পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার সুজানগর থানার ওসি মিজানুর রহমান ও আমিনপুর থানার ওসি রওশন আলমের সরকারি ফোন নম্বর ‘ক্লোন’ করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা দাবির অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বুধবার দুপুর থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রার্থীদের কাছ থেকে ফোন করে টাকা দাবি করা হয়। এ ঘটনায় আমিনপুর ও সুজানগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
উপজেলার আমিনপুর থানার রানীনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জি এম তৌফিকুল আলম পীযূষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওসির নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর কাছে এক লাখ টাকা চাওয়া হয়। পরে তিনি পুলিশকে জানালে প্রতারক চক্রের বিষয়ে জানতে পারেন।
একই ধরনের ফোন পেয়েছিলেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন মানিকহাট ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী শফিউল ইসলাম খান। তিনি বলেন, `ওসির নম্বর থেকে ফোন এলেও ব্যস্ততার কারণে ধরতে পারিনি। পরে ওসিকে ফোন করে কারণ জানতে চাইলে বুঝতে পারি তাঁর নম্বরটি ক্লোন করা হয়েছে।'
এ বিষয়ে আমিনপুর থানার ওসি রওশন আলম বলেন, `এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। তা ছাড়া আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। আশা করছি প্রতারক চক্রটিকে দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
প্রতারক চক্রের বিষয়ে প্রার্থীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে উল্লেখ করে সুজানগর থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ঘিরে কিছু দুষ্কৃতকারী চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারাই সরকারি নম্বর ক্লোন করে প্রতারণা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসন্ন ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে একটি অসাধু চক্র সরকারি নম্বর ক্লোন করে প্রার্থীদের কাছ থেকে বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তাই এ ধরনের নম্বর থেকে কল এলে তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানানোর জন্য প্রার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে সুজানগর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
পাবনার সুজানগর থানার ওসি মিজানুর রহমান ও আমিনপুর থানার ওসি রওশন আলমের সরকারি ফোন নম্বর ‘ক্লোন’ করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা দাবির অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বুধবার দুপুর থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রার্থীদের কাছ থেকে ফোন করে টাকা দাবি করা হয়। এ ঘটনায় আমিনপুর ও সুজানগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
উপজেলার আমিনপুর থানার রানীনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জি এম তৌফিকুল আলম পীযূষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওসির নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর কাছে এক লাখ টাকা চাওয়া হয়। পরে তিনি পুলিশকে জানালে প্রতারক চক্রের বিষয়ে জানতে পারেন।
একই ধরনের ফোন পেয়েছিলেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন মানিকহাট ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী শফিউল ইসলাম খান। তিনি বলেন, `ওসির নম্বর থেকে ফোন এলেও ব্যস্ততার কারণে ধরতে পারিনি। পরে ওসিকে ফোন করে কারণ জানতে চাইলে বুঝতে পারি তাঁর নম্বরটি ক্লোন করা হয়েছে।'
এ বিষয়ে আমিনপুর থানার ওসি রওশন আলম বলেন, `এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। তা ছাড়া আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। আশা করছি প্রতারক চক্রটিকে দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
প্রতারক চক্রের বিষয়ে প্রার্থীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে উল্লেখ করে সুজানগর থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ঘিরে কিছু দুষ্কৃতকারী চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারাই সরকারি নম্বর ক্লোন করে প্রতারণা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসন্ন ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে একটি অসাধু চক্র সরকারি নম্বর ক্লোন করে প্রার্থীদের কাছ থেকে বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তাই এ ধরনের নম্বর থেকে কল এলে তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানানোর জন্য প্রার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে সুজানগর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুরে ওই ভুক্তভোগী নারী ওষুধ কেনার জন্য ভূল্লি বাজারে যান। সেখানে শ্বশুরবাড়ির পরিচিত হামিদুর রহমান (৫২) ও জাহিরুল ইসলাম (৪৮)-এর সঙ্গে তার দেখা হয়। পরে তারা কৌশলে তাকে খোশবাজার এলাকার জিনের মসজিদে ঘুরতে নিয়ে যায়।
১ মিনিট আগেমামলার এজাহারসূত্রে জানা যায়, ১৩ আগস্ট বিকেলে ইটনা উপজেলা পরিষদের ভেতরে ইউএনও’র বাসভবনে এই হামলার ঘটনা ঘটে। ওইদিন রাতেই মফিজুল ইসলাম নামে এক আনসার সদস্য বাদী হয়ে ইটনা থানায় ৪২ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত তিনশো জনকে আসামি দিয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
২৯ মিনিট আগেইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, হাসানের শরীরের ৪৪ শতাংশ, সালমার ৪৮ শতাংশ, আসমার ৪৮ শতাংশ, তিশার ৫৩ শতাংশ, জান্নাতের ৪০ শতাংশ, মুনতাহার ৩৭ শতাংশ, শিশু ইমামের ৩০ শতাংশ ও আরাফাতের ১৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। শুধু তনজিল ইসলামকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেদীর্ঘ এক মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেল রাজধানীর দিয়াবাড়ি মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ তাসনিয়া (১৫)। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।
১ ঘণ্টা আগে