নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। এর মধ্যেই হয়েছে বৃষ্টি। ফলে শীতে জবুথবু রাজশাহী। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবারের চেয়ে গতকাল মঙ্গলবার তাপমাত্রা আরও কমেছে। ফলে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানিয়েছে, গত সোমবার ভোর ৬টায় রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ১৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গতকাল ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, গত রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তারও আগে শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সোমবার সারা দিনেও রাজশাহীতে সূর্যের দেখা মেলেনি। দুপুরের পর হয় হালকা বৃষ্টি। সন্ধ্যার পরই কুয়াশায় ঢেকে যায় চারপাশ। রাত ১০টার পর তো দৃষ্টিসীমা ২০ মিটারের নিচে নেমে যায়। সড়ক-মহাসড়কে গতি কমিয়ে চলাচল করেছে যানবাহন। গতকালও কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল চারপাশ।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়া সহকারী আনোয়ারা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন তাপমাত্রা এ রকমই থাকবে। কিছুটা কমতেও পারে।’
এদিকে শীত নামলেও রাজশাহীতে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্রের ব্যবস্থা হয়নি। এখনো কোনো বরাদ্দ আসেনি বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সালাহউদ্দীন আল ওয়াদুদ। তিনি বলেন, ‘এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। বরাদ্দ এলে বিতরণ করা হবে।’
দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। এর মধ্যেই হয়েছে বৃষ্টি। ফলে শীতে জবুথবু রাজশাহী। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবারের চেয়ে গতকাল মঙ্গলবার তাপমাত্রা আরও কমেছে। ফলে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানিয়েছে, গত সোমবার ভোর ৬টায় রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ১৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গতকাল ভোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, গত রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তারও আগে শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সোমবার সারা দিনেও রাজশাহীতে সূর্যের দেখা মেলেনি। দুপুরের পর হয় হালকা বৃষ্টি। সন্ধ্যার পরই কুয়াশায় ঢেকে যায় চারপাশ। রাত ১০টার পর তো দৃষ্টিসীমা ২০ মিটারের নিচে নেমে যায়। সড়ক-মহাসড়কে গতি কমিয়ে চলাচল করেছে যানবাহন। গতকালও কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল চারপাশ।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়া সহকারী আনোয়ারা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন তাপমাত্রা এ রকমই থাকবে। কিছুটা কমতেও পারে।’
এদিকে শীত নামলেও রাজশাহীতে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্রের ব্যবস্থা হয়নি। এখনো কোনো বরাদ্দ আসেনি বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সালাহউদ্দীন আল ওয়াদুদ। তিনি বলেন, ‘এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। বরাদ্দ এলে বিতরণ করা হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে