নিয়াজ মোরশেদ, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট)
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার রুকিন্দীপুর ইউনিয়নের জামালগঞ্জ রেলস্টেশনের প্রায় দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে মাতাপুর রেলগেটের অবস্থান। রেলগেটের দুপাশে রয়েছে প্রতিবন্ধকতা বার (ব্যারিয়ার)। তাঁর পাশেই আছে গেটম্যানের থাকার পাকা ঘর। এই রেলগেটে সবকিছু থাকলেও নেই শুধু গেটম্যান। গেটম্যানের ঘরে বছরের পর বছর বসবাস করছেন নিজেকে ওয়েম্যান (খালাসি) পরিচয় দেওয়া এক ব্যক্তি। ট্রেন এলে চিৎকার করে দুপাশের যানবাহন ও পথচারীদের আটকান স্থানীয়রা।
রেলগেট এলাকার দোকানিরা অভিযোগ করে বলেন, রেলগেটে সবই আছে, শুধু গেটম্যান নেই। বছরের পর বছর তাঁরা নিজেরাই সংকেত দিয়ে গেটম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে রেলগেট এলাকার দুই পাশের দোকানিরা নিজেরাই ট্রেন চলাচলের সময়সূচি আয়ত্ত করেছেন। সময় অনুযায়ী তাঁরা দোকান ছেড়ে রেলগেটের ওপরে এসে লাইনে ট্রেন আসছে কি না দেখেন। এরপর চিৎকার করে রেলগেটের দুই পাশের যানবাহন ও পথচারীদের আটকান। গেটম্যান না থাকায় আগে প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটত। এখন নিজেরা সংকেত দেওয়ায় দুর্ঘটনা কমেছে।
সম্প্রতি সরেজমিন রেলগেট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রেলগেটের দুপাশেই লম্বা দুটি প্রতিবন্ধকতা বার আছে। পূর্ব পাশেই রয়েছে গেটম্যানদের পালাক্রমে থাকার জন্য পাকা ঘর। কিন্তু নেই কোনো গেটম্যান। সেই ঘরে আশরাফুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বসবাস করেন। তিনি নিজেকে ওয়েম্যান (খালাসি) হিসেবে পরিচয় দেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঘরটি গেটম্যানদের পালাক্রমে থাকার ঘর। কিন্তু কোনো গেটম্যান নেই। এ কারণে আমি থাকছি। আক্কেলপুর থেকে জয়পুরহাট রেললাইন দেখাশোনা করি।’ এই ঘরে কত দিন ধরে আছেন এমন প্রশ্নে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে আছি। তা তো তিন-চার বছর হবে।’
মাতাপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুফ পাহান বলেন, ‘সরকার লাখ লাখ টাকা খরচ করে রেলগেট বানাইছে। কিন্তু রেলগেট ফেলবার মানুষ দ্যায়নি। কখনো হামি নিজে, আবার দোকানদারেরা রেলগেটত দাঁড়িয়ে থ্যাকি লোকজন ও যানবাহনচালকদের সতর্ক করি।’
রুকিন্দীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আহসান কবীর বলেন, ‘মাতাপুর রেলগেট দিয়ে অনেক লোকজন ও যানবাহন চলাচল করে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত গেটম্যান দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
জানতে চাইলে জয়পুরহাট রেলস্টেশনের মাস্টার রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘মাতাপুর রেলগেটে গেটম্যান নেই। রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগ রেলগেটের বিষয়টি দেখেন। যেসব রেলগেটে গেটম্যান নেই, সেগুলোর কথা আমরা রেলস্টেশন থেকে ট্রেনের চালকদের জানিয়ে দিই। গেটম্যানবিহীন রেলগেটে ট্রেন পৌঁছার আগেই চালকেরা হর্ন বাজিয়ে সতর্ক করেন।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার রুকিন্দীপুর ইউনিয়নের জামালগঞ্জ রেলস্টেশনের প্রায় দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে মাতাপুর রেলগেটের অবস্থান। রেলগেটের দুপাশে রয়েছে প্রতিবন্ধকতা বার (ব্যারিয়ার)। তাঁর পাশেই আছে গেটম্যানের থাকার পাকা ঘর। এই রেলগেটে সবকিছু থাকলেও নেই শুধু গেটম্যান। গেটম্যানের ঘরে বছরের পর বছর বসবাস করছেন নিজেকে ওয়েম্যান (খালাসি) পরিচয় দেওয়া এক ব্যক্তি। ট্রেন এলে চিৎকার করে দুপাশের যানবাহন ও পথচারীদের আটকান স্থানীয়রা।
রেলগেট এলাকার দোকানিরা অভিযোগ করে বলেন, রেলগেটে সবই আছে, শুধু গেটম্যান নেই। বছরের পর বছর তাঁরা নিজেরাই সংকেত দিয়ে গেটম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে রেলগেট এলাকার দুই পাশের দোকানিরা নিজেরাই ট্রেন চলাচলের সময়সূচি আয়ত্ত করেছেন। সময় অনুযায়ী তাঁরা দোকান ছেড়ে রেলগেটের ওপরে এসে লাইনে ট্রেন আসছে কি না দেখেন। এরপর চিৎকার করে রেলগেটের দুই পাশের যানবাহন ও পথচারীদের আটকান। গেটম্যান না থাকায় আগে প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটত। এখন নিজেরা সংকেত দেওয়ায় দুর্ঘটনা কমেছে।
সম্প্রতি সরেজমিন রেলগেট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রেলগেটের দুপাশেই লম্বা দুটি প্রতিবন্ধকতা বার আছে। পূর্ব পাশেই রয়েছে গেটম্যানদের পালাক্রমে থাকার জন্য পাকা ঘর। কিন্তু নেই কোনো গেটম্যান। সেই ঘরে আশরাফুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বসবাস করেন। তিনি নিজেকে ওয়েম্যান (খালাসি) হিসেবে পরিচয় দেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঘরটি গেটম্যানদের পালাক্রমে থাকার ঘর। কিন্তু কোনো গেটম্যান নেই। এ কারণে আমি থাকছি। আক্কেলপুর থেকে জয়পুরহাট রেললাইন দেখাশোনা করি।’ এই ঘরে কত দিন ধরে আছেন এমন প্রশ্নে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে আছি। তা তো তিন-চার বছর হবে।’
মাতাপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুফ পাহান বলেন, ‘সরকার লাখ লাখ টাকা খরচ করে রেলগেট বানাইছে। কিন্তু রেলগেট ফেলবার মানুষ দ্যায়নি। কখনো হামি নিজে, আবার দোকানদারেরা রেলগেটত দাঁড়িয়ে থ্যাকি লোকজন ও যানবাহনচালকদের সতর্ক করি।’
রুকিন্দীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আহসান কবীর বলেন, ‘মাতাপুর রেলগেট দিয়ে অনেক লোকজন ও যানবাহন চলাচল করে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত গেটম্যান দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
জানতে চাইলে জয়পুরহাট রেলস্টেশনের মাস্টার রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘মাতাপুর রেলগেটে গেটম্যান নেই। রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগ রেলগেটের বিষয়টি দেখেন। যেসব রেলগেটে গেটম্যান নেই, সেগুলোর কথা আমরা রেলস্টেশন থেকে ট্রেনের চালকদের জানিয়ে দিই। গেটম্যানবিহীন রেলগেটে ট্রেন পৌঁছার আগেই চালকেরা হর্ন বাজিয়ে সতর্ক করেন।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে