শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া শাজাহানপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নিহতের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে দুইটার দিকে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কের সাজাপুর রাধারঘাট এলাকায় একটি ফিলিং স্টেশনের সামনে এক অজ্ঞাতনামা গাড়ির সঙ্গে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তি বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক খলিলুর রহমান (৫২)। তাঁর গুরুতর আহত ছেলের নাম মমেত (৮)। নিহত খলিল বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ছেলেকে নিয়ে বাড়ির দিকে ফিরছিলেন।
নিহত খলিলুরের কাছে থাকা ১ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করে হেফাজতে রেখেছে হাইওয়ে পুলিশ।
শজিমেক হাসপাতালের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির (টিএএসআই) লালন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনায় আহত ওই ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর একটি পা বাজেভাবে ভেঙে গেছে। মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে।
হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রজিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে মোটরসাইকেলে বগুড়া সদরের পল্লীমঙ্গলে নিজ বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন খলিলুর ও তাঁর ছেলে মমেত। খলিলুর নিজেই মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে সাজাপুর এলাকার একটি পাম্পের সামনে কোনো বাস অথবা ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই খলিলুর রহমান মারা যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ছেলে মমেতকে উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এসআই আরও বলেন, দুর্ঘটনায় জড়িত গাড়িটি এখনো চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গাড়ি এবং অজ্ঞাতনামা পরিচয়ে আসামি করে থানায় মামলা করেছে।
এদিকে বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সুফিয়ান শফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত খলিলুর রহমান সদর উপজেলার দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে দলের অপূরণীয় ক্ষতি হলো।
বগুড়া শাজাহানপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নিহতের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে দুইটার দিকে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কের সাজাপুর রাধারঘাট এলাকায় একটি ফিলিং স্টেশনের সামনে এক অজ্ঞাতনামা গাড়ির সঙ্গে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তি বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক খলিলুর রহমান (৫২)। তাঁর গুরুতর আহত ছেলের নাম মমেত (৮)। নিহত খলিল বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ছেলেকে নিয়ে বাড়ির দিকে ফিরছিলেন।
নিহত খলিলুরের কাছে থাকা ১ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করে হেফাজতে রেখেছে হাইওয়ে পুলিশ।
শজিমেক হাসপাতালের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির (টিএএসআই) লালন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনায় আহত ওই ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর একটি পা বাজেভাবে ভেঙে গেছে। মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে।
হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রজিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে মোটরসাইকেলে বগুড়া সদরের পল্লীমঙ্গলে নিজ বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন খলিলুর ও তাঁর ছেলে মমেত। খলিলুর নিজেই মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে সাজাপুর এলাকার একটি পাম্পের সামনে কোনো বাস অথবা ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই খলিলুর রহমান মারা যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ছেলে মমেতকে উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এসআই আরও বলেন, দুর্ঘটনায় জড়িত গাড়িটি এখনো চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গাড়ি এবং অজ্ঞাতনামা পরিচয়ে আসামি করে থানায় মামলা করেছে।
এদিকে বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সুফিয়ান শফিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত খলিলুর রহমান সদর উপজেলার দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে দলের অপূরণীয় ক্ষতি হলো।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
২ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৭ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে