সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজার বিরুদ্ধে করা দ্রুত বিচার আইনের মামলায় আপস সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলার বাদী ও সাবেক মেয়র বেগম আশানুর বিশ্বাস। আজ বুধবার সকালে এই সাক্ষ্য দেন তিনি। এই সাক্ষ্য দেওয়ার মধ্য দিয়ে মামলাটি শিগগিরই নিষ্পত্তি হয়ে যেতে পারে।
সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতের পেশকার মিজানুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাবেক মেয়র বেগম আশানুর বিশ্বাস একই সঙ্গে বেলকুচি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সাজ্জাদুল হক রেজা সাবেক মেয়রের মেয়ে জামাতার ছোট ভাই।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজার সহযোগীরা মাঝেমধ্যে সাবেক মেয়র আশানুর বিশ্বাসের কাছে চাঁদা দাবি করতেন। ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর দুপুরে বেলকুচি পৌরসভার সভাকক্ষে আলোচনা সভা চলছিল। এ সময় সাজ্জাদুল হক রেজার নেতৃত্বে তাঁর সহযোগীরা পিস্তল, রামদা, রড, লোহার পাইপ নিয়ে আশানুর বিশ্বাসের কাছে ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় আসামিরা পৌর কার্যালয়ের জানালা, চেয়ার, টেবিল, ভাঙচুর করেন। এতে প্রায় ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় আশানুর বিশ্বাস বাদী হয়ে মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা, তাঁর সহযোগী ফারুক সরকার, শ্রী পাপ্পু, আরমান, রানা, সেরাজুল ইসলাম, সোহাগ, রাব্বি, রিয়াদ, রুবেল, রমজান, আল-আমিন, শরিফ, নয়ন, আলমসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি মামলা করেন।
২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজাসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বেলকুচি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম রেজা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক রওশন আলী।
সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতের পিপি শহিদুল ইসলাম লিটন বলেন, সাবেক মেয়র আশানুর বিশ্বাস আজ আপস সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাঁর সাক্ষ্য শেষে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। ওই তারিখে মামলাটি নিষ্পত্তি হয়ে যেতে পারে।
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজার বিরুদ্ধে করা দ্রুত বিচার আইনের মামলায় আপস সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলার বাদী ও সাবেক মেয়র বেগম আশানুর বিশ্বাস। আজ বুধবার সকালে এই সাক্ষ্য দেন তিনি। এই সাক্ষ্য দেওয়ার মধ্য দিয়ে মামলাটি শিগগিরই নিষ্পত্তি হয়ে যেতে পারে।
সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতের পেশকার মিজানুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাবেক মেয়র বেগম আশানুর বিশ্বাস একই সঙ্গে বেলকুচি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সাজ্জাদুল হক রেজা সাবেক মেয়রের মেয়ে জামাতার ছোট ভাই।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজার সহযোগীরা মাঝেমধ্যে সাবেক মেয়র আশানুর বিশ্বাসের কাছে চাঁদা দাবি করতেন। ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর দুপুরে বেলকুচি পৌরসভার সভাকক্ষে আলোচনা সভা চলছিল। এ সময় সাজ্জাদুল হক রেজার নেতৃত্বে তাঁর সহযোগীরা পিস্তল, রামদা, রড, লোহার পাইপ নিয়ে আশানুর বিশ্বাসের কাছে ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় আসামিরা পৌর কার্যালয়ের জানালা, চেয়ার, টেবিল, ভাঙচুর করেন। এতে প্রায় ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় আশানুর বিশ্বাস বাদী হয়ে মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা, তাঁর সহযোগী ফারুক সরকার, শ্রী পাপ্পু, আরমান, রানা, সেরাজুল ইসলাম, সোহাগ, রাব্বি, রিয়াদ, রুবেল, রমজান, আল-আমিন, শরিফ, নয়ন, আলমসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি মামলা করেন।
২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজাসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বেলকুচি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম রেজা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক রওশন আলী।
সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতের পিপি শহিদুল ইসলাম লিটন বলেন, সাবেক মেয়র আশানুর বিশ্বাস আজ আপস সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাঁর সাক্ষ্য শেষে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। ওই তারিখে মামলাটি নিষ্পত্তি হয়ে যেতে পারে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে