নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কামরুজ্জামান কামরু মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গতকাল রোববার রাত ২টার দিকে রাজধানীর হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে কামরুজ্জামানের বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। তিনি নগরের মহিষবাথান মহল্লার বাসিন্দা ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও এক মেয়র রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, কামরুজ্জামান কামরুর হৃদ্রোগের সমস্যা ছিল। এ জন্য গত শনিবার তাঁকে হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি মারা যান। মৃত্যুর পর তার মরদেহ রাজশাহী নেওয়া হয়। আজ বাদ আসর মহিষবাথান কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করার কথা রয়েছে।
কামরুজ্জামান কামরু এক সময় ছাত্রমৈত্রী-ওয়ার্কার্স পার্টি করতেন। পরবর্তীতে বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত হন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি বিএনপিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে যান। আওয়ামী লীগের কোনো পদে না থাকলেও দলটির নেতাদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক ছিল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তাঁর নামে দুটি মামলা হয়েছিল। যদিও তিনি আত্মগোপন করেননি।
কামরুজ্জামান টানা চারবার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। সম্প্রতি কাউন্সিলরদের অপসারণ করা হলে তিনি ঢাকায় যান। ছিলেন বোনের বাসায়। তার নামে দায়ের হওয়া মামলা দুটিতে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিনও নেন। তবে রাজশাহী ফেরার আগেই তিনি মারা গেলেন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কামরুজ্জামান কামরু মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গতকাল রোববার রাত ২টার দিকে রাজধানীর হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে কামরুজ্জামানের বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। তিনি নগরের মহিষবাথান মহল্লার বাসিন্দা ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও এক মেয়র রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, কামরুজ্জামান কামরুর হৃদ্রোগের সমস্যা ছিল। এ জন্য গত শনিবার তাঁকে হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি মারা যান। মৃত্যুর পর তার মরদেহ রাজশাহী নেওয়া হয়। আজ বাদ আসর মহিষবাথান কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করার কথা রয়েছে।
কামরুজ্জামান কামরু এক সময় ছাত্রমৈত্রী-ওয়ার্কার্স পার্টি করতেন। পরবর্তীতে বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত হন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি বিএনপিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে যান। আওয়ামী লীগের কোনো পদে না থাকলেও দলটির নেতাদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক ছিল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তাঁর নামে দুটি মামলা হয়েছিল। যদিও তিনি আত্মগোপন করেননি।
কামরুজ্জামান টানা চারবার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। সম্প্রতি কাউন্সিলরদের অপসারণ করা হলে তিনি ঢাকায় যান। ছিলেন বোনের বাসায়। তার নামে দায়ের হওয়া মামলা দুটিতে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিনও নেন। তবে রাজশাহী ফেরার আগেই তিনি মারা গেলেন।
পাবনার চাটমোহরে ছালমা খাতুন (৩৮) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ছালমা খাতুন উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকার আলাউদ্দিন হোসেনের তৃতীয় স্ত্রী।
১ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১৫ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগে