শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলায় ডেঙ্গু জ্বর এবং করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গর্ভবতী এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক জাকারিয়া রানা। তিনি বলেন, ‘অন্তঃসত্ত্বা ওই নারী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে করোনাভাইরাস পরীক্ষায় পজিটিভ পাওয়া যায়। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর পেটের বাচ্চাকেও বাঁচানো যায়নি।’
মৃত ওই নারীর নাম—রোকসানা খাতুন (২৭)। তিনি ধুনট উপজেলার বেড়েরবাড়ী গ্রামের জাবির হাসানের স্ত্রী। ওই দম্পতি শাজাহানপুর উপজেলার দুবলাগাড়ি এলাকায় বসবাস করতেন।
ওই নারীর স্বামী জাবির হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা ছিল। আগামী ২৮ আগস্ট ডেলিভারি হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে প্রচণ্ড জ্বর এবং শরীরে ব্যথা নিয়ে গত ১৭ জুলাই (সোমবার) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করাই। সে সময় পরীক্ষায় ডেঙ্গু রোগ ধরা পড়ে। করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনাও নেন চিকিৎসকেরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেল ৪টার দিকে করোনা পরীক্ষার ফলাফল থেকে জানতে পারি, আমার স্ত্রী করোনা রোগেও আক্রান্ত হয়েছ। ওই দিন বিকেল ৬টার দিকে হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার স্ত্রীর মৃত্যু হয়। সঙ্গে পেটের সন্তানও মারা গেছে। পরে রাত ১০টার দিকে ডেমাজানী কুন্দইশ গ্রামে ওর বাবার বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক জাকারিয়া রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন,
বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলায় ডেঙ্গু জ্বর এবং করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গর্ভবতী এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক জাকারিয়া রানা। তিনি বলেন, ‘অন্তঃসত্ত্বা ওই নারী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে করোনাভাইরাস পরীক্ষায় পজিটিভ পাওয়া যায়। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর পেটের বাচ্চাকেও বাঁচানো যায়নি।’
মৃত ওই নারীর নাম—রোকসানা খাতুন (২৭)। তিনি ধুনট উপজেলার বেড়েরবাড়ী গ্রামের জাবির হাসানের স্ত্রী। ওই দম্পতি শাজাহানপুর উপজেলার দুবলাগাড়ি এলাকায় বসবাস করতেন।
ওই নারীর স্বামী জাবির হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা ছিল। আগামী ২৮ আগস্ট ডেলিভারি হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে প্রচণ্ড জ্বর এবং শরীরে ব্যথা নিয়ে গত ১৭ জুলাই (সোমবার) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করাই। সে সময় পরীক্ষায় ডেঙ্গু রোগ ধরা পড়ে। করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনাও নেন চিকিৎসকেরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেল ৪টার দিকে করোনা পরীক্ষার ফলাফল থেকে জানতে পারি, আমার স্ত্রী করোনা রোগেও আক্রান্ত হয়েছ। ওই দিন বিকেল ৬টার দিকে হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার স্ত্রীর মৃত্যু হয়। সঙ্গে পেটের সন্তানও মারা গেছে। পরে রাত ১০টার দিকে ডেমাজানী কুন্দইশ গ্রামে ওর বাবার বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক জাকারিয়া রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন,
নিখোঁজের দুই দিন পর শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে তায়বা (৬) নামের এক শিশুর লাশ সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার ছৈয়ালকান্দি গ্রামের মেসবাহউদ্দীন মোল্লার বাড়ি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেএকটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর পেট ব্যথা শুরু হলে সে তার আরেক সহপাঠীকে নিয়ে সাভার আলীর ভেষজ ওষুধের দোকানে যায়। অসুস্থ ওই শিক্ষার্থীকে পেট পরীক্ষার নামে কবিরাজ তাকে গোপন কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে কৌশলে তাকে ধর্ষণ করা হয়। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর সহপাঠীকে বাইরের চেম্বারে বসিয়ে রাখা হয়েছিল।
১৭ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংকের ‘বিশেষ দক্ষতা মূল্যায়ন’ পরীক্ষা নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীরা পরীক্ষা বয়কটের ঘোষণা দেন। আজ শুক্রবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে দাবিদাওয়া-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে এই মানববন্ধন করেন ব্যাংকের অন্তত পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
২৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে দূরপাল্লার বাস বন্ধ রয়েছে। এবার বাস বন্ধ করে দিয়েছেন খোদ মালিকেরাই। এতে দুর্গাপূজার ছুটিতে বাড়ি ফিরতে ভোগান্তিতে পড়েছেন তিন জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিকল্প উপায়ে তাঁরা বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগে