পারভীন, আয়েশা বেগম, লেতুন জেরা। তাঁরা একই এলাকার বাসিন্দা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে নেওয়া হলে ১৬৪ ধারায় শরিফুল ইসলাম হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। পরে চার জনেকই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, চার থেকে পাঁচ বছর আগে শরিফুল ইসলাম তাঁর বোন স্বপ্নার কাছ থেকে এক লাখ আট হাজার ঋণ টাকা নেন। ওই টাকা স্বপ্না কয়েকবার ফেরত চাইলে তা দিতে টালবাহানা শুরু করেন শরিফুল ইসলাম। গত ৬ জানুয়ারি স্বপ্নাকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে শরিফুল তাঁর বাড়িতে পাওনা টাকা নিতে আসতে বলেন। তাঁর কথা মতো স্বপ্না শরিফুলের বাড়ি গিয়ে দেখেন তিনি ছিলেন না। এরপর তিনি আরেক প্রতিবেশীর বাড়িতে শরিফুলের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। এর মধ্যে সন্ধ্যা হলে স্বপ্নাকে আবারও ফোন দিয়ে ঘটনাস্থলে আসতে বলেন।
এ সময় শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ৩–৪ জন তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কপালে আঘাত করে। এরপর স্বপ্না চিৎকার দিলে তাঁর গলায় মাফলার পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে লাশ গোপন করার উদ্দ্যেশে লাশের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান জানান, নির্বাচনের আগের রাতে শরিফুল ইসলাম, পারভীন, আয়েশা বেগম, লেতুন জেরা সুদের টাকা লেনদেনকে কেন্দ্র করে স্বপ্না আক্তার জেসমিনকে কুপিয়ে হত্যা করে। মরদেহ যেন না চেনা যায় সে জন্য তাঁর মরদেহ ওই মাঠে নিয়ে নিয়ে শরীরে পেট্রল ঢেলে দিয়ে আগুন লাগিয়ের পুড়িয়ে দেয়। গ্রেপ্তার চারজনের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাঠ থেকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার হওয়া লাশটি স্বপ্না আক্তার জেসমিনের (৩২)। সুদের টাকা লেনদেনের জেরে তাঁকে হত্যার পর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার চারজনের মধ্যে একজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁর বরাত দিয়ে পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে, গতকাল সোমবার থেকে আজ মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নিহত স্বপ্না আক্তার জেসমিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌর এলাকার আলীনগর এলাকার বাসিন্দা মো. কুতুব উদ্দিনের (৪০) স্ত্রী। এই দম্পতির ৬ ও ১২ বছরের দুই ছেলে রয়েছে।
গত ৬ জানুয়ারি রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার মহাডাঙ্গা এলাকার মাঠে আগুনে দগ্ধ অবস্থায় স্বপ্না আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ৮ জানুয়ারি স্বপ্নার বড় ভাই হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় পরিপ্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হাসুয়া ও অন্যান্য আলামতসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলায় গ্রেপ্তার চারজন হলেন–শরিফুল ইসলাম, পারভীন, আয়েশা বেগম, লেতুন জেরা। তাঁরা একই এলাকার বাসিন্দা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে নেওয়া হলে ১৬৪ ধারায় শরিফুল ইসলাম হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। পরে চার জনেকই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, চার থেকে পাঁচ বছর আগে শরিফুল ইসলাম তাঁর বোন স্বপ্নার কাছ থেকে এক লাখ আট হাজার ঋণ টাকা নেন। ওই টাকা স্বপ্না কয়েকবার ফেরত চাইলে তা দিতে টালবাহানা শুরু করেন শরিফুল ইসলাম। গত ৬ জানুয়ারি স্বপ্নাকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে শরিফুল তাঁর বাড়িতে পাওনা টাকা নিতে আসতে বলেন। তাঁর কথা মতো স্বপ্না শরিফুলের বাড়ি গিয়ে দেখেন তিনি ছিলেন না। এরপর তিনি আরেক প্রতিবেশীর বাড়িতে শরিফুলের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। এর মধ্যে সন্ধ্যা হলে স্বপ্নাকে আবারও ফোন দিয়ে ঘটনাস্থলে আসতে বলেন।
এ সময় শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ৩–৪ জন তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কপালে আঘাত করে। এরপর স্বপ্না চিৎকার দিলে তাঁর গলায় মাফলার পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে লাশ গোপন করার উদ্দ্যেশে লাশের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান জানান, নির্বাচনের আগের রাতে শরিফুল ইসলাম, পারভীন, আয়েশা বেগম, লেতুন জেরা সুদের টাকা লেনদেনকে কেন্দ্র করে স্বপ্না আক্তার জেসমিনকে কুপিয়ে হত্যা করে। মরদেহ যেন না চেনা যায় সে জন্য তাঁর মরদেহ ওই মাঠে নিয়ে নিয়ে শরীরে পেট্রল ঢেলে দিয়ে আগুন লাগিয়ের পুড়িয়ে দেয়। গ্রেপ্তার চারজনের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৪ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু পর রুবেল তার প্রতিষ্ঠান ‘এফ রহমান ট্রেডিং’-এর ভেতরে কাজ করছিলেন। এসময় একদল দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। চিৎকার শুনে পাশের দোকানদার ও সিএনজি চালকরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে