নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হয়েও রয়েছেন রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে। অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগে ঘাপলা, অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণা, ক্ষমতার অপপ্রয়োগসহ রয়েছে নানা অভিযোগ। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
মইনুল ইসলাম গোদাগাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি সরকারিকরণ হয়। এর আগে ২০১৭ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সহসভাপতির পদ পান মইনুল ইসলাম। পরে তাঁর কলেজ সরকারিকরণ হলেও তিনি দলীয় পদ ছাড়েননি। চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে তিনি এখনো আওয়ামী লীগের দলীয় পদে বহাল আছেন। চাকরিবিধি লঙ্ঘন করায় তাঁকে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে মইনুল ইসলামও লাপাত্তা। গত ১৩ আগস্ট কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা তাঁর বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বলা হয়, মইনুলকে অধ্যক্ষ নিয়োগেই ঘাপলা ছিল। কলেজের সহকারী অধ্যাপকদের বাদ দিয়ে প্রভাষক ও দলীয় নেতা মইনুল ইসলামকে প্রথমে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করেছিলেন তৎকালীন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। পরে তাঁকেই অধ্যক্ষ করা হয়। এরপর থেকে ক্ষমতার দাপট দেখাতেন অধ্যক্ষ মইনুল।
অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কলেজটি সরকারিকরণ হয়। আর শিক্ষক-কর্মচারীদের এই কলেজেই আত্তীকরণের প্রজ্ঞাপন হয় চলতি বছরের ৬ মার্চ। এই প্রজ্ঞাপনে তিনি যোগ্যতা অনুযায়ী পঞ্চম গ্রেড প্রাপ্য হলেও প্রভাব খাটিয়ে নিজের বেতন করে নেন চতুর্থ গ্রেডে। তিনি প্রতি মাসে ১২ হাজার ৫০৬ টাকা করে বাড়তি বেতন-ভাতা নিচ্ছেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত বকেয়া হিসেবেই তিনি বাড়তি নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। এ ছাড়া চলতি বছরে আরও বাড়তি নিয়েছেন প্রায় ৫০ হাজার টাকা।
কলেজের শিক্ষকেরা জানান, প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণ হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরি সরকারিকরণের কথা বলে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম ব্যাপক অর্থ আত্মসাৎ করেন। সে সময় তিনি সব শিক্ষক-কর্মচারীর কাছ থেকে প্রায় ৭৫ লাখ টাকা তুলে সেই টাকা আত্মসাৎ করেন বলে শিক্ষকদের অভিযোগ।
সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
অভিযোগে বলা হয়, অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছেন মইনুল ইসলাম। সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারেননি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে তিনি লাপাত্তা।
তবে প্রতিষ্ঠানের এক শিক্ষক বলেন, সরকার পতনের পর শুধু গত ১৮ আগস্ট ১৫ মিনিটের জন্য অফিসে এসেছিলেন অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম। এরপর হাজিরা খাতায় কয়েক দিন ছুটি দেখিয়েছেন। এ ছাড়া অনুপস্থিত থাকা অন্য দিনগুলোতেও স্বাক্ষর দেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে ২০ আগস্ট শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা তাঁর অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা ইউএনওর কাছে গিয়ে অভিযোগ জানান।
এরপর ইউএনও আবুল হায়াত হাজিরা খাতা যাচাই করেন। অনুপস্থিত থেকেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করায় তিনি সেই দিনগুলো অধ্যক্ষকে অনুপস্থিত লিখে দিয়েছেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ লাপাত্তা থাকায় তিনি শিক্ষকদের সভা করে জ্যেষ্ঠ কোনো শিক্ষককে চলতি দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেন। সে অনুযায়ী শিক্ষকেরা সভা করে সহকারী অধ্যাপক আসমা রেহেনাকে অধ্যক্ষের চলতি দায়িত্ব দেন।
সরকারি চাকরি করেও দলীয় পদে থাকাসহ অন্যান্য অভিযোগের বিষয়ে জানতে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলামকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ীর ইউএনও আবুল হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যক্ষ মইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর অর্থ আত্মসাৎসহ নিয়োগে অনিয়মের ব্যাপারে বলা যাবে। জাতীয়করণের নামে শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছেন কিনা সেটিও তদন্ত হবে। যদি জাতীয়করণের পরও তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের পদে থাকেন, তাহলে সেটি বিধিসম্মত নয়। এর প্রমাণ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হয়েও রয়েছেন রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে। অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগে ঘাপলা, অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণা, ক্ষমতার অপপ্রয়োগসহ রয়েছে নানা অভিযোগ। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
মইনুল ইসলাম গোদাগাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি সরকারিকরণ হয়। এর আগে ২০১৭ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সহসভাপতির পদ পান মইনুল ইসলাম। পরে তাঁর কলেজ সরকারিকরণ হলেও তিনি দলীয় পদ ছাড়েননি। চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে তিনি এখনো আওয়ামী লীগের দলীয় পদে বহাল আছেন। চাকরিবিধি লঙ্ঘন করায় তাঁকে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে মইনুল ইসলামও লাপাত্তা। গত ১৩ আগস্ট কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা তাঁর বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বলা হয়, মইনুলকে অধ্যক্ষ নিয়োগেই ঘাপলা ছিল। কলেজের সহকারী অধ্যাপকদের বাদ দিয়ে প্রভাষক ও দলীয় নেতা মইনুল ইসলামকে প্রথমে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করেছিলেন তৎকালীন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। পরে তাঁকেই অধ্যক্ষ করা হয়। এরপর থেকে ক্ষমতার দাপট দেখাতেন অধ্যক্ষ মইনুল।
অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কলেজটি সরকারিকরণ হয়। আর শিক্ষক-কর্মচারীদের এই কলেজেই আত্তীকরণের প্রজ্ঞাপন হয় চলতি বছরের ৬ মার্চ। এই প্রজ্ঞাপনে তিনি যোগ্যতা অনুযায়ী পঞ্চম গ্রেড প্রাপ্য হলেও প্রভাব খাটিয়ে নিজের বেতন করে নেন চতুর্থ গ্রেডে। তিনি প্রতি মাসে ১২ হাজার ৫০৬ টাকা করে বাড়তি বেতন-ভাতা নিচ্ছেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত বকেয়া হিসেবেই তিনি বাড়তি নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। এ ছাড়া চলতি বছরে আরও বাড়তি নিয়েছেন প্রায় ৫০ হাজার টাকা।
কলেজের শিক্ষকেরা জানান, প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণ হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরি সরকারিকরণের কথা বলে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম ব্যাপক অর্থ আত্মসাৎ করেন। সে সময় তিনি সব শিক্ষক-কর্মচারীর কাছ থেকে প্রায় ৭৫ লাখ টাকা তুলে সেই টাকা আত্মসাৎ করেন বলে শিক্ষকদের অভিযোগ।
সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
অভিযোগে বলা হয়, অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছেন মইনুল ইসলাম। সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারেননি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে তিনি লাপাত্তা।
তবে প্রতিষ্ঠানের এক শিক্ষক বলেন, সরকার পতনের পর শুধু গত ১৮ আগস্ট ১৫ মিনিটের জন্য অফিসে এসেছিলেন অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম। এরপর হাজিরা খাতায় কয়েক দিন ছুটি দেখিয়েছেন। এ ছাড়া অনুপস্থিত থাকা অন্য দিনগুলোতেও স্বাক্ষর দেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে ২০ আগস্ট শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা তাঁর অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা ইউএনওর কাছে গিয়ে অভিযোগ জানান।
এরপর ইউএনও আবুল হায়াত হাজিরা খাতা যাচাই করেন। অনুপস্থিত থেকেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করায় তিনি সেই দিনগুলো অধ্যক্ষকে অনুপস্থিত লিখে দিয়েছেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ লাপাত্তা থাকায় তিনি শিক্ষকদের সভা করে জ্যেষ্ঠ কোনো শিক্ষককে চলতি দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেন। সে অনুযায়ী শিক্ষকেরা সভা করে সহকারী অধ্যাপক আসমা রেহেনাকে অধ্যক্ষের চলতি দায়িত্ব দেন।
সরকারি চাকরি করেও দলীয় পদে থাকাসহ অন্যান্য অভিযোগের বিষয়ে জানতে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলামকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ীর ইউএনও আবুল হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যক্ষ মইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর অর্থ আত্মসাৎসহ নিয়োগে অনিয়মের ব্যাপারে বলা যাবে। জাতীয়করণের নামে শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছেন কিনা সেটিও তদন্ত হবে। যদি জাতীয়করণের পরও তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের পদে থাকেন, তাহলে সেটি বিধিসম্মত নয়। এর প্রমাণ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
১ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিশরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিশরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
১ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
১ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৭ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দলীয় পদে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এই বিধি অমান্য করে অধ্যক্ষ মইনুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদে এখনো আছেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চর আষাড়িয়াদহ ও বাসুদেবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের পক্ষে দায়িত্ব পালন করেন।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
১ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে