লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুর উপজেলা ও গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অবগত না করে কমিটিতে নাম অন্তর্ভুক্ত করায় নেতা-কর্মীরা পদত্যাগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যে পদত্যাগ পত্র দিয়েছেন একজন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমানের ছেলে ডা. মো. ইয়াসির আরশাদ রাজনকে আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হারুনর রশিদ পাপ্পুকে সদস্যসচিব করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ২৩ অক্টোবর নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক ও সদস্যসচিব রহিম নেওয়াজ স্বাক্ষরিত কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব ঊন নবী সোহেল।
অনুমোদিত কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে বুলবুল আহমেদ, সদস্য হিসেবে আতিকুল্লাহ বিশ্বাস গ্যাদা, ওয়াহেদুজ্জামান সরকার, আমিনুল ইসলাম টমি, সাইদুজ্জামান লিটন ও রবিউল ইসলাম রবির নাম রয়েছে। তাঁরা এক সময় স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে ছিলেন। সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটি গঠনের বিষয়ে তাঁরা কিছুই জানেন না।
এ বিষয়ে সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব বলেন, কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা ও অনুমতি না নিয়েই আমাদের নাম আহ্বায়ক কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে। এ রকম আরও অনেকের নাম রয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আমরা পদত্যাগ করেছি।
লিখিত পদত্যাগপত্রে আতিকুল্লাহ বিশ্বাস গ্যাদা জানান, এ কমিটিতে সদস্য হিসেবে ১৫ ক্রমিক নম্বরে তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০০৮ সালে লালপুর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। দলীয় কোনো সভা, সমাবেশসহ কোনো ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ত নেই।
অনুমতি না নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্ত করায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি আরও জানান, উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেয় প্রতিপন্ন, মান ক্ষুণ্ন ও বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য এ কমিটিতে নাম দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের ঘৃণ্য ও জঘন্যতম কাজ ভবিষ্যতে না করার জন্য অনুরোধ করেন তিনি।
এ কমিটির সদস্যসচিব হারুনর রশিদ পাপ্পু বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কমিটির তালিকা দেওয়া হয়। আরেক পক্ষ তা প্রত্যাখ্যান করলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চন্দনকে দায়িত্ব দিলে তিনি কমিটি করতে ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব ঊন নবী সোহেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ সময় কেন্দ্রীয় সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু পাল্টা একটি কমিটি দেন। দুই কমিটির সমন্বয় করে কেন্দ্রীয় কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে। কমিটিতে কেউ থাকতে না চাইলে নিয়ম অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, স্থানীয় নেতাদের পাঠানো তালিকা অনুযায়ী আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমতি ছাড়া কারও নাম এসে থাকলে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সময় তা বাদ দেওয়া হবে।
নাটোরের লালপুর উপজেলা ও গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অবগত না করে কমিটিতে নাম অন্তর্ভুক্ত করায় নেতা-কর্মীরা পদত্যাগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যে পদত্যাগ পত্র দিয়েছেন একজন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমানের ছেলে ডা. মো. ইয়াসির আরশাদ রাজনকে আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হারুনর রশিদ পাপ্পুকে সদস্যসচিব করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ২৩ অক্টোবর নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক ও সদস্যসচিব রহিম নেওয়াজ স্বাক্ষরিত কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব ঊন নবী সোহেল।
অনুমোদিত কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে বুলবুল আহমেদ, সদস্য হিসেবে আতিকুল্লাহ বিশ্বাস গ্যাদা, ওয়াহেদুজ্জামান সরকার, আমিনুল ইসলাম টমি, সাইদুজ্জামান লিটন ও রবিউল ইসলাম রবির নাম রয়েছে। তাঁরা এক সময় স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে ছিলেন। সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটি গঠনের বিষয়ে তাঁরা কিছুই জানেন না।
এ বিষয়ে সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব বলেন, কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা ও অনুমতি না নিয়েই আমাদের নাম আহ্বায়ক কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে। এ রকম আরও অনেকের নাম রয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আমরা পদত্যাগ করেছি।
লিখিত পদত্যাগপত্রে আতিকুল্লাহ বিশ্বাস গ্যাদা জানান, এ কমিটিতে সদস্য হিসেবে ১৫ ক্রমিক নম্বরে তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০০৮ সালে লালপুর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। দলীয় কোনো সভা, সমাবেশসহ কোনো ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ত নেই।
অনুমতি না নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্ত করায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি আরও জানান, উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেয় প্রতিপন্ন, মান ক্ষুণ্ন ও বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য এ কমিটিতে নাম দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের ঘৃণ্য ও জঘন্যতম কাজ ভবিষ্যতে না করার জন্য অনুরোধ করেন তিনি।
এ কমিটির সদস্যসচিব হারুনর রশিদ পাপ্পু বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কমিটির তালিকা দেওয়া হয়। আরেক পক্ষ তা প্রত্যাখ্যান করলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চন্দনকে দায়িত্ব দিলে তিনি কমিটি করতে ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব ঊন নবী সোহেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ সময় কেন্দ্রীয় সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু পাল্টা একটি কমিটি দেন। দুই কমিটির সমন্বয় করে কেন্দ্রীয় কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে। কমিটিতে কেউ থাকতে না চাইলে নিয়ম অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, স্থানীয় নেতাদের পাঠানো তালিকা অনুযায়ী আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমতি ছাড়া কারও নাম এসে থাকলে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সময় তা বাদ দেওয়া হবে।
রনির বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়নের বৃহত্তর রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃত মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিমের ছোট ছেলে।
৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা আদালতে দুই সন্তানের জনককে শিশু পরিচয়ে ভুয়া জন্মসনদ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আদালতের নথি জালিয়াতি, আসামির পরিচয় পরিবর্তন এবং শিশু আদালতকে ভুল পথে পরিচালিত করার অভিযোগ উঠেছে। মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৫ জুলাই সেনাবাহিনীর অভিযানে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক কান
৪ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৭ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
২০ মিনিট আগে