প্রতিনিধি, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)
উল্লাপাড়ার প্রতিটি মাঠে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ শুরু হয়েছে। বর্তমানে এ এলাকার কৃষকদের মূল ব্যস্ততা আমন নিয়েই। পাওয়ার টিলার দিয়ে জমি চাষের পর চারা রোপণে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও দেখা যাচ্ছে। আবার জমির আগাছা অপসারণ, বীজতলা থেকে চারা তোলার কাজে নারীদের বেশি দেখা যায়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, গত বছর ৮ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। আবাদ হয়েছিল ৮ হাজার ৯২৫ হেক্টর জমিতে। চলতি বছর রোপা আমন চাষে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৯২৫ হেক্টর জমিতে। আর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৫ হাজার ৫৫৮ মেট্রিকটন। এবারও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে এবং দ্বিগুণ ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ উপজেলায় মোট আবাদি জমির পরিমাণ ৩২ হাজার ৫৮৫ হেক্টর।
এই বিষয়ে পৌর শহরের এনায়েতপুর গ্রামের কৃষক মোতালেব হোসেন বলেন, প্রতি বছরের মত এবারও জমি প্রস্তুত করে রোপা আমন রোপণ করা হচ্ছে। বিঘা প্রতি খরচ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় ধান পাওয়া যায় ১৫ থেকে ১৬ মণ। ১ থেকে দেড় মাস হলো বন্যার পানি না থাকায় এবারে কৃষক প্রচুর রোপা আমন লাগিয়েছে। কিন্তু বর্তমানে ৪ থেকে ৫ দিন হলো বন্যার পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে রোপা আমন পানিতে তলিয়ে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
শিবপুর গ্রামের হাবিব হোসেন বলেন, করোনার কারণে ক্লাস বন্ধ থাকায় মাঠে ধান লাগানোর কাজ করছি। প্রতি শতাংশ জমির ধান লাগিয়ে ২৫ টাকা করে পাচ্ছি। ৫ থেকে ৭ জনের একটা দল সারা দিন কাজ করলে ৫০০ টাকা করে পাওয়া যায়। এতে সংসারের অভাব অনেকটাই দূর হয়।
উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমি বলেন, এ উপজেলায় রোপা আমন লাগানো এখনো শেষ হয়নি। ৫০ শতাংশ জমিতে কৃষক ধান লাগিয়েছে। এবারে লক্ষ্যমাত্রার ছাড়িয়ে যাবে। তবে গত কয়দিন বন্যার পানি ব্যাপক হারে বাড়ছে। এতে কৃষকেরা অনেকটাই হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। বন্যা পরিস্থিতি দেখে সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকেও অনেকে ধান লাগাবেন।
উল্লাপাড়ার প্রতিটি মাঠে রোপা আমন ধানের চারা রোপণ শুরু হয়েছে। বর্তমানে এ এলাকার কৃষকদের মূল ব্যস্ততা আমন নিয়েই। পাওয়ার টিলার দিয়ে জমি চাষের পর চারা রোপণে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও দেখা যাচ্ছে। আবার জমির আগাছা অপসারণ, বীজতলা থেকে চারা তোলার কাজে নারীদের বেশি দেখা যায়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, গত বছর ৮ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। আবাদ হয়েছিল ৮ হাজার ৯২৫ হেক্টর জমিতে। চলতি বছর রোপা আমন চাষে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৯২৫ হেক্টর জমিতে। আর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৫ হাজার ৫৫৮ মেট্রিকটন। এবারও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে এবং দ্বিগুণ ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ উপজেলায় মোট আবাদি জমির পরিমাণ ৩২ হাজার ৫৮৫ হেক্টর।
এই বিষয়ে পৌর শহরের এনায়েতপুর গ্রামের কৃষক মোতালেব হোসেন বলেন, প্রতি বছরের মত এবারও জমি প্রস্তুত করে রোপা আমন রোপণ করা হচ্ছে। বিঘা প্রতি খরচ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় ধান পাওয়া যায় ১৫ থেকে ১৬ মণ। ১ থেকে দেড় মাস হলো বন্যার পানি না থাকায় এবারে কৃষক প্রচুর রোপা আমন লাগিয়েছে। কিন্তু বর্তমানে ৪ থেকে ৫ দিন হলো বন্যার পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে রোপা আমন পানিতে তলিয়ে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
শিবপুর গ্রামের হাবিব হোসেন বলেন, করোনার কারণে ক্লাস বন্ধ থাকায় মাঠে ধান লাগানোর কাজ করছি। প্রতি শতাংশ জমির ধান লাগিয়ে ২৫ টাকা করে পাচ্ছি। ৫ থেকে ৭ জনের একটা দল সারা দিন কাজ করলে ৫০০ টাকা করে পাওয়া যায়। এতে সংসারের অভাব অনেকটাই দূর হয়।
উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমি বলেন, এ উপজেলায় রোপা আমন লাগানো এখনো শেষ হয়নি। ৫০ শতাংশ জমিতে কৃষক ধান লাগিয়েছে। এবারে লক্ষ্যমাত্রার ছাড়িয়ে যাবে। তবে গত কয়দিন বন্যার পানি ব্যাপক হারে বাড়ছে। এতে কৃষকেরা অনেকটাই হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। বন্যা পরিস্থিতি দেখে সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকেও অনেকে ধান লাগাবেন।
দখল-দূষণে অস্তিত্বসংকটে পড়েছে কুমিল্লার পুরাতন গোমতী নদী। দখলদারদের কাছ থেকে নদীটি উদ্ধারের পর সংস্কার করে রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে নান্দনিক করার প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। নদীপাড়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার বিষয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক), পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে ধর্ষণের মামলা থেকে বাঁচতে জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা জন্মসনদে বয়স কমানোর অভিযোগ উঠেছে এক তরুণের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত তরুণের নাম কাউসার হোসেন (১৯)। তিনি উপজেলার বাগানবাজার ইউনিয়নের হলুদিয়া এলাকার প্রয়াত মুকলেছুর রহমানের ছেলে। জালিয়াতির মাধ্যমে করা জন্মসনদে কাউসারের বয়স দেখানো হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ঘিরে রেখেছে নাউতারা, কুমলাই, ধুম ও বুড়িতিস্তা নদ-নদী। তবে দখল-দূষণে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে এগুলো। তিন বছর আগে প্রাণ ফেরাতে নাউতারা ও ধুম খনন করা হলেও কাজে আসেনি। খননের পরও নিশ্চিত করা যায়নি পানির প্রবাহ। নাব্যতা হারিয়ে এগুলো শুকিয়ে জেগে উঠেছে চর। সেখানে ধানসহ সবজির চাষ হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের দফায় দফায় বন্যায় মৌলভীবাজারে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বছর পেরিয়ে আবার বর্ষা মৌসুম এলেও সড়ক সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী। সড়কগুলোর কোনোটির পিচ উঠে ইট-সুরকি বেরিয়ে গেছে, কোথাও সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত।
১ ঘণ্টা আগে