বগুড়া প্রতিনিধি
বিদ্যুতের খুঁটিতে পোকা খেতে গিয়ে ভেতরে আটকে পড়ে একটি শালিক পাখি। সেই পাখিটি উদ্ধার করে প্রাণ রক্ষা করলেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন জিহাদী। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে খুঁটির সামান্য অংশ মেশিন দিয়ে কেটে পাখিটি উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাহার পুকুর বাজারে পাখিটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে গতকাল সোমবার বিদ্যুতের খুঁটিতে পোকা খেতে গিয়ে পাখিটি ভেতরে আটকা পড়েছিল।
ইউএনও জানান, আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সাহার পুকুর বাজারের এক ব্যক্তি ফোনে জানান, একটি শালিক পাখি পোকা খেতে গিয়ে বিদ্যুতের খুঁটির ভেতর আটকা পড়ে আছে। এলাকাবাসী পাখিটি উদ্ধারের জন্য অনুরোধ জানান।
ইউএনও বলেন, ‘এলাকাবাসী অনেক আস্থা নিয়ে ফোন করেছেন বুঝতে পেরে বিদ্যুৎ ও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে সাহার পুকুর বাজারে যাই। কিন্তু পাখিটি উদ্ধারের জন্য এত বড় খাম্বা অপসারণ সহজ ছিল না। পাখি আটকা পড়ার সংবাদে সেখানে স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়। তারা যেকোনোভাবে পাখিটিকে উদ্ধারের অনুরোধ জানাতে থাকেন।’
একপর্যায়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর পরামর্শে মেশিন দিয়ে খাম্বার সামান্য অংশ কেটে শালিক পাখিটি উদ্ধার করা হয়। পরে পাখিটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বন বিভাগের মাধ্যমে অবমুক্ত করা হয়।
ইউএনও বলেন, এই অঞ্চলে পুকুরের ওপর জাল বিছিয়ে মাছ চাষ করা হয়। পাখি যেন মাছ খেতে না পারে সে কারণেই মূলত জাল দেওয়া হয়। কিন্তু উপজেলা পরিষদের পুকুরে জাল দেওয়া হয়নি। পাখি খেতে পারে এমন প্রজাতির মাছ চাষ করা হয় পুকুরে। এ ছাড়া পাখিদের জন্যই সেখানে মাছ চাষ করা হয়, এমন একটি সাইনবোর্ড পুকুরপাড়ে দেওয়া হয়েছে। পাখিদের প্রতি ভালোবাসা দেখেই মূলত শালিক পাখিটি উদ্ধারের জন্য স্থানীয় লোকজন তাঁকে ফোন করে অনুরোধ করেছিলেন।
বিদ্যুতের খুঁটিতে পোকা খেতে গিয়ে ভেতরে আটকে পড়ে একটি শালিক পাখি। সেই পাখিটি উদ্ধার করে প্রাণ রক্ষা করলেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন জিহাদী। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে খুঁটির সামান্য অংশ মেশিন দিয়ে কেটে পাখিটি উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাহার পুকুর বাজারে পাখিটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে গতকাল সোমবার বিদ্যুতের খুঁটিতে পোকা খেতে গিয়ে পাখিটি ভেতরে আটকা পড়েছিল।
ইউএনও জানান, আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সাহার পুকুর বাজারের এক ব্যক্তি ফোনে জানান, একটি শালিক পাখি পোকা খেতে গিয়ে বিদ্যুতের খুঁটির ভেতর আটকা পড়ে আছে। এলাকাবাসী পাখিটি উদ্ধারের জন্য অনুরোধ জানান।
ইউএনও বলেন, ‘এলাকাবাসী অনেক আস্থা নিয়ে ফোন করেছেন বুঝতে পেরে বিদ্যুৎ ও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে সাহার পুকুর বাজারে যাই। কিন্তু পাখিটি উদ্ধারের জন্য এত বড় খাম্বা অপসারণ সহজ ছিল না। পাখি আটকা পড়ার সংবাদে সেখানে স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়। তারা যেকোনোভাবে পাখিটিকে উদ্ধারের অনুরোধ জানাতে থাকেন।’
একপর্যায়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর পরামর্শে মেশিন দিয়ে খাম্বার সামান্য অংশ কেটে শালিক পাখিটি উদ্ধার করা হয়। পরে পাখিটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বন বিভাগের মাধ্যমে অবমুক্ত করা হয়।
ইউএনও বলেন, এই অঞ্চলে পুকুরের ওপর জাল বিছিয়ে মাছ চাষ করা হয়। পাখি যেন মাছ খেতে না পারে সে কারণেই মূলত জাল দেওয়া হয়। কিন্তু উপজেলা পরিষদের পুকুরে জাল দেওয়া হয়নি। পাখি খেতে পারে এমন প্রজাতির মাছ চাষ করা হয় পুকুরে। এ ছাড়া পাখিদের জন্যই সেখানে মাছ চাষ করা হয়, এমন একটি সাইনবোর্ড পুকুরপাড়ে দেওয়া হয়েছে। পাখিদের প্রতি ভালোবাসা দেখেই মূলত শালিক পাখিটি উদ্ধারের জন্য স্থানীয় লোকজন তাঁকে ফোন করে অনুরোধ করেছিলেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে