প্রতিনিধি
রাজশাহী: বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে প্রায় ২১ লাখ টাকা পাবেন রাজশাহীর ছয় হাজার যাত্রী। সর্বাত্মক লকডাউনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় টিকিটের মূল্য হিসেবে তাঁরা এই টাকা পাবেন। টিকিটের বদলে টাকা ফেরত নিতে এসব যাত্রীরা স্টেশনে ঘুরছেন। কিন্তু তাঁদের টাকা দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে টিকিট ফেরত দিতে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে যান নগরীর কাদিরগঞ্জের বাসিন্দা তৌহিদুল ইসলাম (৪০)। এ সময় তিনি জানান, গত ১২ জুন রাতে তাঁর রাজশাহী থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা ছিল। এ জন্য আগাম টিকিট কেটেছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে লকডাউন দেওয়ায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তাই টিকিট ফেরত দিতে এসেছেন তিনি। কিন্তু ফেরত নেওয়ার মত কাউকেই স্টেশনে পাননি তিনি।
রেলওয়ে স্টেশনের সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন নগরীর কুমারপাড়া এলাকার বাসিন্দা শরিফা খাতুন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, 'গত বৃহস্পতিবারে ট্রেনের টিকিট কিনে নিয়ে যাই। কিন্তু শুক্রবার বিকেল থেকেই লকডাউন শুরু হওয়ার কথা শুনেই ওই দিন সকালেই টিকিট ফেরত দিতে এসেছিলাম। কিন্তু টিকিট ফেরত নেওয়া হয়নি। কাউন্টার থেকে জানানো হয়, শুক্রবার ছুটির দিন। তাই রোববার টিকিট ফেরত নেওয়া হবে। আবারও দুই দিন পর আসলে জানানো হয় লকডাউন শেষ না হলে টাকা ফেরত দেওয়া যাবে না।'
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক আবদুল করিম বলেন, 'গত ১১ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন রুটের আগাম টিকিট বিক্রি করা হয়েছিল। ট্রেনের অর্ধেক আসনের মধ্যে ২৫ শতাংশ টিকিট কাউন্টার থেকে এবং ২৫ শতাংশ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হয়েছিল। কিন্তু ১১ জুন থেকেই ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়। এখন যাত্রীদের শতভাগ টাকা ফেরত দিতে হবে।'
স্টেশন ব্যবস্থাপক আরও বলেন, 'চার দিনের ছয় হাজারের মত যাত্রী প্রায় ২১ লাখ টাকা ফেরত পাবেন। কিন্তু কাউন্টারে টিকিট বিক্রির পরই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে দেওয়া হয়। টাকা আর স্টেশনে থাকে না। অনলাইনের টিকিটেরও টাকা অনলাইনের মাধ্যমেই রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়। সেই টাকাও হাতে পাওয়া যায় না। ফলে যাত্রীদের টাকা ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না।'
বিষয়টি চিঠি দিয়ে মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে জানিয়ে স্টেশন ব্যবস্থাপক বলেন, টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য সরকার থেকে বরাদ্দ না দেওয়ায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে। তবে যাত্রীদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই। তাঁরা টাকা ফেরত পাবেন। তবে লকডাউন শেষ না হলে টাকার ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। লকডাউন চলা পর্যন্ত যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজশাহী মহানগরে সর্বাত্মক লকডাউন ১১ জুন বিকেল থেকে ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়।
রাজশাহী: বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে প্রায় ২১ লাখ টাকা পাবেন রাজশাহীর ছয় হাজার যাত্রী। সর্বাত্মক লকডাউনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় টিকিটের মূল্য হিসেবে তাঁরা এই টাকা পাবেন। টিকিটের বদলে টাকা ফেরত নিতে এসব যাত্রীরা স্টেশনে ঘুরছেন। কিন্তু তাঁদের টাকা দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে টিকিট ফেরত দিতে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে যান নগরীর কাদিরগঞ্জের বাসিন্দা তৌহিদুল ইসলাম (৪০)। এ সময় তিনি জানান, গত ১২ জুন রাতে তাঁর রাজশাহী থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা ছিল। এ জন্য আগাম টিকিট কেটেছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে লকডাউন দেওয়ায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তাই টিকিট ফেরত দিতে এসেছেন তিনি। কিন্তু ফেরত নেওয়ার মত কাউকেই স্টেশনে পাননি তিনি।
রেলওয়ে স্টেশনের সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন নগরীর কুমারপাড়া এলাকার বাসিন্দা শরিফা খাতুন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, 'গত বৃহস্পতিবারে ট্রেনের টিকিট কিনে নিয়ে যাই। কিন্তু শুক্রবার বিকেল থেকেই লকডাউন শুরু হওয়ার কথা শুনেই ওই দিন সকালেই টিকিট ফেরত দিতে এসেছিলাম। কিন্তু টিকিট ফেরত নেওয়া হয়নি। কাউন্টার থেকে জানানো হয়, শুক্রবার ছুটির দিন। তাই রোববার টিকিট ফেরত নেওয়া হবে। আবারও দুই দিন পর আসলে জানানো হয় লকডাউন শেষ না হলে টাকা ফেরত দেওয়া যাবে না।'
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক আবদুল করিম বলেন, 'গত ১১ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন রুটের আগাম টিকিট বিক্রি করা হয়েছিল। ট্রেনের অর্ধেক আসনের মধ্যে ২৫ শতাংশ টিকিট কাউন্টার থেকে এবং ২৫ শতাংশ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হয়েছিল। কিন্তু ১১ জুন থেকেই ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়। এখন যাত্রীদের শতভাগ টাকা ফেরত দিতে হবে।'
স্টেশন ব্যবস্থাপক আরও বলেন, 'চার দিনের ছয় হাজারের মত যাত্রী প্রায় ২১ লাখ টাকা ফেরত পাবেন। কিন্তু কাউন্টারে টিকিট বিক্রির পরই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে দেওয়া হয়। টাকা আর স্টেশনে থাকে না। অনলাইনের টিকিটেরও টাকা অনলাইনের মাধ্যমেই রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়। সেই টাকাও হাতে পাওয়া যায় না। ফলে যাত্রীদের টাকা ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না।'
বিষয়টি চিঠি দিয়ে মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে জানিয়ে স্টেশন ব্যবস্থাপক বলেন, টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য সরকার থেকে বরাদ্দ না দেওয়ায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে। তবে যাত্রীদের হতাশ হওয়ার কারণ নেই। তাঁরা টাকা ফেরত পাবেন। তবে লকডাউন শেষ না হলে টাকার ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। লকডাউন চলা পর্যন্ত যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজশাহী মহানগরে সর্বাত্মক লকডাউন ১১ জুন বিকেল থেকে ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়।
বৃষ্টিতে ধসে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ধানীখোলা সড়কে। ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই সড়ক দিয়ে নিয়মিত যাতায়াতকারী হাজারো মানুষ। এ অবস্থায় ছোট কিছু গাড়ি ও মানুষজন রাস্তাটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জে একটি সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ৯টি সিএনজি অটোরিকশা, একটি বাস ও ২টি মোটরসাইকেল সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে দেউলমোড়া গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত শৌচাগার (টয়লেট) থেকে ছোঁয়া মনি (৭) নামের এক মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে একটি গ্রামীণ সড়ক দীর্ঘ দিন ধরে কোনো প্রকার সংস্কার না করায় ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা। তারা বলছেন, একটু বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। কাদা পানিতে হাঁটতে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই দ্রুত সড়কটি সংস্কার করা হোক।
২ ঘণ্টা আগে