ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি ছোড়ার ঘটনাও ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সকালের দিকে উপজেলার পিয়ারপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শহরের পিয়ারপুর মোড়ে সকাল আনুমানিক সোয়া ১০টার দিকে দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ করছিলেন। এর আগে থেকেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গালিবুর রহমান শরীফের পক্ষে ভোটের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণের জন্য একই এলাকার ওয়ার্ড আওয়ামী কার্যালয়ে দলীয় সমর্থকেরা অবস্থান করছিলেন।
এ সময় আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী-সমর্থক বিএনপির নেতা-কর্মীদের লিফলেট বিতরণে বাধা দেয়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ধাওয়া করে তাড়িয়ে দেয়। তাড়া খেয়ে বিএনপির সমর্থকেরা কিছুক্ষণ পর মিছিল নিয়ে পিয়ারপুর মোড়ে জড়ো হয়ে সরকার ও নির্বাচনের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে তারা চলে যায়।
খবর পেয়ে ঈশ্বরদী থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এরপর পরপরই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে পুলিশের কাছে প্রতিবাদ জানায়। পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল হক লিটন এ ঘটনায় বিএনপিকে দায়ী করে বলেন, ‘অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে বিএনপি জনগণের ভীতি সঞ্চার সৃষ্টি করে ককটেল ও গুলি চালিয়েছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ঘটনা প্রসঙ্গে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী বলেন, ‘আমরা জেনেছি নাশকতার পরিকল্পনায় বিএনপি পিয়ারপুর মোড়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরিত ককটেলের নমুনা ও তিন রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করেছি। এলাকায় পুলিশি পাহারা জোরদার করা হচ্ছে।’
পাবনার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি ছোড়ার ঘটনাও ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সকালের দিকে উপজেলার পিয়ারপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শহরের পিয়ারপুর মোড়ে সকাল আনুমানিক সোয়া ১০টার দিকে দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ করছিলেন। এর আগে থেকেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গালিবুর রহমান শরীফের পক্ষে ভোটের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণের জন্য একই এলাকার ওয়ার্ড আওয়ামী কার্যালয়ে দলীয় সমর্থকেরা অবস্থান করছিলেন।
এ সময় আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী-সমর্থক বিএনপির নেতা-কর্মীদের লিফলেট বিতরণে বাধা দেয়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ধাওয়া করে তাড়িয়ে দেয়। তাড়া খেয়ে বিএনপির সমর্থকেরা কিছুক্ষণ পর মিছিল নিয়ে পিয়ারপুর মোড়ে জড়ো হয়ে সরকার ও নির্বাচনের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে তারা চলে যায়।
খবর পেয়ে ঈশ্বরদী থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এরপর পরপরই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে পুলিশের কাছে প্রতিবাদ জানায়। পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল হক লিটন এ ঘটনায় বিএনপিকে দায়ী করে বলেন, ‘অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে বিএনপি জনগণের ভীতি সঞ্চার সৃষ্টি করে ককটেল ও গুলি চালিয়েছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ঘটনা প্রসঙ্গে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী বলেন, ‘আমরা জেনেছি নাশকতার পরিকল্পনায় বিএনপি পিয়ারপুর মোড়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরিত ককটেলের নমুনা ও তিন রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করেছি। এলাকায় পুলিশি পাহারা জোরদার করা হচ্ছে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১১ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৯ মিনিট আগে