রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে ক্যানটিনে ২৫ হাজার টাকা বাকি ও বিনা টাকায় (ফ্রি) খাবার খাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। হলের ক্যানটিন মালিক মো. আলতাফ হোসেন ওই হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিনহাজুলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর বিষয়টি জানাজানি হলে ওই ছাত্রলীগ নেতা ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সমঝোতা করেন বলে জানিয়েছেন ক্যানটিন মালিক।
ভুক্তভোগী মো. আলতাফ হোসেন হবিবুর রহমান হল ক্যানটিনটি ২০০৮ সাল থেকে পরিচালনা করছেন। তিনি বলেন, ‘মিনহাজ হলে ওঠার পর থেকে আমার ক্যানটিনে বাকি খাচ্ছে। তাঁর নামে প্রায় ২০-২৫ হাজার বাকি পড়ে গেছে। বারবার বলার পরেও মিনহাজ টাকা পরিশোধ করেননি। এরপর থেকে ক্যানটিনে খাবার খেলে বাকির খাতায় আর লিখতেন না।’
সমঝোতার বিষয়ে ক্যানটিন মালিক বলেন, ‘বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর আজ (শনিবার) বিকেলে অভিযুক্তসহ কয়েকজন আমাকে ডেকে নিয়ে বাকির পাঁচ হাজার টাকা দিয়েছেন। পর্যায়ক্রমে বাকি থাকা অবশিষ্ট টাকা পরিশোধ করবেন বলেছেন।’
অভিযুক্ত মিনহাজুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর পক্ষ থেকে ওই হল দেখভালের দায়িত্ব পালন (দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) করছেন তিনি।
তবে ক্যানটিনে এত টাকা বাকি নেই উল্লেখ করে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমার নামে ক্যানটিনে তিন-চার শ টাকা বাকি থাকতে পারে। বাকি খাচ্ছি আবার মাঝে মাঝে টাকা পরিশোধও করছি। তবে একজন প্রতিবন্ধী ও একজন গরিব শিক্ষার্থীকে বিনা টাকায় খাবার খাওয়ানোর জন্য সুপারিশ করেছি। এটিই হয়তো তিনি বাকির খাতায় লিখে রেখেছেন।’ তবে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে সমঝোতার বিষয়টিও অস্বীকার করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া দেননি তিনি।
শহীদ হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন আগে ডাইনিং ও ক্যানটিনের কর্মচারীরা এ বিষয়ে আমার কাছে মৌখিক অভিযোগ করেছিলেন। পরে অভিযুক্তদের ডেকে এনে বিষয়টি জানতে চাইলে তারা অস্বীকার করেছিল। ডাইনিং ও ক্যানটিন কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি, যেন তাদেরকে বাকি ও বিনা টাকায় না খাওয়ায়।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে ক্যানটিনে ২৫ হাজার টাকা বাকি ও বিনা টাকায় (ফ্রি) খাবার খাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। হলের ক্যানটিন মালিক মো. আলতাফ হোসেন ওই হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মিনহাজুলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর বিষয়টি জানাজানি হলে ওই ছাত্রলীগ নেতা ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সমঝোতা করেন বলে জানিয়েছেন ক্যানটিন মালিক।
ভুক্তভোগী মো. আলতাফ হোসেন হবিবুর রহমান হল ক্যানটিনটি ২০০৮ সাল থেকে পরিচালনা করছেন। তিনি বলেন, ‘মিনহাজ হলে ওঠার পর থেকে আমার ক্যানটিনে বাকি খাচ্ছে। তাঁর নামে প্রায় ২০-২৫ হাজার বাকি পড়ে গেছে। বারবার বলার পরেও মিনহাজ টাকা পরিশোধ করেননি। এরপর থেকে ক্যানটিনে খাবার খেলে বাকির খাতায় আর লিখতেন না।’
সমঝোতার বিষয়ে ক্যানটিন মালিক বলেন, ‘বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর আজ (শনিবার) বিকেলে অভিযুক্তসহ কয়েকজন আমাকে ডেকে নিয়ে বাকির পাঁচ হাজার টাকা দিয়েছেন। পর্যায়ক্রমে বাকি থাকা অবশিষ্ট টাকা পরিশোধ করবেন বলেছেন।’
অভিযুক্ত মিনহাজুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর পক্ষ থেকে ওই হল দেখভালের দায়িত্ব পালন (দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) করছেন তিনি।
তবে ক্যানটিনে এত টাকা বাকি নেই উল্লেখ করে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমার নামে ক্যানটিনে তিন-চার শ টাকা বাকি থাকতে পারে। বাকি খাচ্ছি আবার মাঝে মাঝে টাকা পরিশোধও করছি। তবে একজন প্রতিবন্ধী ও একজন গরিব শিক্ষার্থীকে বিনা টাকায় খাবার খাওয়ানোর জন্য সুপারিশ করেছি। এটিই হয়তো তিনি বাকির খাতায় লিখে রেখেছেন।’ তবে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে সমঝোতার বিষয়টিও অস্বীকার করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া দেননি তিনি।
শহীদ হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন আগে ডাইনিং ও ক্যানটিনের কর্মচারীরা এ বিষয়ে আমার কাছে মৌখিক অভিযোগ করেছিলেন। পরে অভিযুক্তদের ডেকে এনে বিষয়টি জানতে চাইলে তারা অস্বীকার করেছিল। ডাইনিং ও ক্যানটিন কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি, যেন তাদেরকে বাকি ও বিনা টাকায় না খাওয়ায়।’
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে