রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের পদধারী এক নেতা ও নেত্রীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন এক ছাত্রী। এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন রাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক।
লিখিত অভিযোগে ওই ছাত্রী বলেন, কিছুদিন ধরে তিনি ইনস্টিটিউটের কয়েকজন বড় ভাইবোনের মাধ্যমে ক্রমাগত মানসিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি তাঁর ইনস্টিটিউটের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের এক সিনিয়র ভাইয়ের সঙ্গে ক্যাম্পাসের বাইরে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে যান। সেখানে আতিকুর রহমান, ইতি মণ্ডল, শাহবাজ তন্ময়, আতিফা হক শেফা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা সেখানে অশালীন কথাবার্তা ও অপ্রত্যাশিত অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে থাকেন। পরে তাঁরা আরও নানাভাবে মানসিকভাবে হেনস্তা করতে থাকেন।
লিখিত অভিযোগ অনুযায়ী, গত রোববার তাঁকে ফোন দিয়ে দেখা করার জন্য আতিকুর ও আতিফা চাপ দিতে থাকেন। বাধ্য হয়ে তিনি তাঁর কয়েকজন সহপাঠীকে নিয়ে বিভাগের সামনের চায়ের দোকানে যান। সেখানে তাঁর চরিত্র নিয়ে নানা রকম গালিগালাজ ও ধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকা অন্য সহপাঠীদেরও হেনস্তা করা হয়। এ সময় তাঁকে ‘চরিত্রহীন’ বলেও মন্তব্য করেন আতিফা হক শেফা। এ ছাড়া তাঁকে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেত্রী আতিফা হক শেফা ও ছাত্রলীগ নেতা আতিকুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তাঁরা ফোন ধরেননি; এসএমএস পাঠালেও সাড়া দেননি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়ে আইআরের তদন্ত কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আকতার বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাশাপাশি অন্যান্য ডকুমেন্টস দিতে বলেছি। সকল ডকুমেন্টস পেলে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এ বিষয়ে আইআরের পরিচালক অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। আমি অভিযোগ পাই, তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের পদধারী এক নেতা ও নেত্রীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন এক ছাত্রী। এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন রাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক।
লিখিত অভিযোগে ওই ছাত্রী বলেন, কিছুদিন ধরে তিনি ইনস্টিটিউটের কয়েকজন বড় ভাইবোনের মাধ্যমে ক্রমাগত মানসিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি তাঁর ইনস্টিটিউটের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের এক সিনিয়র ভাইয়ের সঙ্গে ক্যাম্পাসের বাইরে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে যান। সেখানে আতিকুর রহমান, ইতি মণ্ডল, শাহবাজ তন্ময়, আতিফা হক শেফা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা সেখানে অশালীন কথাবার্তা ও অপ্রত্যাশিত অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে থাকেন। পরে তাঁরা আরও নানাভাবে মানসিকভাবে হেনস্তা করতে থাকেন।
লিখিত অভিযোগ অনুযায়ী, গত রোববার তাঁকে ফোন দিয়ে দেখা করার জন্য আতিকুর ও আতিফা চাপ দিতে থাকেন। বাধ্য হয়ে তিনি তাঁর কয়েকজন সহপাঠীকে নিয়ে বিভাগের সামনের চায়ের দোকানে যান। সেখানে তাঁর চরিত্র নিয়ে নানা রকম গালিগালাজ ও ধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকা অন্য সহপাঠীদেরও হেনস্তা করা হয়। এ সময় তাঁকে ‘চরিত্রহীন’ বলেও মন্তব্য করেন আতিফা হক শেফা। এ ছাড়া তাঁকে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেত্রী আতিফা হক শেফা ও ছাত্রলীগ নেতা আতিকুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তাঁরা ফোন ধরেননি; এসএমএস পাঠালেও সাড়া দেননি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়ে আইআরের তদন্ত কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আকতার বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাশাপাশি অন্যান্য ডকুমেন্টস দিতে বলেছি। সকল ডকুমেন্টস পেলে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এ বিষয়ে আইআরের পরিচালক অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। আমি অভিযোগ পাই, তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে আশুলিয়ায় গুলি করে হত্যার পর লাশ পোড়ানোর ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযোগ গঠন করে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
১ মিনিট আগেবৃষ্টিতে ধসে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ধানীখোলা সড়কে। ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই সড়ক দিয়ে নিয়মিত যাতায়াতকারী হাজারো মানুষ। এ অবস্থায় ছোট কিছু গাড়ি ও মানুষজন রাস্তাটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে একটি সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় সিএনজি স্টেশনে থাকা একটি বাস ও ৯টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও দুটি মোটরসাইকেল পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন ছয়জন। তাঁদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে দেউলমোড়া গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত শৌচাগার (টয়লেট) থেকে ছোঁয়া মনি (৭) নামের এক মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে