রাবি প্রতিনিধি
ভারতের সঙ্গে পানি চুক্তির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এবং ডম্বুর বাঁধ খুলে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা সৃষ্টির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে নগরের তালাইমারি মোড়ে অবস্থান নিয়ে এই কর্মসূচি করা হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের করা হয়। মিছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের সামনের জ্বোহা চত্বরে এসে মিলিত হয়। পরে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক দিয়ে নগরের তালাইমারি মোড়ে যায়। সেখানে রাত ১টা পর্যন্ত অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা ‘ভারতের আগ্রাসন, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার নদীর অধিকার ফিরিয়ে দাও, দিতে হবে’, ‘পেতে চাইলে মুক্তি, ছাড়ো ভারত ভক্তি’, ‘আমার দেশ ডুবল কেন, জবাব দে জবাব দে’, ’ ভারতের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’ প্রভৃতি স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম কনক। তিনি এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, ‘বর্ষার সময় তাঁরা বাঁধ খুলে দিয়ে আমাদেরকে ডুবিয়ে মারে। এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে। আমরা এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। আমরা আমাদের অধিকার বাস্তবায়ন করতে চাই। কোনো আগ্রাসী জনতাকে চোখ রাঙাতে দেব না। আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুসরণ করতে ভারতে বাধ্য করব।’
বাংলাদেশের নদীর পানির অধিকার রক্ষা করতে প্রয়োজনে ‘লং মার্চ টু ফারাক্কা বাঁধ’ কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মেহেদী সজীব বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভারত আমাদের কোণঠাসা করে রেখেছে। শেখ হাসিনা ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশকে বিক্রি করতে উদ্ধত হয়েছে। প্রয়োজনে আরেকটি লংমার্চ টু ফারাক্কা বাঁধ করব, তবু যে কোনো অবস্থাতেই বাংলাদেশের পানির অধিকার রক্ষা করেই ছাড়ব। শহীদ আবরার আমাদেরা এই সংগ্রাম দেখিয়ে গেছেন। আমরা এই সংগ্রাম থেকে কোনো দিন পিছপা হব না।’ বাংলাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে ভারতের অবস্থা ভালো হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে পানি চুক্তির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এবং ডম্বুর বাঁধ খুলে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা সৃষ্টির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে নগরের তালাইমারি মোড়ে অবস্থান নিয়ে এই কর্মসূচি করা হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হল থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের করা হয়। মিছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের সামনের জ্বোহা চত্বরে এসে মিলিত হয়। পরে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক দিয়ে নগরের তালাইমারি মোড়ে যায়। সেখানে রাত ১টা পর্যন্ত অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা ‘ভারতের আগ্রাসন, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার নদীর অধিকার ফিরিয়ে দাও, দিতে হবে’, ‘পেতে চাইলে মুক্তি, ছাড়ো ভারত ভক্তি’, ‘আমার দেশ ডুবল কেন, জবাব দে জবাব দে’, ’ ভারতের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’ প্রভৃতি স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম কনক। তিনি এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, ‘বর্ষার সময় তাঁরা বাঁধ খুলে দিয়ে আমাদেরকে ডুবিয়ে মারে। এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে। আমরা এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। আমরা আমাদের অধিকার বাস্তবায়ন করতে চাই। কোনো আগ্রাসী জনতাকে চোখ রাঙাতে দেব না। আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুসরণ করতে ভারতে বাধ্য করব।’
বাংলাদেশের নদীর পানির অধিকার রক্ষা করতে প্রয়োজনে ‘লং মার্চ টু ফারাক্কা বাঁধ’ কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মেহেদী সজীব বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভারত আমাদের কোণঠাসা করে রেখেছে। শেখ হাসিনা ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশকে বিক্রি করতে উদ্ধত হয়েছে। প্রয়োজনে আরেকটি লংমার্চ টু ফারাক্কা বাঁধ করব, তবু যে কোনো অবস্থাতেই বাংলাদেশের পানির অধিকার রক্ষা করেই ছাড়ব। শহীদ আবরার আমাদেরা এই সংগ্রাম দেখিয়ে গেছেন। আমরা এই সংগ্রাম থেকে কোনো দিন পিছপা হব না।’ বাংলাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে ভারতের অবস্থা ভালো হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
৪৪ মিনিট আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে