চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার চাটমোহরে একটি সংযোগ সড়কের প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে দুই পাশে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় প্রায় ৩০টি শেড। স্থানীয়দের পাশাপাশি দূরের এলাকা থেকে মানুষ এসব শেড ভাড়া নিয়ে করছেন গরু কেনাবেচা। আর দিন বা মাসের চুক্তিতে ভাড়া নেওয়া এসব শেড থেকে প্রতিদিনই যে কেনাবেচা হয়, হিসাবে তা প্রায় অর্ধকোটি টাকা।
কাগেজ-কলমে হাট না হলেও পাবনার চাটমোহরের মথুরাপুর স্কুলসংলগ্ন পরিষদপাড়ায় এসব শেডে গরু কিনতে আসেন বিভিন্ন এলাকার পাইকারেরা। আশানুরূপ দাম পাওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যেও বেড়েছে গরুর খামার গড়ার আগ্রহ।
সেই সঙ্গে গরুর ব্যবসাকে কেন্দ্র করে সেখানে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় মুদি দোকান, ওষুধ, মোবাইলের ফ্লেক্সিলোডসহ বিকাশের দোকান, চায়ের স্টল। এতে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ফিরছে স্থানীয় অনেকেরই। পরিবর্তন এসেছে এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থারও।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, একসময় শুধু হাটবারে গরু কেনাবেচা হতো মথুরাপুর হাটে। কিন্তু সাপ্তাহিক এই হাট এখান থেকে অমৃতকুণ্ডা রেলবাজারে স্থানান্তরিত হওয়ার পর থেকে স্থানীয়রা মথুরাপুর হাটের আশপাশে শেড গড়ে তোলেন। সেখানে লালন-পালনের পাশাপাশি স্বল্প পরিসরে গরু বিক্রিও শুরু করেন। পরে এর প্রসার ঘটে এখন অনেকটা হাটে পরিণত হয়েছে মথুরাপুর পরিষদপাড়া।
স্থানীয়রা বলছে, এখান থেকে কেনা গরু দেশের যেকোনো প্রান্তে সহজেই নিয়ে যাওয়া যায়। বিক্রি করা গরু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিতে গড়ে উঠেছে পিকআপ বন্দোবস্তকারী অফিসও। সেখানে নিবন্ধিত প্রায় ২০টি পিকআপ গরু পরিবহন করে থাকে।
গ্রাম পুলিশ মজিবর জানান, মথুরাপুর গরুর শেডে সপ্তাহে কয়েক কোটি টাকার গরু কেনাবেচা হয়।
চুয়াডাঙ্গা থেকে গরু কিনতে আসা নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানকার গরুর মান ভালো। আমরা বিক্রেতার তথ্য যাচাই করে গরু কিনি। এখান থেকে প্রতিটি গরু দেড় থেকে আড়াই লাখ টাকায় কিনে নিই।’
গরুর খামারি ও ব্যবসায়ী সুজন পত্রিকাকে বলেন, ‘সরাসরি গরু বিক্রির সঙ্গে অনলাইনেও বিক্রি চলছে সমান তালে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইনে ফেসবুক, ইউটিউব দেখে গরু অর্ডার করেন ক্রেতারা। অর্ডারকৃত গরু কখনো আমরা দায়িত্ব নিয়ে পৌঁছে দিই, কখনো ক্রেতা নিজেরা এসে নিয়ে যান।’
সুজন আরও বলেন, ‘এখানে হলস্টেইন, ফ্রিজিয়ান, জার্সি, মুন্ডি, অস্ট্রেলিয়ানসহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন উন্নত জাতের গাভি গরু বিক্রি করা হয়। শাহীওয়াল বাছুর গরু সিজোনাল বিক্রি হয়। একেকটা গরু দেড় থেকে আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হয়। দেশের বিভিন্ন খামারিরা অগ্রিম অর্ডারও দিয়ে রাখেন।’
এ বিষয়ে মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বাইরের ক্রেতারা ভালো মানের গরুর আস্থা পান বলেই এখানে গরু কিনতে আসেন। আমাদের উচিত হবে এটা ধরে রাখা।’
পাবনার চাটমোহরে একটি সংযোগ সড়কের প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে দুই পাশে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় প্রায় ৩০টি শেড। স্থানীয়দের পাশাপাশি দূরের এলাকা থেকে মানুষ এসব শেড ভাড়া নিয়ে করছেন গরু কেনাবেচা। আর দিন বা মাসের চুক্তিতে ভাড়া নেওয়া এসব শেড থেকে প্রতিদিনই যে কেনাবেচা হয়, হিসাবে তা প্রায় অর্ধকোটি টাকা।
কাগেজ-কলমে হাট না হলেও পাবনার চাটমোহরের মথুরাপুর স্কুলসংলগ্ন পরিষদপাড়ায় এসব শেডে গরু কিনতে আসেন বিভিন্ন এলাকার পাইকারেরা। আশানুরূপ দাম পাওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যেও বেড়েছে গরুর খামার গড়ার আগ্রহ।
সেই সঙ্গে গরুর ব্যবসাকে কেন্দ্র করে সেখানে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় মুদি দোকান, ওষুধ, মোবাইলের ফ্লেক্সিলোডসহ বিকাশের দোকান, চায়ের স্টল। এতে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ফিরছে স্থানীয় অনেকেরই। পরিবর্তন এসেছে এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থারও।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, একসময় শুধু হাটবারে গরু কেনাবেচা হতো মথুরাপুর হাটে। কিন্তু সাপ্তাহিক এই হাট এখান থেকে অমৃতকুণ্ডা রেলবাজারে স্থানান্তরিত হওয়ার পর থেকে স্থানীয়রা মথুরাপুর হাটের আশপাশে শেড গড়ে তোলেন। সেখানে লালন-পালনের পাশাপাশি স্বল্প পরিসরে গরু বিক্রিও শুরু করেন। পরে এর প্রসার ঘটে এখন অনেকটা হাটে পরিণত হয়েছে মথুরাপুর পরিষদপাড়া।
স্থানীয়রা বলছে, এখান থেকে কেনা গরু দেশের যেকোনো প্রান্তে সহজেই নিয়ে যাওয়া যায়। বিক্রি করা গরু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিতে গড়ে উঠেছে পিকআপ বন্দোবস্তকারী অফিসও। সেখানে নিবন্ধিত প্রায় ২০টি পিকআপ গরু পরিবহন করে থাকে।
গ্রাম পুলিশ মজিবর জানান, মথুরাপুর গরুর শেডে সপ্তাহে কয়েক কোটি টাকার গরু কেনাবেচা হয়।
চুয়াডাঙ্গা থেকে গরু কিনতে আসা নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানকার গরুর মান ভালো। আমরা বিক্রেতার তথ্য যাচাই করে গরু কিনি। এখান থেকে প্রতিটি গরু দেড় থেকে আড়াই লাখ টাকায় কিনে নিই।’
গরুর খামারি ও ব্যবসায়ী সুজন পত্রিকাকে বলেন, ‘সরাসরি গরু বিক্রির সঙ্গে অনলাইনেও বিক্রি চলছে সমান তালে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইনে ফেসবুক, ইউটিউব দেখে গরু অর্ডার করেন ক্রেতারা। অর্ডারকৃত গরু কখনো আমরা দায়িত্ব নিয়ে পৌঁছে দিই, কখনো ক্রেতা নিজেরা এসে নিয়ে যান।’
সুজন আরও বলেন, ‘এখানে হলস্টেইন, ফ্রিজিয়ান, জার্সি, মুন্ডি, অস্ট্রেলিয়ানসহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন উন্নত জাতের গাভি গরু বিক্রি করা হয়। শাহীওয়াল বাছুর গরু সিজোনাল বিক্রি হয়। একেকটা গরু দেড় থেকে আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হয়। দেশের বিভিন্ন খামারিরা অগ্রিম অর্ডারও দিয়ে রাখেন।’
এ বিষয়ে মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বাইরের ক্রেতারা ভালো মানের গরুর আস্থা পান বলেই এখানে গরু কিনতে আসেন। আমাদের উচিত হবে এটা ধরে রাখা।’
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৮ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১১ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে