ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীতে অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ সোমবার নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকার প্রায় ৩০ মিটার অংশে সিসি ব্লক ধসে পড়েছে।
ফলে হুমকিতে পড়েছে পুরো প্রকল্প এলাকা, তীরবর্তী বসতভিটা ও বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ। গতকাল রোববার সকালে নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ ধস শুরু হয়।
এ বিষয়ে বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারন চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে যমুনা নদীতে অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকার একটি অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
নিবারন চক্রবর্তী জানান, ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর অব্যাহত ভাঙন রোধ করতে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নের ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প হাতে নেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ২০১৬ সালে প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে রঘুনাথপুর ভান্ডারবাড়ি এলাকার ৬০০ মিটার অংশে বাঁধ রক্ষায় কাজ করা হয়। নদীর তীরে স্লোপ করে তার ওপর জিও চট বিছিয়ে সিসি ব্লক প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এই কাজ শেষ করা হয়।
রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা আমির হোসেন বলেন, প্রতিবছরই যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেয়। তার গ্রামের তীর রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেওয়ায় এলাকার লোকজন শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। অতি সত্বর মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া না হলে বসতভিটা রক্ষা করা যাবে না।
ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে রথুনাথপুর গ্রামে ডান তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ৩০ মিটার অংশ ধসে গেছে।
বেলাল হোসেন বলেন, ভাঙন স্থানে জরুরি ভিত্তিতে মেরামত না করলে ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের দ্রুত ভাঙন স্থানে মেরামত করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীতে অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ সোমবার নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকার প্রায় ৩০ মিটার অংশে সিসি ব্লক ধসে পড়েছে।
ফলে হুমকিতে পড়েছে পুরো প্রকল্প এলাকা, তীরবর্তী বসতভিটা ও বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ। গতকাল রোববার সকালে নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ ধস শুরু হয়।
এ বিষয়ে বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারন চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে যমুনা নদীতে অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকার একটি অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
নিবারন চক্রবর্তী জানান, ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর অব্যাহত ভাঙন রোধ করতে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নের ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প হাতে নেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ২০১৬ সালে প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে রঘুনাথপুর ভান্ডারবাড়ি এলাকার ৬০০ মিটার অংশে বাঁধ রক্ষায় কাজ করা হয়। নদীর তীরে স্লোপ করে তার ওপর জিও চট বিছিয়ে সিসি ব্লক প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এই কাজ শেষ করা হয়।
রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা আমির হোসেন বলেন, প্রতিবছরই যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেয়। তার গ্রামের তীর রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেওয়ায় এলাকার লোকজন শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। অতি সত্বর মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া না হলে বসতভিটা রক্ষা করা যাবে না।
ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে রথুনাথপুর গ্রামে ডান তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ৩০ মিটার অংশ ধসে গেছে।
বেলাল হোসেন বলেন, ভাঙন স্থানে জরুরি ভিত্তিতে মেরামত না করলে ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের দ্রুত ভাঙন স্থানে মেরামত করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে