নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
মাদক কারবারি মো. রেন্টু (৪০), চোরাচালানের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) পোশাক পরে সীমান্ত এলাকায় যেতেন। ফলে বিএসএফ কিংবা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা তাকে চিনতে পারত না।
গতকাল রোববার রাতে র্যাব-৫ এর রাজশাহীর সিপিএসসির একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় তার বাড়ি থেকে ৮০০ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট, ১১৫ ইয়াবা ও বিএসএফের পোশাক জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার মো. রেন্টু রাজশাহীর কাটাখালী থানার মাসকাটাদীঘি মহল্লার বাসিন্দা। আগে তার বাড়ি ছিল ভারতীয় সীমান্ত সংলগ্ন চরখিদিরপুরে।
র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, ‘রেন্টু একজন মাদক কারবারি। বালুর ব্যবসার পাশাপাশি তিনি মাদক ব্যবসা করছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। তিনি বিএসএফের পোশাক পরেই চোরাচালানের জন্য সীমান্তে যেতেন। ফলে বিজিবি কিংবা বিএসএফের সদস্যরা তাকে চিনতে পারত না। তার বিরুদ্ধে কাটাখালী থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।’
মাদক কারবারি মো. রেন্টু (৪০), চোরাচালানের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) পোশাক পরে সীমান্ত এলাকায় যেতেন। ফলে বিএসএফ কিংবা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা তাকে চিনতে পারত না।
গতকাল রোববার রাতে র্যাব-৫ এর রাজশাহীর সিপিএসসির একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় তার বাড়ি থেকে ৮০০ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট, ১১৫ ইয়াবা ও বিএসএফের পোশাক জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার মো. রেন্টু রাজশাহীর কাটাখালী থানার মাসকাটাদীঘি মহল্লার বাসিন্দা। আগে তার বাড়ি ছিল ভারতীয় সীমান্ত সংলগ্ন চরখিদিরপুরে।
র্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, ‘রেন্টু একজন মাদক কারবারি। বালুর ব্যবসার পাশাপাশি তিনি মাদক ব্যবসা করছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। তিনি বিএসএফের পোশাক পরেই চোরাচালানের জন্য সীমান্তে যেতেন। ফলে বিজিবি কিংবা বিএসএফের সদস্যরা তাকে চিনতে পারত না। তার বিরুদ্ধে কাটাখালী থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে