বগুড়া ও শাজাহানপুর প্রতিনিধি
বগুড়ার শাজাহানপুরে ভারী বৃষ্টিপাতে ঘরের মাটির দেয়াল ধসে চাপা পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার ফুলতলা এলাকায় পুকুরপাড় মসজিদের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম কিবরিয়া (৫০)। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর মতিহার থানার বুথপাড়া এলাকায়। তিনি ১৮ বছর ধরে শাজাহানপুর উপজেলার ফুলতয়াল পুকুরপাড় এলাকায় ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন এবং ইলেকট্রিকমিস্ত্রির কাজ করতেন।
খবর পেয়ে বগুড়া ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা এসে মাটি সরিয়ে কিবরিয়াকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমাদের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে রেজাউল করিমের মাটির ঘরের দেয়াল ধসে কিবরিয়ার ওপর পড়ে। আমাদের লোকজন মাটি সরিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নেন।’
কৈগাড়ী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আল মাহমুদ বলেন, রাত থেকে বগুড়ায় ভারী বৃষ্টি শুরু হয়। সকালে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে বাড়ির দেয়াল ধসে ঘুমন্ত অবস্থায় থাকা কিবরিয়ার ওপরে পড়ে। তাঁকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আল মাহমুদ আরও বলেন, কিবরিয়ার একটা মেয়ে রয়েছে। রাজশাহীতে পড়াশোনা করেন। স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর তিনি বগুড়ায় একাই বসবাস করছিলেন। তাঁর লাশ শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কিবরিয়াকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক কিবরিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়ার শাজাহানপুরে ভারী বৃষ্টিপাতে ঘরের মাটির দেয়াল ধসে চাপা পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার ফুলতলা এলাকায় পুকুরপাড় মসজিদের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম কিবরিয়া (৫০)। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর মতিহার থানার বুথপাড়া এলাকায়। তিনি ১৮ বছর ধরে শাজাহানপুর উপজেলার ফুলতয়াল পুকুরপাড় এলাকায় ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন এবং ইলেকট্রিকমিস্ত্রির কাজ করতেন।
খবর পেয়ে বগুড়া ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা এসে মাটি সরিয়ে কিবরিয়াকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমাদের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে রেজাউল করিমের মাটির ঘরের দেয়াল ধসে কিবরিয়ার ওপর পড়ে। আমাদের লোকজন মাটি সরিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নেন।’
কৈগাড়ী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আল মাহমুদ বলেন, রাত থেকে বগুড়ায় ভারী বৃষ্টি শুরু হয়। সকালে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে বাড়ির দেয়াল ধসে ঘুমন্ত অবস্থায় থাকা কিবরিয়ার ওপরে পড়ে। তাঁকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আল মাহমুদ আরও বলেন, কিবরিয়ার একটা মেয়ে রয়েছে। রাজশাহীতে পড়াশোনা করেন। স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর তিনি বগুড়ায় একাই বসবাস করছিলেন। তাঁর লাশ শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কিবরিয়াকে উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক কিবরিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে