সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে এক প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের দায়ে মো. সোনাউল্যাহ (৫৫) নামের একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা ২টার দিকে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতের বিচারক বেগম সালমা খাতুন আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. মুক্তার হোসেন বলেন, আসামি এই মামলায় জামিনে ছিলেন। আজ রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত হন। আসামির উপস্থিতিতে আদালত এই রায় দিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার ও বিচার কার্যক্রমের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ২০০৫ সালে বাড়িতে একা পেয়ে ২০ বছরের মানসিক প্রতিবন্ধী এক নারীকে ধর্ষণ করেন সোনাউল্যাহ। কিন্তু তিনি প্রতিবন্ধী হওয়ায় বিষয়টি সামনে আসেনি। ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়লে বিষয়টি সবার নজরে আসে। এ ঘটনায় ওই নারীর বাবা আদালতে মামলার আবেদন করলে আদালত কাজীপুর থানা-পুলিশকে মামলাটি এজাহার হিসেবে নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন। এরপর পুলিশ মামলাটি নিয়ে তদন্ত করে আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
তিনি বলেন, এর মধ্যেই সেই প্রতিবন্ধী নারী একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন, যার বর্তমান বয়স ১৭ বছর। আদালতের বর্তমান বিচারক এই আদালতে দায়িত্ব পাওয়ার পরে তিনি অভিযুক্ত ও ধর্ষণের ফলে জন্ম নেওয়া ছেলের ডিএনএ পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন। এর মাঝেই সব সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলা হওয়ার প্রায় দেড় যুগ পরে এমন রায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও ভুক্তভোগী ন্যায়বিচার পেলেন। এ ছাড়া ভুক্তভোগী নারীর গর্ভে জন্ম নেওয়া সন্তানটি তাঁর মায়ের হেফাজতেই আছে বলেও জানান তিনি।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে এক প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের দায়ে মো. সোনাউল্যাহ (৫৫) নামের একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বেলা ২টার দিকে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতের বিচারক বেগম সালমা খাতুন আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. মুক্তার হোসেন বলেন, আসামি এই মামলায় জামিনে ছিলেন। আজ রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত হন। আসামির উপস্থিতিতে আদালত এই রায় দিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার ও বিচার কার্যক্রমের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ২০০৫ সালে বাড়িতে একা পেয়ে ২০ বছরের মানসিক প্রতিবন্ধী এক নারীকে ধর্ষণ করেন সোনাউল্যাহ। কিন্তু তিনি প্রতিবন্ধী হওয়ায় বিষয়টি সামনে আসেনি। ওই নারী গর্ভবতী হয়ে পড়লে বিষয়টি সবার নজরে আসে। এ ঘটনায় ওই নারীর বাবা আদালতে মামলার আবেদন করলে আদালত কাজীপুর থানা-পুলিশকে মামলাটি এজাহার হিসেবে নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন। এরপর পুলিশ মামলাটি নিয়ে তদন্ত করে আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
তিনি বলেন, এর মধ্যেই সেই প্রতিবন্ধী নারী একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন, যার বর্তমান বয়স ১৭ বছর। আদালতের বর্তমান বিচারক এই আদালতে দায়িত্ব পাওয়ার পরে তিনি অভিযুক্ত ও ধর্ষণের ফলে জন্ম নেওয়া ছেলের ডিএনএ পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন। এর মাঝেই সব সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলা হওয়ার প্রায় দেড় যুগ পরে এমন রায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও ভুক্তভোগী ন্যায়বিচার পেলেন। এ ছাড়া ভুক্তভোগী নারীর গর্ভে জন্ম নেওয়া সন্তানটি তাঁর মায়ের হেফাজতেই আছে বলেও জানান তিনি।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৭ মিনিট আগে